উজবেকিস্তান রমজানের রোজার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2026

উজবেকিস্তান মধ্য এশিয়ার একটি স্থলবেষ্টিত দেশ রাজধানী তাসখন্দ। দেশটিতে মোট জনসংখ্যা 27 কোটি 37 লক্ষ 2 হাজার তারমধ্যে 88 পার্সেন্ট মুসলমান বাস করে। এই দেশের মুসলিম জনগণ আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য রমজান মাসের রোজা পালন করেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সঠিকভাবে রোজা পালনের উদ্দেশ্যে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান। যারা রমজানের সময়সূচী ও সেহেরী সঠিক ক্যালেন্ডার সম্বলিত তথ্যাবলী জানতে চান তারা আমাদেরই ওয়েবসাইট থেকে পুরো মাসের ক্যালেন্ডার ডাউনলোড করতে পারবেন।
উজবেকিস্তান রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
আপনি কি রমজানের সেহরি ইফতারের সময়সূচি সম্বলিত ক্যালেন্ডার খুঁজছেন?. আজ আমরা আমাদের এই পোস্টটি উজবেকিস্তানের মুসলিম ধর্মপ্রাণ ভাইদের জন্য রমজানের পুরো মাসের একটি ক্যালেন্ডার সংযুক্ত করব যা আপনার এখান থেকে সঠিক শাহরিয়ার এর সময়সূচী সম্বলিত তথ্যাবলী জানতে পারবেন.
শহর | সেহর | ইফতার |
---|---|---|
তাশখন্দ | সকাল ০৫:৩০ | সন্ধ্যা ০৬:১৪ |
নামাঙ্গান | সকাল ০৫:২০ | ০৬:০৫ অপরাহ্ন |
আন্দিজান | সকাল ০৫:১৮ | ০৬:০২ অপরাহ্ন |
সমরকন্দ | সকাল ০৫:৩৯ | সন্ধ্যা ০৬:২৬ |
নুকুস | সকাল ০৬:০৮ | সন্ধ্যা ০৬:৪৯ |
বুখারা | সকাল ০৫:৫০ | সন্ধ্যা ০৬:৩৪ |
কোকান্দ | সকাল ০৫:২৩ | ০৬:০৮ অপরাহ্ন |
শাহরিসাবজ | সকাল ০৫:৪০ | সন্ধ্যা ০৬:২৭ |
টারমেজ | সকাল ০৫:৩৯ | সন্ধ্যা ০৬:২৫ |
উরগেঞ্চ | সকাল ০৬:০৪ | সন্ধ্যা ০৬:৪৬ |
রোজা | তারিখ | সেহর | ইফতার |
---|---|---|---|
১ | ০১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:২৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৬ অপরাহ্ণ |
২ | ০২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:২২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৮ অপরাহ্ণ |
৩ | ০৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:২১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২০ অপরাহ্ণ |
৪ | ০৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২১ অপরাহ্ণ |
৫ | ০৫ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২২ অপরাহ্ণ |
৬ | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৩ অপরাহ্ণ |
৭ | ০৭ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৪ অপরাহ্ণ |
৮ | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৫ অপরাহ্ণ |
৯ | ০৯ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৬ অপরাহ্ণ |
১০ | ১০ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৭ অপরাহ্ণ |
১১ | ১১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৮ অপরাহ্ণ |
১২ | ১২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৬ পূর্বাহ্ণ | সন্ধ্যা ৬:৩০ |
১৩ | ১৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩১ অপরাহ্ণ |
১৪ | ১৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩২ অপরাহ্ণ |
১৫ | ১৫ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৩ অপরাহ্ণ |
১৬ | ১৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৪ অপরাহ্ণ |
১৭ | ১৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৫ অপরাহ্ণ |
১৮ | ১৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৬ অপরাহ্ণ |
১৯ | ১৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৭ অপরাহ্ণ |
২০ | ২০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৮ অপরাহ্ণ |
২১ | ২১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৯ অপরাহ্ণ |
২২ | ২২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪০ অপরাহ্ণ |
২৩ | ২৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪১ অপরাহ্ণ |
২৪ | ২৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪২ অপরাহ্ণ |
২৫ | ২৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪৪ অপরাহ্ণ |
২৬ | ২৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪৫ অপরাহ্ণ |
২৭ | ২৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪৬ অপরাহ্ণ |
২৮ | ২৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪৭ অপরাহ্ণ |
২৯ | ২৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৪৮ অপরাহ্ণ |
রোজা | তারিখ | সেহর | ইফতার |
---|---|---|---|
১ | ০১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৫ অপরাহ্ণ |
২ | ০২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৭ অপরাহ্ণ |
৩ | ০৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৮ অপরাহ্ণ |
৪ | ০৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১০ অপরাহ্ণ |
৫ | ০৫ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১১ অপরাহ্ণ |
৬ | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১২ অপরাহ্ণ |
৭ | ০৭ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৩ অপরাহ্ণ |
৮ | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৪ অপরাহ্ণ |
৯ | ০৯ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৫ অপরাহ্ণ |
১০ | ১০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৬ অপরাহ্ণ |
১১ | ১১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৭ অপরাহ্ণ |
১২ | ১২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৮ অপরাহ্ণ |
১৩ | ১৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৯ অপরাহ্ণ |
১৪ | ১৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২১ অপরাহ্ণ |
১৫ | ১৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২২ অপরাহ্ণ |
১৬ | ১৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৩ অপরাহ্ণ |
১৭ | ১৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৪ অপরাহ্ণ |
১৮ | ১৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৫ অপরাহ্ণ |
১৯ | ১৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৬ অপরাহ্ণ |
২০ | ২০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৭ অপরাহ্ণ |
২১ | ২১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৮ অপরাহ্ণ |
২২ | ২২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৯ অপরাহ্ণ |
২৩ | ২৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ণ | সন্ধ্যা ৬:৩০ |
২৪ | ২৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩১ অপরাহ্ণ |
২৫ | ২৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩২ অপরাহ্ণ |
২৬ | ২৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৩ অপরাহ্ণ |
২৭ | ২৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৪ অপরাহ্ণ |
২৮ | ২৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৬ অপরাহ্ণ |
২৯ | ২৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৭ অপরাহ্ণ |
রমজান ক্যালেন্ডার 2025 Andijon
রোজা | তারিখ | সেহর | ইফতার |
---|---|---|---|
১ | ০১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৫ অপরাহ্ণ |
২ | ০২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৮ অপরাহ্ণ |
৩ | ০৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:০৯ অপরাহ্ণ |
৪ | ০৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১০ অপরাহ্ণ |
৫ | ০৫ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১১ অপরাহ্ণ |
৬ | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১২ অপরাহ্ণ |
৭ | ০৭ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৩ অপরাহ্ণ |
৮ | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৪ অপরাহ্ণ |
৯ | ০৯ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৫ অপরাহ্ণ |
১০ | ১০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৭ অপরাহ্ণ |
১১ | ১১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৮ অপরাহ্ণ |
১২ | ১২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৯ অপরাহ্ণ |
১৩ | ১৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২০ অপরাহ্ণ |
১৪ | ১৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২১ অপরাহ্ণ |
১৫ | ১৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২২ অপরাহ্ণ |
১৬ | ১৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৩ অপরাহ্ণ |
১৭ | ১৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৪ অপরাহ্ণ |
১৮ | ১৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৫ অপরাহ্ণ |
১৯ | ১৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৬ অপরাহ্ণ |
২০ | ২০ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৪১ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৭ অপরাহ্ণ |
২১ | ২১ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৮ অপরাহ্ণ |
২২ | ২২ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৯ অপরাহ্ণ |
২৩ | ২৩ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩১ অপরাহ্ণ |
২৪ | ২৪ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩২ অপরাহ্ণ |
২৫ | ২৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৩ অপরাহ্ণ |
২৬ | ২৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৩০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৪ অপরাহ্ণ |
২৭ | ২৭ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৫ অপরাহ্ণ |
২৮ | ২৮ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৬ অপরাহ্ণ |
২৯ | ২৯ মার্চ ২০২৫ | ০৪:২৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৭ অপরাহ্ণ |
রমজান ক্যালেন্ডার 2025 Angren
রোজা | তারিখ | সেহর | ইফতার |
---|---|---|---|
১ | ০১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:২৩ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৫ অপরাহ্ণ |
২ | ০২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:২০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৭ অপরাহ্ণ |
৩ | ০৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:১৯ অপরাহ্ণ |
৪ | ০৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২০ অপরাহ্ণ |
৫ | ০৫ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২১ অপরাহ্ণ |
৬ | ০৬ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২২ অপরাহ্ণ |
৭ | ০৭ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১২ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৩ অপরাহ্ণ |
৮ | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ০৫:১০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৪ অপরাহ্ণ |
৯ | ০৯ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৯ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৫ অপরাহ্ণ |
১০ | ১০ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৬ অপরাহ্ণ |
১১ | ১১ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৫ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৮ অপরাহ্ণ |
১২ | ১২ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০৪ পূর্বাহ্ণ | ০৬:২৯ অপরাহ্ণ |
১৩ | ১৩ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০২ পূর্বাহ্ণ | সন্ধ্যা ৬:৩০ |
১৪ | ১৪ মার্চ ২০২৫ | ০৫:০০ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩১ অপরাহ্ণ |
১৫ | ১৫ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩২ অপরাহ্ণ |
১৬ | ১৬ মার্চ ২০২৫ | ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ণ | ০৬:৩৩ অপরাহ্ণ |
১৭ | 17 March 2025 | 04:55 AM | 06:34 PM |
18 | 18 March 2025 | 04:53 AM | 06:35 PM |
19 | 19 March 2025 | 04:51 AM | 06:36 PM |
20 | 20 March 2025 | 04:50 AM | 06:37 PM |
21 | 21 March 2025 | 04:48 AM | 06:38 PM |
22 | 22 March 2025 | 04:46 AM | 06:40 PM |
23 | 23 March 2025 | 04:44 AM | 06:41 PM |
24 | 24 March 2025 | 04:42 AM | 06:42 PM |
25 | 25 March 2025 | 04:40 AM | 06:43 PM |
26 | 26 March 2025 | 04:39 AM | 06:44 PM |
27 | 27 March 2025 | 04:37 AM | 06:45 PM |
28 | 28 March 2025 | 04:35 AM | 06:46 PM |
29 | 29 March 2025 | 04:33 AM | 06:47 PM |
রোজার নিয়ত:
বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গদাম মিন শাহরি রমাদ্বানাল মুবারকি ফারদ্বল্লাকা ইয়া আল্লাহু ফাতাক্বব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আংতাস সামীউল আলীম।
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত।
ইফতারের দোয়া:
বাংলায় উচ্চারণ: (আল্লাহুম্মা সুমতু লাকা, ওয়া তাওআক্কালতু আ‘লা রিঝক্বিকা, ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রহিমীন)
অর্থ: আয় আল্লাহ পাক! আমি আপনারই সন্তুষ্টির জন্য রোযা রেখেছি এবং আপনারই দেয়া রিযিক্ব দ্বারা ইফতার করছি।
রোজা ভঙ্গের কারণ সমুহ:
- ইচ্ছাকৃত পানাহার করলে।
- স্ত্রী সহবাস করলে ।
- কুলি করার সময় হলকের নিচে পানি চলে গেলে (অবশ্য রোজার কথা স্মরণ না থাকলে রোজা ভাঙ্গবে না)।
- ইচ্ছকৃত মুখভরে বমি করলে।
- নস্য গ্রহণ করা, নাকে বা কানে ওষধ বা তৈল প্রবেশ করালে।
- জবরদস্তি করে কেহ রোজা ভাঙ্গালে ।
- ইনজেকশান বা স্যালাইরনর মাধ্যমে দেমাগে ওষধ পৌছালে।
- কংকর পাথর বা ফলের বিচি গিলে ফেললে।
- সূর্যাস্ত হয়েছে মনে করে ইফতার করার পর দেখা গেল সুর্যাস্ত হয়নি।
- পুরা রমজান মাস রোজার নিয়ত না করলে।
- দাঁত হতে ছোলা পরিমান খাদ্য-দ্রব্য গিলে ফেললে।
- ধূমপান করা, ইচ্ছাকৃত লোবান বা আগরবাতি জ্বালায়ে ধোয়া গ্রহন করলে।
- মুখ ভর্তি বমি গিলে ফেললে ।
- রাত্রি আছে মনে করে সোবহে সাদিকের পর পানাহার করলে।
- মুখে পান রেখে ঘুমিয়ে পড়ে সুবহে সাদিকের পর নিদ্রা হতে জাগরিত হওয়া এ অবস্থায় শুধু কাজা ওয়াজিব হবে।
রমজানের ফরজ
রমজান মাসে ফরজ হলো একটি, এক মাস রোজা পালন করা। কোরআনে কারিমে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মোমিনগণ! তোমাদের জন্য রোজা ফরজ করা হলো, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্বে যারা ছিল তাদের প্রতিও; যাতে করে তোমরা মুত্তাকি হতে পারো।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৩)।
রমজানের ওয়াজিবসমূহ
রমজানের সঙ্গে সম্পৃক্ত ওয়াজিব দুটি। যথা: সদকাতুল ফিতর আদায় করা ও ঈদের নামাজ পড়া। ঈদের দিন সকালে যিনি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক বা অধিকারী থাকবেন, তিনি তাঁর নিজের ও পরিবারের সব সদস্যের ফিতরা আদায় করবেন। যদি কেউ নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক না–ও থাকেন, তবু সুন্নত বা নফল হিসেবে হলেও সদকাতুল ফিতরা প্রদান করা উত্তম।
রমজানের সুন্নতসমূহ
রমজান মাস উপলক্ষে বিশেষ কিছু সুন্নত রয়েছে। যথা: রজব ও শাবান মাস থেকে রমজানের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা, রজব ও শাবান মাসে অধিক পরিমাণে নফল রোজা রাখা ও নফল নামাজ আদায় করা, শাবান মাসের চাঁদের তারিখের হিসাব রাখা; রমজানের চাঁদ দেখা; সাহ্রি খাওয়া, তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা, ইফতার করা ও করানো, বিশ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করা, পবিত্র কোরআন বেশি বেশি তিলাওয়াত করা এবং ইতিকাফ করা; রমজানের শেষ দশকের বিজোড় রাতগুলোয় শবে কদরের সন্ধান করা এবং এই দোয়া পড়া, ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফাফু আন্নি।’ অর্থ, ‘হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল, ক্ষমা পছন্দ করেন, সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দিন।’
রমজানের মুস্তাহাব, মুস্তাহসান ও নফল আমলসমূহ
রমজান মাসের বিশেষ নফল আমলসমূহ হলো পবিত্র কোরআন একাধিকবার খতম বা পূর্ণ পাঠ করা; কালিমা তৈয়্যেব অধিক পাঠ করা; দরুদ শরিফ সর্বাধিক পরিমাণে পাঠ করা; তওবা ও ইস্তিগফার করতে থাকা; সর্বদা তাসবিহ তাহলিল ও জিকির আজকার করতে থাকা; দ্বীনি শিক্ষা ও দ্বীনি দাওয়াতি কাজে মশগুল থাকা; ধর্মীয় বই-পুস্তক, কোরআন তাফসির, হাদিস, ফিকহ ও ইসলামি সাহিত্য নিজে পড়া ও অন্যকে পড়তে সাহায্য করা
রোজার ফরজ কয়টি কি কি? রোজা রাখার নিয়ম কানুন
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম; রোজার ফরজ কয়টি: রোজার ফরজ বা রুকন হল দুটি, যার সমন্বয়ে রোজা পূর্ণ হয়। যথাঃ
১. নিয়ত করা
২. পানাহার ও কামাচার পরিত্যাগ করা
১. নিয়ত করা
রোজার দুইটি রুকন বা ফরজের প্রথমটি হলো নিয়ত; নিয়ত হল, মহান আল্লাহর আদেশ পালন করার উদ্দেশ্যে রোজা রাখার জন্য হৃদয় বা অন্তরের সংকল্প।
মহান আল্লাহ বলেন,
তাদেরকে এছাড়া কোন নির্দেশ করা হয়নি যে, তারা খাঁটি মনে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর এবাদত করবে, নামায কায়েম করবে এবং যাকাত দেবে। এটাই সঠিক ধর্ম।
আর মহানবী সঃ বলেন,
সমস্ত কর্ম নিয়তের উপর নির্ভরশীল এবং মানুষের তাই প্রাপ্য হয় যার সে নিয়ত করে।
সহীহ বুখারী হাদিস নং ১
সুতরাং যে ব্যক্তি ফরয (যেমন রমযান, কাযা, অথবা কাফফারার) রোজা রাখবে, সে ব্যক্তির জন্য নিয়ত করা ওয়াজিব; আর নিয়ত হল, হৃদয়ের কাজ; তার সাথে মুখের কোন সম্পর্ক নেই; তার প্রকৃতত্ব হল, মহান আল্লাহর আদেশ পালন এবং তাঁর সন্তুষ্টি লাভ করার উদ্দেশ্যে কোন কাজের সংকল্প করা
জামে আত তিরমিজী হাদিস নং ৭৩০
পক্ষান্তরে সাধারণ নফল রোজার ক্ষেত্রে রাত থেকে নিয়ত করা শর্ত নয়; বরং ফজর উদয় হওয়ার পর কিছু না খেয়ে থাকলে দিনের বেলায় নিয়ত করলেও তা যথেষ্ট হবে।
সহীহ মুসলিম হাদিস নং ২৬০৫
পরন্তু নির্দিষ্ট নফল (যেমন আরাফা ও আশুরার) রোজার ক্ষেত্রে পূর্ব সতর্কতামূলক আমল হল, রাত থেকেই তার নিয়ত করে নেওয়া।
২. পানাহার ও কামাচার পরিত্যাগ করা
ফজর উদয় হওয়ার পর থেকে নিয়ে সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত সময় ধরে যাবতীয় রােযা নষ্টকারী জিনিস থেকে বিরত থাকা।
মহান আল্লাহ বলেন,
অর্থাৎ, আর তোমরা পানাহার কর, যতক্ষণ পর্যন্ত না কালো সুতা থেকে ফজরের সাদা সুতা তোমাদের নিকট স্পষ্ট হয়েছে। অতঃপর তোমরা রাত পর্যন্ত রোজা পূর্ণ কর।
সূরা বাকারা আয়াত নং ১৮৭
উক্ত আয়াতে উল্লেখিত কালো সুতা ও সাদা সুতা বলে রাতের অন্ধকার ও দিনের শুভ্রতাকে বুঝানো হয়েছে।
রোজা শর্ত
- নিয়ত করা
- সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকা
- যৌন আচরণ থেকে বিরত থাকা।
রোজা রাখার ৪ শর্ত :
- মুসলিম হওয়া
- বালেগ হওয়া
- অক্ষম না হওয়া
- ঋতুস্রাব থেকে বিরত থাকা নারী।
রোজা প্রকারভেদ
- রোজা পাঁচ প্রকার।
ফরজ রোজা: যা আবার চার প্রকার-
- রমজান মাসের রোজা।
- কোন কারণ বশত রমজানের রোজা ভঙ্গ হয়ে গেলে তার কাযা আদায়ে রোজা।
- শরীয়তে স্বীকৃত কারণ ব্যতীত রমজানের রোজা ছেড়ে দিলে কাফ্ফারা হিসেবে ৬০টি রোজা রাখা।
- রোজার মান্নত করলে তা আদায় করা।
ওয়াজিব রোজা:
- নফল রোজা রেখে ভঙ্গ করলে পরবর্তীতে তা আদায় করা ওয়াজিব।
সুন্নত রোজা:
- মহরম মাসের নয় এবং দশ তারিখে রোজা রাখা।
মোস্তাহাব রোজা:
- প্রতি চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪, এবং ১৫ তারিখে, প্রতি সাপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবারে, কোন কোন ইমামের মতে শাওয়াল মাসে পৃথক পৃথক প্রতি সপ্তাহে দুটো করে ছয়টি রোজা রাখা মোস্তাহাব। তবে ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর মতে এক সাথে হোক কিংবা পৃথক পৃথক হোক শাওয়ালের ছয়টি রোজা মুস্তাহাব।
নফল রোজা:
- মোস্তাহাব আর নফল খুব কাছাকাছির ইবাদত। সহজ অর্থে নফল হলো যা ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত নয় এমন ইবাদত পূণ্যের নিয়তে করা। রোজার ক্ষেত্রেও তাই।
রোজা ভঙ্গ হলে করনীয়
- একটি রোজা ভঙ্গের জন্য একাধারে ৬০টি রোজা রাখতে হবে। কাফফারা ধারাবাহিকভাবে ৬০টি রোজার মাঝে কোনো একটি ভঙ্গ হলে আবার নতুন করে শুরু করতে হবে।
- যদি কারও জন্য ৬০টি রোজা পালন সম্ভব না হয় তবে ৬০ জন মিসকিনকে দুই বেলা খাওয়াতে হবে। কেউ অসুস্থতাজনিত কারণে রোজা রাখার ক্ষমতা না থাকলে ৬০ জন ফকির, মিসকিন, গরিব বা অসহায়কে প্রতিদিন দুই বেলা করে পেটভরে খাওয়াতে হবে।
- গোলাম বা দাসী আজাদ করে দিতে হবে।
যেসব কারণে রমজান মাসে রোজা ভঙ্গ করা যাবে কিন্তু পরে কাজা করতে হয় তা হচ্ছে
- মুসাফির অবস্থায়
- রোগ-ব্যাধি বৃদ্ধির বেশি আশঙ্কা থাকলে
- মাতৃগর্ভে সন্তানের ক্ষতির আশঙ্কা থাকলে
- এমন ক্ষুধা বা তৃষ্ণা হয়, যাতে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকতে পারে
- শক্তিহীন বৃদ্ধ হলে
- কোনো রোজাদারকে সাপে দংশন করলে।
- মহিলাদের মাসিক হায়েজ-নেফাসকালীন রোজা ভঙ্গ করা যায়
- যেসব কারণে শুধু কাজা আদায় করতে হয়
- স্ত্রীকে চুম্বন বা স্পর্শ করার কারণে যদি বীর্যপাত হয়
- ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে
- পাথরের কণা, লোহার টুকরা, ফলের বিচি গিলে ফেললে
- ডুশ গ্রহণ করলে
- বিন্দু পরিমাণ কোন খাবার খেলে তবে অনিচ্ছাকৃত ভাবে বা মনের ভুলে খেলেও রোজা ভাংবে না তবে মনে আসা মাত্রই খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে
- নাকে বা কানে ওষুধ দিলে (যদি তা পেটে পেঁৗছে)
- মাথার ক্ষতস্থানে ওষুধ দেওয়ার পর তা যদি মস্তিষ্কে বা পেটে পেঁৗছে
- যোনিপথ ব্যতীত অন্য কোনোভাবে সহবাস করার ফলে বীর্য নির্গত হলে
- স্ত্রী লোকের যোনিপথে ওষুধ দিলে
রোজা উদ্দেশ্য
রোজা রাখার উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা, পাপ কাজ থেকে বিরত থাকা এবং নিজেদের কামনা-বাসনা নিয়ন্ত্রণের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পরহেজগারি বা তাকওয়া বৃদ্ধি করা।
কুরআনে বলা হয়েছে,
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর; যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো”।— সূরা বাকারা, আয়াত ১৮৩
রোজা উপকারিতা
“রোজাদারের জন্য দুটি খুশি। একটি হলো তার ইফতারের সময়, আর অপরটি হলো আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।”— (বুখারী ও মুসলিম)