মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর উদ্বোধন, অবস্থান, দৈর্ঘ্য ও সাধারণ জ্ঞান
মাতারবাড়ি বন্দর হল বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর। এর গভীরতা ১৫ মিটার। এটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার একটি সমুদ্র বন্দর। এই সমুদ্র বন্দরের দৈর্ঘ্য ১৪.৩ কিলোমিটার। সমুদ্র বন্দরটি অনুমোদন পায় ২০২০ সালের ১০ই মার্চ। মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের কাজ সম্পন্ন হবে 2026 সালে।
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর উদ্বোধন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এগারো নভেম্বর মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের শুভ উদ্বোধন করেন এবং নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এইটি কক্সবাজার জেলার মহেশখালীর প্রত্যক্ষিত একটি গভীর সমুদ্র বন্দর। এটি অনুমোদন কমিটিতে প্রথম অনুমোদন পায় ২০২০ সালের ১০ই মার্চ। এই সমুদ্র বন্দরের কাজ শেষ হবে ২০২৬ সালে।
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের অবস্থান
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার একটি গভীর সমুদ্র বন্দর।
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর
কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার একটি গভীর সমুদ্র বন্দর। এই সমুদ্র বন্দরের মালিক বাংলাদেশ সরকার প্রথম অনুমোদন লাভ করে জাতীয় অর্থনীতি পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে ২০২০ সালের ১০ই মার্চ। এই সমুদ্র বন্দরের ১৪.৩ কিলোমিটার এবং গভীরতা ১৬ মিটার অর্থাৎ ৫২ ফুট।
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর তথ্য এক নজরে
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর বাংলাদেশের একটি সমুদ্র বন্দর এবং এটি মহেশখালী উপজেলার কক্সবাজার জেলায়।
সমুদ্র বন্দরের নাম | মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর |
প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দর | মাতারবাড়ি |
অবস্থান | কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর |
প্রথম অনুমোদন দেয | ১০ মার্চ, ২০২০ |
পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হবে | ২০২৬ সালে |
নেভিগেশন চ্যানেলের দৈর্ঘ্য | –১৪.৩ কিলোমিটার |
মেভিটেশন চ্যানেলের প্রস্থ | ৩৫০ মিটার অর্থাৎ ১১ ৫০ ফুট |
সমুদ্র বন্দরের গভীরতা অর্থাৎ | ১৬ মিটার ৫২ ফুট |
মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের নির্মাণ কাজ
- মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের প্রাথমিক নির্মাণ কাজ হবে দুইটি টার্মিনাল। যেখানে সাধারণ পণ্যবাহী ও কন্টেইনার টার্মিনালে বড় জাহাজ ফিরবে।
- প্রথম দিকে আমি লালটি ১৮২ জমিতে নির্মিত হবে ৪৬০ মিটার দীর্ঘ বার্থ থাকবে।
- এখানে ৮ হাজার teeu যাহার ধারণ করতে সক্ষম হবে এবং এর বার্ষিক ক্ষমতা থাকবে ৬০০০০০ থেকে ১.১ মিলিয়ন টিইইউ হবে।
- পরবর্তীতে কোন টেন্ডার টার্মিনার প্রসারিত করা হবে ৭০ একর জমির উপরে।
- এই সমুদ্র বন্দরটি নির্মাণ খরচ হবে ১৭৭৭৭ কোটি টাকা।
- প্রথম ধাপে কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। তবে দ্বিতীয় ধাপে নির্মিত হবে তিনটি কন্টেইনার টার্মিনাল।
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরে সহায়তা করেছে কোন দেশ?
উত্তর: মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর এর মানে এবং স্থাপনে সহায়তা করেছে জাপান। বন্ধুরা স্মরণ নির্মাণে জাপান সরকার মোট ঋণ দিবে ১২৮৯২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং বাংলাদেশ সরকার সড়ক ও জনপদ থেকে ব্যয় করবেন ২৬৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকা.
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উত্তর:
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর কোথায়?
উত্তর: মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলায় অবস্থিত এবং এটি একটি গভীর সমুদ্র বন্দর। যেখানে মহেশখালীতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য আনা কয়লা বাহি জাহাজ বাড়ানো যেটিকে সম্প্রসারণ করে পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক বন্দর হিসাবে নির্মাণ করা হবে।
দেশের প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করা হবে কোথায়?
দেশের প্রথম গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করা হবে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী মাতার বাড়িতে। এটি নির্মাণে ব্যয় হবে ১৮ হাজার কোটি টাকা।
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের গভীরতা কত?
মাতারবাড়ি প্রস্তাবিত সমুদ্র বন্দরের গভীরতা ১৬ মিটার এবং প্রত্যেকটি জাহাজ ১৮ হাজারে বেশি কন্টেইনার আনতে পারবে।
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর কোন উপজেলায়?
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলায়।
মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর আয়তন?
মাতার বাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের আয়তন ১৮ হেক্টর জমিতে নির্মিত হবে এবং ৪৬০ মিটার দীর্ঘ বার্থ থাকবে। এটি আট হাজার টি ই ইউ যাহার ধারণ করতে সক্ষম হবে এবং এর বার্ষিক ক্ষমতা হবে 60000 থেকে 1.5 মিলিয়ন।