উৎসব

বঙ্গবন্ধুর বাণী | শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণীয় বাণী | বঙ্গবন্ধুর সেরা বাণী

বাংলাদেশের স্বাধীনতার জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার কিছু গুরুত্বপূর্ণ এবং স্মরণীয় বাণী প্রদান করেছেন যা বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আরে সকল বাণী গুলো উজ্জীবিত হয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে পক্ষের পশ্চিম পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। অনেকে এই সকল বাণী অনুসন্ধান করে থাকেন কিন্তু তাদের উদ্দেশ্যে আজ আমরা বঙ্গবন্ধুর সেই সেরা বাণী গুলো সংগ্রহ করে আমাদের ওয়েবসাইটে সংযুক্ত করেছে। আসুন আপনি যদি বঙ্গবন্ধুর সেরা বাণী গুলো জানতে চান বা সংগ্রহ করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সহজে কালেকশন করতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধুর বাণী

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা নিয়ে কিছু স্মরণীয় ও সেরা বাণী প্রদান করেছেন যা ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে আছেন। আপনি কি বঙ্গবন্ধুর সেরা বাণী গুলো অনুসন্ধান করছেন?. তাহলে আপনি দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সেই সকল পানি সংগ্রহ করতে পারবেন.

বঙ্গবন্ধুর স্মরণীয় ও সেরা বাণী গুলি

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ার জন্য এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু কিছু মূল্যবান বাণী জাতির উদ্দেশ্যে প্রদান করেছেন যা ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে এবং এই সকল বাণী অনেকে জানার জন্য অনুসন্ধান করে থাকে তাদের উদ্দেশ্যে আমরা বাণীগুলো নিচে ধারাবাহিকভাবে প্রদান করেছি

বাণী-“যদি কেউ ন্যায্য কথা বলে, আমরা সংখ্যায় বেশী হলেও, সে একজনও যদি হয়, তার ন্যায্য কথা আমরা মেনে নেবো।”

বাণী-“এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।”

বাণী-“ ইহাই হয়তো আমার শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন।

বাণী-“এই স্বাধীনতা তখনি আমার কাছে প্রকৃত স্বাধীনতা হয়ে উঠবে,

যেদিন বাংলার কৃষক-মজুর ও দুঃখী মানুষের সকল দুঃখের অবসান হবে।”

বাণী-“ কোনো জেল জুলুমই কোনোদিন আমাকে টলাতে পারেনি, কিন্তু মানুষের ভালবাসা আমাকে বিব্রত করে তুলেছে ”

বাণী-“অযোগ্য নেতৃত্ব, নীতিহীন নেতা ও কাপুরুষ রাজনীতিবিদদের সাথে কোনোদিন একসাথে হয়ে দেশের কাজে নামতে নেই। তাতে দেশসেবার চেয়ে দেশের ও জনগণের সর্বনাশই বেশি হয়। ”

বাণী-“আমার দেশ স্বাধীন দেশ। ভারত হোক, আমেরিকা হোক, রাশিয়া হোক, গ্রেট ব্রিটেন হোক কারো এমন শক্তি নাই যে, আমি যতক্ষণ বেঁচে আছি ততক্ষণ আমার দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে পারে।”

শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণীয় বাণী

বাণী-“আওয়ামিলীগ ক্ষমতা আটকে রাখার জন্য রাজনীতি করে না।

বাণী-“যার মনের মধ্যে আছে সাম্প্রদায়িকতা সে হলো বন্য জীবের সমতূল্য।”

বাণী-“সরকারী কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তাঁরা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই।

তাঁরা জনগণের বাপ, জনগণের ভাই, জনগণের সন্তান। তাঁদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে। ”

বাণী-“জনগণকে ছাড়া, জনগণকে সংঘবদ্ধ না করে, জনগণকে আন্দোলনমুখী না করে এবং পরিস্কার আদর্শ সামনে না রেখে কোনোরকম গণ আন্দোলন হতে পারেনা।”

বাণী-“আন্দোলন গাছের ফল নয়। আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই করা যায় না। আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হয়। আন্দোলনের জন্য আদর্শ থাকতে হয়। আন্দোলনের জন্য নি:স্বার্থ কর্মী হতে হয়। ত্যাগী মানুষ থাকা দরকার।

বাণী-“এ প্রধানমন্ত্রীত্ব আমার কাছে কাঁটা বলে মনে হয়। আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দু:খী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারবো না।”

বাণী-“ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে।”

বাণী-“আর সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না। কিন্তু ইসলামের নামে আর বাংলাদেশের মানুষকে লুট করে খেতে দেওয়া হবে না।”

বঙ্গবন্ধুর স্মরণীয় উক্তি গুলি

বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের রাজনৈতিক নেতা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। তিনি স্বাধীনতা সম্পর্কে কিছু মূল্যবান এবং স্মরণীয় উক্তি প্রদান করেছেন যা অনেকেই গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। যারা সেই সকল উক্তি গুলো জানতে চান বা অনুসন্ধান করেন তাদের জন্য আজ আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে বঙ্গবন্ধুর স্মরণীয় উক্তি গুলো সংযুক্ত করেছি

আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবাতে পারবে না।

২. এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!

৩. মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।

৪. আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশী ভালবাসি।

সাত কোটি বাঙ্গালির ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারব না।

 এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন; তখনই শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা তৃপ্তি পাবে।

৯. দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব।

১০. আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দুঃখী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারব না।

মার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমার যুবক শ্রেণী আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।

১২. আমাদের চাষীরা হল সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণী এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্যে আমাদের উদ্যোগের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে।

Related Articles

Back to top button