ট্রেন

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা ও আসন সংখ্যা 2025

DHAKA TO CHITTAGONJ ALL TRAIN SEHEDULE AND PRICE

আজ আমরা আপনাদের সাথে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার চলাচলকারী সকল আন্তঃনগর এবং মেইল ট্রেনের সময়সূচী ওবারাক তালিকায় শেয়ার করব। বাংলাদেশের কয়েকটি আন্তঃনগর এবং মেইল ট্রেন চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রোডে চলাচল করে এবং সেই ট্রেনগুলোর নাম ছুটির দিন সো বিস্তারিত আলোচনা করব। নিচের তালিকা থেকে বিস্তারিত জানা যাবে।

Contents hide

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী

S/L ট্রেনের নাম ছাড়ার সময় পৌঁছানোর সময়
1 সুবর্ণ এক্সপ্রেস (৭০১) ০৭:০০ ১২:১০
2 মহানগর প্রভাতী (৭০৩) ১৫:০০ ২১:২৫
3 মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১) ১২:৩০ ১৯:১০
4 তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪১) ২৩:০০ ০৫:১৫
5 সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭) ১৭:০০ ২২:১০

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

চট্টগ্রাম টু ঢাকা রুটে বিপন্ন আন্তঃনগর এবং মেইল ট্রেন প্রত্যেকদিন চলাচল করে থাকে। তবে ট্রেনের আসন বিন্যাস এবং ভেদে টিকিটের মূল্য বিপন্ন রকম হয়ে থাকে। নিচে ঢাকাগামী সকল ট্রেনের আসলে তালিকা প্রদান করা হলো।

S/L আসন বিভাগ টিকিটের মূল্য (টাকা)
1 শোভন ২৮৫
2 শোভন চেয়ার ৩৪০
3 প্রথম আসন ৪৫৫
4 প্রথম বার্থ ৬৮৫
5 স্নিগ্ধা ৬৫৬
6 এসি সিট ৭৫৯
7 এসি বার্থ ১১৫২

 চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে বেশ কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে। নতুন সময়সূচী অনুযায়ী, ট্রেনগুলোর ছাড়ার সময় ছুটির দিন নিচে উল্লেখ করা হলো:

S/L ট্রেনের নাম ছাড়ার সময় ছুটির দিন
1 সুবর্ণ এক্সপ্রেস (৭০১) ০৭:০০ সোমবার
2 মহানগর প্রভাতী (৭০৩) ১৫:০০ নেই
3 মহানগর এক্সপ্রেস (৭২১) ১২:৩০ রবিবার
4 তূর্ণা নিশীথা (৭৪১) ২৩:০০ নেই
5 সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৭) ১৭:০০ মঙ্গলবার

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

চট্টগ্রাম টু ঢাকা রুটে আন্তঃনগর ট্রেনগুলি চলাচল করে এবং প্রত্যেকটি ট্রেনের আসন সংখ্যা রয়েছে এবং ফোন দিতে পারার তালিকা রয়েছে। নিচের সারণীতে প্রত্যেকটি আসনের নাম এবং ডানে বাড়ার তালিকা সংযুক্ত হয়েছে।

আসন বিভাগ টিকিটের মূল্য (টাকা)
শোভন ২৮৫
শোভন চেয়ার ৩৪৫
প্রথম আসন ৪৬০
প্রথম বার্থ ৬৮৫
স্নিগ্ধা ৬৫৬
এসি সিট ৭৮৮
এসি বার্থ ১১৭৯

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা মেইল ট্রেনের সময়সূচী

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে প্রত্যেকদিন তিনটি মেইল ট্রেন চলাচল করে থাকে। প্রত্যেকটি ট্রেনের নাম ট্রেন ছাড়ার সময়সূচী পৌঁছানোর সময়সূচী সহ সাপ্তাহিক ছুটির দিন নিচে প্রদান করা হলো।

ট্রেনের নাম ছাড়ার সময় পৌঁছানোর সময় সাপ্তাহিক বন্ধ
ঢাকা মেইল (০১) ২২:৩০ ০৬:৫৫ নেই
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস (০৩) ১০:০০ ১৯:৪৫ নেই
চট্টলা এক্সপ্রেস (৬৭) ০৮:৩০ ১৫:৫০ মঙ্গলবার

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা মেইল ট্রেনের ভাড়ার তালিকা

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা গামী তিনটি পাঁচটি আসন সংখ্যা রয়েছে। তবে আসুন ভেদে প্রত্যেকটি আসনের টিকিটের মূল্য আলাদা আলাদা রয়েছে। সুতরাং ভ্রমণের পূর্বে আসন সংখ্যা বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারেন।

আসন বিভাগ টিকিটের মূল্য (টাকা)
শোভন ২৮৫
শোভন চেয়ার ৩৪০
প্রথম শ্রেণি ৪৬০
প্রথম শ্রেণি বার্থ ৬৮৫
স্নিগ্ধা ৬৫৬
এসি সিট ৭৫৬
এসি বার্থ ১১২৮

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করি সকল আন্তঃনগর মেল ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন কবে তা বিস্তারিত জানার জন্য নিচের স্মরণে দেখুন।

ট্রেনের নাম ট্রেন নম্বর সাপ্তাহিক বন্ধ
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস বুধবার
সুবর্ণ এক্সপ্রেস সোমবার
তূর্ণা নিশীথা নেই
মহানগর প্রভাতী নেই
মহানগর গোধূলি নেই
চট্টলা এক্সপ্রেস মঙ্গলবার
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস নেই
ঢাকা মেইল নেই

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের বিরতি স্থান

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে চলাচলকারী সকল আন্তঃনগর এবং মেইল ট্রেন কোন কোন স্থানে বিরোধী প্রদান করে তাদের একটি তালিকা নিজের সংযুক্ত করা হয়েছে।

. সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (৭৮৯) (ননস্টপ প্রায়)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • ঢাকা (কমলাপুর)

. সুবর্ণ এক্সপ্রেস (৭০১)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ঢাকা (কমলাপুর)

. তূর্ণা নিশীথা এক্সপ্রেস (৭৪১)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • কুমিল্লা
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ভৈরব বাজার
  • ঢাকা (কমলাপুর)

. মহানগর গোধূলি (৭০৫) মহানগর প্রভাতী (৭০৩)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • লাকসাম
  • কুমিল্লা
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ভৈরব বাজার
  • ঢাকা (কমলাপুর)

. চট্টলা এক্সপ্রেস (৬৭)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • লাকসাম
  • কুমিল্লা
  • আখাউড়া
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ঢাকা (কমলাপুর)

. কর্ণফুলী এক্সপ্রেস () ঢাকা মেইল () (সাধারণত বেশি স্টপেজ)

বিরতি স্থান:

  • চট্টগ্রাম
  • ফেনী
  • লাকসাম
  • কুমিল্লা
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়া
  • ভৈরব বাজার
  • আখাউড়া
  • টঙ্গী
  • ঢাকা (কমলাপুর)

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের আসন সংখ্যা

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উঠে চলাচলকারী সকল ট্রেনের আসন সংখ্যা রয়েছে এবং কোন ট্রেনের কত আসন রয়েছে তার নিচে দেখুন

  1. শোভন কোচ: প্রায় ৭০৮০ আসন
  2. শোভন চেয়ার কোচ: প্রায় ৬০৭০ আসন
  3. প্রথম শ্রেণি কোচ: প্রায় ৪০৫০ আসন
  4. স্নিগ্ধা কোচ: প্রায় ৫০৬০ আসন
  5. এসি সিট কোচ: প্রায় ৫০৬০ আসন
  6. এসি বার্থ কোচ: প্রায় ৩০৪০ আসন

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের নাম্বার

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা রুটে কোন কোন ট্রেনগুলো চলাচল করে এবং সেই ট্রেনগুলোর নাম্বার কত তা জানতেই নিচে দেখুন।

ট্রেনের নাম ট্রেন নম্বর
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ৭৮৯
সুবর্ণ এক্সপ্রেস ৭০১
তূর্ণা নিশীথা এক্সপ্রেস ৭৪১
মহানগর প্রভাতী ৭০৩
মহানগর গোধূলি ৭০৫
চট্টলা এক্সপ্রেস ৬৭
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস
ঢাকা মেইল

 চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের টিকেট কাটার স্থান

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য আপনি ট্রেনের টিকিট করাই করবেন তা বিস্তারিত দেখুন।

অনলাইন টিকিট কাটার পদ্ধতি (E-Ticketing)

আপনি সহজেই অনলাইনে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ থেকে টিকিট কিনতে পারেন।

  • ওয়েবসাইট: https://eticket.railway.gov.bd/
  • মোবাইল অ্যাপ: “Rail Sheba” (অ্যান্ড্রয়েড iOS- উপলব্ধ)

রেলওয়ে স্টেশন থেকে টিকিট কেনার স্থান

আপনি সরাসরি চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনের কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতে পারেন।

  • চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ঠিকানা: স্টেশন রোড, চট্টগ্রাম
  • কাউন্টার সময়: সকাল :০০রাত ১০:০০ (সময় পরিবর্তিত হতে পারে)

মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট পয়েন্ট থেকে টিকিট

  • কিছু নির্দিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস যেমন bKash, Nagad, Rocket এর মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট করে টিকিট কাটা যায়।

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা ট্রেনের টিকিট কাটা ওয়েবসাইট

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উঠে যাতায়াতকারী সকল ট্রেনের কিভাবে অনলাইনে কিম্বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টিকিট করা যায় তা নিচে ওয়েবসাইটে দেখুন।

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কাটার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট:

বাংলাদেশ রেলওয়ে টিকেটিং সিস্টেম:

  • https://eticket.railway.gov.bd/

অনলাইনে টিকিট কাটার ধাপ:

Firstly: ওয়েবসাইটে যান → eticket.railway.gov.bd

Secondly: একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন (যদি আগে না করে থাকেন)

Thirdly:  লগইন করুন এবং ট্রেন অনুসন্ধান করুন

Fourthly: আপনার পছন্দের ট্রেন, আসন ক্যাটাগরি সংখ্যা নির্বাচন করুন

Fifthly: মূল্য পরিশোধ করুন (bKash, Nagad, Rocket বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে)

Finally:  টিকিট ডাউনলোড করুন এবং যাত্রার দিন স্টেশনে গিয়ে হার্ডকপি সংগ্রহ করুন (যদি প্রয়োজন হয়)

 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

  • টিকিট কাটা শুরু হয় যাত্রার ১০ দিন আগে
  • প্রতিদিন সকাল :০০ থেকে রাত ১১:০০ পর্যন্ত অনলাইনে টিকিট কেনা যায়
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন নম্বর প্রয়োজন হতে পারে

আরও বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://railway.gov.bd/ ভিজিট করতে পারেন।

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের বগীর সংখ্যা

  • ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনে ১৪টি নতুন বগি সংযুক্ত করা হয়েছিল।

চট্টগ্রাম টু ঢাকা ট্রেনের অন্যান্য সুবিধা

চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা ট্রেনে যাত্রীদের জন্য বেশ কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে কিছু সাধারণ সুবিধার তালিকা দেওয়া হলো:

বিশাল সীট: ট্রেনে আরামদায়ক এবং প্রশস্ত সীট ব্যবস্থা থাকে, বিশেষ করে এসি কোচে যেখানে যাত্রীরা আরও বেশি আরামদায়ক পরিবেশে বসতে পারেন।
এসি এবং ননএসি কোচ: এসি এবং ননএসি কোচ: যাত্রীদের পছন্দ অনুযায়ী এসি (এয়ার কন্ডিশনড) এবং ননএসি (পানির বগি) কোচ রয়েছে।
খাবারের ব্যবস্থা: খাবারের ব্যবস্থা: বেশ কিছু ট্রেনে খাবারের ব্যবস্থা থাকে, যেখানে যাত্রীরা রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ থেকে খাবার পানীয় সেবা নিতে পারেন।
অনলাইন টিকিট বুকিং: বাংলাদেশ রেলওয়ে অনলাইনে টিকিট বুকিংয়ের সুবিধা প্রদান করে, যার মাধ্যমে যাত্রীরা সহজেই টিকিট কিনতে পারেন।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা: ট্রেনের মধ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য সিকিউরিটি গার্ড থাকেন, যারা যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।
পরিষ্কার এবং সুস্থ পরিবেশ: ট্রেনের বগিগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখা হয়, যাতে যাত্রীরা সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে যাত্রা করতে পারেন।

 ট্রেনের মালামালের পরিমাণ

কাঁচামাল: কয়লা, সিমেন্ট, লোহা, রড, তেল, সার, খনিজ এবং অন্যান্য শিল্পকর্মের কাঁচামাল।
কৃষিপণ্য: ধান, চাল, গম, ফলমূল, সবজি, মিষ্টি পাট, শাকসবজি ইত্যাদি।
ভোগ্যপণ্য: গার্মেন্টস পণ্য, তৈরি পোশাক, ইলেকট্রনিক সামগ্রী, গাড়ি, যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, প্লাস্টিক পণ্য ইত্যাদি।
ডাক এবং চিঠি: দেশের ভেতরে ডাক প্যাকেজ সরবরাহ।

 ট্রেনের খাওয়ার ব্যবস্থা

পাক্কা খাবার সেবা (Full Meal): অনেক ট্রেনে যাত্রীরা প্রাতঃরাশ, দুপুর বা রাতের খাবারের মতো সম্পূর্ণ খাবার নিতে পারেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ট্রেনের যাত্রীদের জন্য খাবার সেবার ব্যবস্থা করে থাকে, যেখানে বিভিন্ন পদের মেনু থাকে (যেমন ডাল, ভাত, তরকারি, মাংস, চিৎকার ইত্যাদি)
স্ন্যাকস এবং হালকা খাবার: বেশ কিছু ট্রেনে স্ন্যাকস, বিস্কুট, চিপস, চানাচুর, চা, কফি, পানীয়, ফলমূল ইত্যাদির ব্যবস্থা থাকে। এগুলো ট্রেনের কেবিন স্টাফের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয়।
বাতার (বেভারেজ): ট্রেনে চা, কফি, জল, সফট ড্রিংকস, ফলের রস এবং অন্যান্য পানীয় পাওয়ার সুযোগ থাকে।
অনলাইন খাবারের অর্ডার: কিছু ট্রেনে বা রুটে অনলাইন মাধ্যমে খাবার অর্ডার দেওয়ার সুবিধাও রয়েছে, যেটি যাত্রীরা ট্রেনের স্টেশন বা ট্রেনের ভেতরে থেকে পেতে পারেন।
কোচের ভিত্তিতে খাবার: এসি কোচে খাবার সেবার মান সাধারণত বেশি, যেখানে হোটেলের মতো পরিবেশ এবং খাওয়ার মেনু থাকে। তবে ননএসি কোচে খাবারের ব্যবস্থা কম থাকতে পারে বা যাত্রীদের পকেটের খাবার নিয়ে আসতে হতে পারে।

 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button