সাউথইস্ট ব্যাংকের সকল শাখা রাউটিং নাম্বার বাংলাদেশ। সাউথইস্ট ব্যাংকের রাউটিং নাম্বার তালিকা

সাউথইস্ট ব্যাংক বাংলাদেশের একটি বেসরকারি জনপ্রিয় বাণিজ্যিক ব্যাংক। এই ব্যাংকটি ১৯৯৫ সালের ২৩ শে মার্চ লাইসেন্স পান বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে এবং ১৯৯৫ সালের ২৫ শে মে ব্যাংকিং কার্যক্রম যাত্রা শুরু করেন। এন্টি সদর দপ্তর ঢাকা এবং পরিশংকা প্রায় ২২ শত। বর্তমানে সারা দেশব্যাপী ব্যাংকের শাখা চালু রয়েছে ১৩৫টিরও বেশি। তবে প্রত্যেকটি শাখার জন্য একটি করে রাউটিং নাম্বার হয়েছে এবং এই রাউটিং নাম্বার গুলো অনলাইন লেনদেনসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করতে হয়।

সুতরাং যারা অনলাইন ব্যাংকিং সহ বিভিন্ন কাজে রাউটিং নাম্বার অনুসন্ধান করেন এবং কাউন্টিং নাম্বার সংগ্রহ করতে চান তারা খুব সহজেই আমাদের এই আর্টিকেল থেকে প্রত্যেকটি শাখার আলাদা আলাদা সংগ্রহ করতে পারবেন।

সাউথইস্ট ব্যাংকের রাউটিং নাম্বার

সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রতি একটি শাখার জন্য একটি করে রাউটিং নাম্বার হয়েছে। প্রত্যেকটি শাখাকে চিহ্নিতকরণের জন্য এটি রাউটিং নাম্বার টি ব্যবহার করা হয়। এখান থেকে প্রত্যেকটি শাখা রাউটিং নাম্বার জানতে পারবেন।

ব্যাংক রাউটিং নাম্বার কি

রাউটিং নাম্বার হল একটি শাখার পরিচয় বহনকারী নাম্বার। একটি শাখা রাউটিং নাম্বার ৯ সংখ্যার হয় । ব্যাংক রাউটিং নম্বর একটি নয় অঙ্কের সনাক্তকরণ নম্বর এবং এই নম্বর নির্দিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সনাক্ত করে যার উপর অর্থ প্রদান করা হয়। এই বিশেষ কোডের ৩ সংখ্যা ব্যাংক কোড, ২ সংখ্যা জেলা কোড, ৩ সংখ্যা শাখা কোড এবং সর্বশেষ ১ সংখ্যা চেক ডিজিটের সংমিশ্রণে তৈরি হয়. ইয়েস ব্যাংকের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে রাউটিং খোলা হয়। তবে রাউটিং নাম্বার চেনার উপায় হচ্ছে ব্যাংক থেকে নিচে বাম থেকে মুদ্রিত নাম্বারটি হচ্ছে রাউডি নাম্বার।

রাউটিং নাম্বার এর ব্যবহার কিভাবে হয়

একটি রাউটিং নাম্বার একটি ব্যাংক শাখা পরিচয় বহন করে থাকেন। তবে রাউটিং নাম্বার ব্যবহার করা হয় তহবিলে স্থানান্তরের ক্ষেত্রে, জামানতের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, ডিজিটাল এবং বিল পরিশোধের মতো ইলেকট্রনিক লেনদেনের ক্ষেত্রে রাউটিং নাম্বার ব্যবহার করা হয়। সর্বোপরি ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে রাউটিং নাম্বার প্রয়োজন হয়।

সাউথইস্ট ব্যাংকের সকল শাখা রাউটিং নাম্বার