বাস টিকিট মূল্য

শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম বাসের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, কাউন্টার নাম্বার ও অনলাইন টিকিট

আজকের এই পোস্টটি শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম সকল বাজের সময়সূচী টিকিটের মূল্য নিয়ে। আপনি যদি শোলকুপার একজন নিয়মিত যাত্রী হয়ে থাকেন এবং আপনি অফিসিয়াল কিংবা ব্যবসায়ী যে কোন কাজে চট্টগ্রাম যান তাহলে অবশ্যই আপনার সময়সূচি এবং পাড়া তালিকা জানা প্রয়োজন। এখান থেকে আপনি কোন কোন বাস চলাচল করেন এবং সেই বাসগুলো কত সময়ের মধ্যে সেখানে ছেড়ে যায় এবং কোন কোন বাসের ভাড়া তালিকা কত বিস্তারিত জানা যাবে।

সুতরাং আপনি শোলকুপা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সকল বাসের তালিকা সময়সূচী বিস্তারিত তথ্য অবগত হতে পারবেন।

শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম নন এসি বাসের ভাড়া

শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত নন এসি বা চলাচল করেন তাদের মধ্যে অন্যতম আছে শ্যামলী এন আর ট্রাভেলস।

  • শ্যামলী এন আর ট্রাভেল বাসের ভাড়া ১২০০ টাকা।

শোলকুপ থেকে চট্টগ্রাম এসি বাসের ভাড়া তালিকা

যারা শৈলকূপা থেকে চট্টগ্রাম এসি বাসের মাধ্যমে অর্থাৎ যারা আরামে এসে যেতে চান তাদের জন্য এসি বাস রয়েছে এবং ভাড়া তুলনামূলক বেশি।

  • এসি থেকে চট্টগ্রাম এসি বাসের ভাড়া….

শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম বাসের সময়সূচী

প্রতিদিন শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এসি এবং নন এসি উভয় প্রকার চলাচল করেন। তবে প্রত্যেকটি পাস আলাদা আলাদা সময়সূচী অনুযায়ী ছেড়ে যান এবং প্রত্যেকটি বাসের একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে।

শৈলকূপা থেকে চট্টগ্রাম কত কিলোমিটার?

শৈলকূপা থেকে চট্টগ্রামের মোট দূরত্ব আছে ৪৩০ কিলোমিটার প্রায় এবং বাসে যেতে সময় লাগে সুতরাং যারা শৈল্পপাতের চট্টগ্রাম যেতে চান তাদেরকে ২৩০ কিলোমিটার পথ বেড়ে যেতে হবে এবং নির্দিষ্ট সময় গন্তব্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে।

শৈলকুপা থেকে চট্টগ্রাম যেতে কত সময় লাগে?

শৈলকূপা থেকে চট্টগ্রাম যেতে বাসে করে মোট সময় লাগে প্রায় ঘন্টা ২৫ মিনিট এবং মোট দূরত্ব প্রায় ৪৩০ কিলোমিটার এবং এই দীর্ঘ সময় যেতে বাসের মোট সময় লাগে। ঘন্টা ২৫ মিনিটের মত।

শৈলকূপা উপজেলা

শৈলকূপা বাংলাদেশের একটি উপজেলা এবং কুষ্টিয়া জেলার একটি উপজেলা. এর আয়তন ৩৭৩.৪২ বর্গ কিলোমিটার. উপজেলাটিতে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং দর্শনীয় স্থান রয়েছে.

শৈলকুপার দর্শনীয় স্থানসমূহ

শৈলকূপা উপজেলায় বেশ কিছু দর্শনীয় স্থান রয়েছে এবং প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটক এই দর্শনীয় স্থানসমূহ রাতে আসেন।

  • শৈলকুপা জমিদার বাড়ি
  • শৈলকূপা শাহী মসজিদ
  • ইলা মিত্রের বাড়ি

চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থান:

চট্টগ্রাম একটি প্রশাসনিক এলাকা এবং চট্টগ্রাম বাংলাদেশের মধ্যে একটি স্বনামধন্য বিভাগ ও জেলা। এখানে অসংখ্য দর্শনীয় স্থান রয়েছে এবং প্রত্যেক তিন দেশে এবং বিদেশী অসংখ্য পর্যটকরাতে আসেন।

  • পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত,
  • ফয়স লেক,
  • চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা,
  • হযরত শাহ আমানত (র:)
  • এর মাজার,
  • শাহ মাহছুম ফকির (র:)
  • মাজার শরীফের পুকুরের গদালী
  • হযরত বায়েজীদ বোস্তামী (র:)
  • এর দরগাহ,
  • জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর,
  • চট্টগ্রাম ওয়ার সিমেট্রি
  • জাম্বুরী পার্ক
  • ডিসি হিল
  • বাটালি হিল
  • চট্টগ্রাম কোর্ট বিল্ডিং, (জেলা প্রশাসকের কার্যালয়)
  • বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক (সীতাকুন্ড)
  • চন্দ্রনাথ পাহাড় (সীতাকুন্ড)
  • বাঁশখালী ইকোপার্ক
  • বাঁশখালী খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত
  • বাঁশখালী চা বাগান
  • পারকি সমুদ্র সৈকত (আনোয়ারা)
  • মহামায়া লেক
  • মহুরি প্রজেক্ট
  • খৈয়াছড়া ঝর্ণা (মিরসরাই)
  • বাঁশবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত
  • গুলিয়াখালী সমুদ্র সৈকত(সীতাকুণ্ড)
  • বাটারফ্লাই পার্ক
  • সিআরবি
  • মাইজ ভান্ডার দরবার শরীফ (ফটিকছড়ি)
  • হযরত মিসকিন শাহ, চকবাজার
  • হযরত গরিব উল্ল্যাহ শাহ, জিইসি মোড়
  • হযরত কালু শাহ, ফকিরহাট
  • হযরত বদর শাহ, পাথরঘাটা
  • হযরত শাহচান্দ আউলিয়া, পটিয়া, চট্টগ্রাম
  • হযরত মনির উদ্দিন রুহুল্লাহ হালিশহর
  • হযরত বশির শাহ মাইজভাণ্ডারী, হালিশহর
  • হযরত আব্দুল আলী শাহ (রহঃ) মাজার
  • হযরত শাহ মোহসেন আউলিয়ার মাজার, আনোয়ারা
  • হযরত শের এ বাংলা শাহর মাজার অক্সিজেন
  • হযরত মঈন উদ্দিন শাহর মাজার কার্নেল হাট
  • হযরত আলী শাহর মাজার হালিশহর
  • হযরত আফজাল ফকিরের মাজার
  • হযরত নুর আলী শাহর মাজার হালিশহর।
  • হিল ভিউ পার্ক এন্ড ক্যাফে,ভাটিয়ারী
  • হালিশহর সমুদ্র সৈকত

উপসংহার:

উপরোক্ত আলোচনা থেকে সহজে বলা যায় যে শোলকুপা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত প্রত্যেকদিন অনেক বা চলাচল করেন এবং প্রতিদিন অসংখ্য ছাত্রী ব্যবসায়ী কিংবা চাকরির কাজে যাতায়াত করেন। যারা নিয়মিত অনুসন্ধান করেন ওই সকল বাজের সময়সূচী এবং টিকিটের মূল্য সম্পর্কে তারা এখান থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং সঠিক সময় যাতায়াত করার সুযোগ পাবেন।

বর্তমানে যতগুলি বাজার আসল করে তাদের মারাত্মালিকা এবং সময়সূচি জানা যাবে এবং পরবর্তীতে নতুন কোন তথ্য সংযুক্ত হলে কিংবা বাদ চালু হলে সাথে সাথে জানতে পারবেন।

Related Articles

Back to top button