উক্তি

রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩

পবিত্র মাহে রমজান 12 মাসের মধ্যে একটি শ্রেষ্ঠ মাস। আল্লাহর ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য রোযা পালন করেন। এই রমজান মাসের অনেকেই রমজানের উক্তি ও বাণী অনুসন্ধান করে থাকেন। যারা রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ উক্তি ও বাণী অনুসন্ধান করেন তাদের জন্য আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও শ্রেষ্ঠ বাণী সংগ্রহ করেছি এবং আমাদের ওয়েবসাইটে সংযুক্ত করেছি।

আপনি যদি চান এই সকল বাণী ও উক্তি রমজানের আপনার ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাইকে শেয়ার করতে পারেন। এই সকল উক্তি ও বাণী আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারেন যাতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানগন রমজানের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারেন। তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য শ্রেষ্ঠ ও গুরুত্বপূর্ণ রমজানের বাণী আমাদের সাইটে সঙ্গে যুক্ত করেছি যাবে এখান থেকে সহজেই সংগ্রহ ও ডাউনলোড করতে পারবেন।

আসুন যারা রমজানের উক্তি ও বাণী অনুসন্ধান করেন সংরক্ষণের জন্য তাদের উদ্দেশ্যে আমরা রমজানের সকল শ্রেষ্ঠ বাণী ও উক্তি এখানে সংযুক্ত করেছি। সুতরাং আপনি বাণী গুলো সংরক্ষন যে কোন মুসলমানকে শুভেচ্ছা জানাতে পারেন বা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে সকলকে রমজানের গুরুত্ব উপলব্ধি করার সুযোগ করে দিতে পারেন।

রমজান নিয়ে সেরা উক্তি

রমজান ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ মাস। এই মাসে আল্লাহ পবিত্র কোরআন নাজিল করেছিলেন এবং মুসলমানদের জন্য রোযা ফরয করে দিয়েছেন। এজন্য প্রতিবছর ধর্মপ্রাণ মুসলমান মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য রোযা পালন করে থাকেন। এই রমজানের মজা ও গুরুত্ব অপরকে শেয়ার করার জন্য অনেকে রমজানের উক্তি অনলাইনে অনুসন্ধান করেন এবং সংগ্রহ করে ধর্মপ্রাণ ভাইকে শেয়ার করতে চান। সুতরাং যারা রমজানের উক্তি অন্য মুসলমানকে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে চান তাদের জন্য নিচের উক্তিগুলো আমরা প্রদান করেছি.

  1. হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। যেমন ফরজ করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর । যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার।-আল কুরআন
  2. নামাজ পড়, রোজা রাখ, কলমা পড় ভাই, তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই-কাজী নজরুল ইসলাম
  3. হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়াম ফরজ করা হল যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পার -(আল বাকারাহ্ঃ ১৮৩)
  4. সিয়ামের রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের নিকট গমন হালাল করা হয়েছে তারা তোমাদের জন্য পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের জন্য পরিচ্ছদ-(আল বাকারাহঃ ১৮৭)
  5.  সাহল ইবনু সা দ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে -হাদিস নং – ১৯৫৭
  6. সাহল (রাঃ) হতে বর্ণিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ জান্নাতে রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন সওম পালনকারীরাই প্রবেশ করবে তাদের ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না -(হাদিস নং – ১৮৯৬)
  7.  সালমা ইবনু আকওয়া (রহ ) হতে বর্ণিত যে আশূরার দিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে এ বলে লোকদের মধ্যে ঘোষণা দেয়ার জন্য পাঠালেন যে যে ব্যক্তি খেয়ে ফেলেছে সে যেন পূর্ণ করে নেয় অথবা বলেছেন সে যেন সওম আদায় করে নেয় আর যে এখনো খায়নি সে যেন আর না খায় –(হাদিস নং – ১৯২৪)
  8. রোজার সর্বশেষ রাত্রে আল্লাহ তার সকল বান্দাগণকে মাফ করে দিবেন-আল হাদিস
  9. রোজার একটি অন্যতম ফজিলত হলো রোজার মাধ্যমে আচার আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়-আল হাদিস
  10.  রোজা হলো আত্মসংযম যা আমাদেরকে সকল মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে-আল হাদিস
  11. মানুষের কাছে গুনাহ মোচনের সবথেকে বড় মাধ্যম হচ্ছে রোজা-আল হাদিস
  12. উম্মু সালামাহ (রাযি ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক মাসের মত তাঁর স্ত্রীদের সাথে ঈলা করলেন ঊনত্রিশ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর সকালে বা সন্ধ্যায় তিনি তাঁদের নিকট গমন করলেন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হল আপনি তো এক মাস পর্যন্ত না আসার শপথ করেছিলেন? তিনি বললেন মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়ে থাকে –(হাদিস নং – ১৯১০)
  13. আল্লাহর আদেশে রোজাদার ব্যাক্তিদের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়-আল হাদিস
  14.  আয়িশাহ্ (রাযি ) হতে বর্ণিত যে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: সওমের কাযা যিম্মায় রেখে যদি কোন ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার অভিভাবক তার পক্ষ হতে সওম আদায় করবে –(হাদিস নং – ১৯৫২)

রমজান নিয়ে  অনুপ্রেরণামূলক উক্তি

  • ‘আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন আমরা রমজানে খুশি? কারণ আমরা তাই করি যা করার জন্য আমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে।’ — শ. আলা এলসায়েদ।
  • ‘তাঁর অসীম রহমতে আল্লাহ রমজানের আলো পাঠিয়েছেন রাত মুছে দিতে।’ – ইয়াসমিন মোগাহেদ।
  • ‘যে ব্যক্তি অন্য রোজাদারকে ইফতার করায়, সে রোজাদারের সমান সওয়াব অর্জন করবে, রোজাদারের সওয়াব থেকে কোনো কমতি করবে না।’ -আল-তিরমিযী।
  • ‘রমজান মুসলমানদের শরীর ও আত্মার জন্য একটি বুট ক্যাম্প। এই পবিত্র মাসে, প্রতিটি দিন গণনা করুন।’ -ইবনে জীম।
  • ‘প্রার্থনা করো। তিনটি দোয়া প্রত্যাখ্যাত হয় না: পিতার প্রার্থনা, একজন রোজাদারের প্রার্থনা এবং একজন মুসাফিরের প্রার্থনা।’ -আল-বাইহাকী।

রমজান নিয়ে সাহাবীদের উক্তি

কোরআন ও হাদিসের আলোকে রোজা নিয়ে সাহাবীগণ গুরুত্বপূর্ণ মুক্তি প্রদান করেছেন এবং এটি রোজা পালনের একটি পথপ্রদর্শক এবং রোজাকে শুদ্ধভাবে পালনের জন্য উক্তি গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

  • ‘রমজান হলো রহমতের দরজাগুলোর মধ্যে একটি যা আত্মা পরিশুদ্ধির সুযোগ হিসেবে উন্মুক্ত।’ — আহমেদ রিহ্যাব।
  • ‘কখনও কখনও আপনি বুঝতে পারবেন না যে কোনো কিছু কতটা বিশেষ, যতক্ষণ না আপনি এটি হারান। প্রতি বছর রমজান সম্পর্কে আমি এমনই অনুভব করি।’ – ওমর সুলেমান।
  • ‘রমজানে তোমার ভিতরে একটা যুদ্ধ চলছে, আর 30 দিনের জন্য আল্লাহ তোমাকে জয় করার শক্তি দেন।’ – নোমান আলী খান।
  • ‘রমজানে খাওয়া কম আর চিন্তা বেশি।’ —তারিক রমজান।
  • এটি সবর মাস; সাবরের পুরস্কার জান্নাত।’ – ইবনে খুজাইমা।
  • ‘যদি কোনো মুসলমান ক্ষমা ও কল্যাণ লাভ না করে রমজান থেকে বের হয়, তবে সে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত।’ – ইবনে হিব্বান ও আল-তাবারানী।
  • ‘তুমি যখন নতুন চাঁদ দেখবে তখন রোজা রাখবে, আর যখন দেখবে তখন রোজা রাখবে। মেঘলা হলে ত্রিশ দিন রোজা রাখো।’ –ইবনে মাজাহ।
  • ‘যে ব্যক্তি ইমান ও সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখবে তার আগের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ –ইবনে মাজাহ।
  • ‘রমজান মাস অন্য সব মাস থেকে শ্রেষ্ঠ এবং শেষ দশ রাত অন্যান্য রাত থেকে শ্রেষ্ঠ।’ – ইবনুল কাইয়্যিম।
  • ‘আমি পিছনে ফিরে দেখি, চোখের পলকে রমজানের অর্ধেক শেষ হয়ে গেছে। আমি জানার আগে আমি আমার সারা জীবনের কথা বলব।’ – নোমান আলী খান।
  • ‘রমজান শুরু হলে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয়।’ – মুহাম্মদ আল-বুখারী।
  • ‘রমজান তার সারমর্মে, মানবতাবাদী আধ্যাত্মিকতার মাস।’ —তারিক রমজান।
  • ‘তোমার দুআ (নামাজ) ছেড়ে দিও না। আপনি জানেন না কোথা থেকে সাড়া আসবে বা আপনার পথ থেকে কত অমঙ্গল এড়ানো হয়েছিল…’ – ইমাম সুলাইমান হানি।
  • ‘এমনকি লাইলাতুল কদর, রমজানের পবিত্রতম রাত, প্রবাহিত হয়–এর সুনির্দিষ্ট তারিখ অজানা।’- জি. উইলো উইলসন।
  • ‘রোজা মানে আমাদের নির্ভরশীলতা চিহ্নিত করা এবং তাদের থেকে নিজেদের মুক্ত করা।’ –তারিক রমজান।
  • ‘রোজার শৃঙ্খলা তোমাকে দুনিয়ার রুটিন থেকে বের করে দেয়।’ – জেন্টেজেন ফ্র্যাঙ্কলিন।
  • ‘আমরা লক্ষ্য করি যে ধর্মগ্রন্থগুলিতে, উপবাস প্রায় সবসময় প্রার্থনার সাথে যুক্ত। নামাজ ছাড়া রোজা পূর্ণ রোজা হয় না; এটা শুধু ক্ষুধার্ত যাচ্ছে.’ – জোসেফ বি উইর্থলিন।
  • ‘পর্যায়ক্রমিক উপবাস মনকে পরিষ্কার করতে এবং শরীর ও আত্মাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে।’- এজরা টাফট বেনসন।
  • ‘কিছু তপস্যা দিয়ে আত্মনিয়ন্ত্রণের অনুশীলন শুরু করুন; রোজা দিয়ে শুরু করুন।’ – মহাবীর।
  • ‘মানুষ ততক্ষণ কল্যাণের উপর থাকবে যতক্ষণ না তারা দ্রুত ইফতার করবে।’ -ইবনে মাজাহ।
  • ‘রোজা ঈশ্বরের উপর আমাদের সম্পূর্ণ নির্ভরতাকে নিশ্চিত করে তার মধ্যে খাদ্যের বাইরেও খাদ্যের উৎস খুঁজে পাওয়ার মাধ্যমে।’ – ডালাস উইলার্ড ।
  • ‘রোজা চিকিৎসার প্রথম নীতি।’ – রুমি।
  • ‘রোজা হল, প্রথম এবং সর্বাগ্রে, তার সব ধরনের প্রতিকূলতাকে চিহ্নিত ও পরিচালনা করার জন্য একটি অনুশীলন।’ -তারিক রমজান।

রমজান নিয়ে হাদিসের উক্তি

রোজার তাৎপর্য গুরুত্ব নিয়ে হাদিস শরীফের বিপন্ন হায়াদে যে উক্তিগুলো প্রদান করা হয়েছে এবং এই উক্তিগুলো মুসলমানদের পালন করা ফরজ।

  • ‘হে ঈমানদারগণ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে যেভাবে ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর। যাতে তোমরা ধার্মিক হতে পার।’ – সূরা আল-বাকারা – 2:183।
  • ‘আল্লাহ এই মাসে লাইলাতুল কদর করেছেন, যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।’ — সূরা আল-কদর – 97:1-5।
  • ‘…কিন্তু রোজা রাখাই তোমার জন্য উত্তম যদি তুমি জানতে।’ – সূরা আল-বাকারা – 2:184।
  • ‘আল্লাহ আপনার জন্য সহজ করতে চান এবং আপনার জন্য কষ্ট চান না এবং আপনি সময় পূর্ণ করতে চান।’ – সূরা আল-আম্বিয়া – 2:185।
  • ‘রমজান মাসই [সেই] মাস যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং হিদায়াত ও মাপকাঠির সুস্পষ্ট প্রমাণ।’ – সূরা আল-বাকারা – 2:185।
  • ‘যে ব্যক্তি (রমজান মাসে) একনিষ্ঠ বিশ্বাসের সাথে এবং আল্লাহর কাছে সওয়াবের আশায় রাতে ইবাদত করবে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ – সহীহ বুখারী, বই 32।
  • ‘আল্লাহ যাকে কল্যাণ দেখাতে চান, তাকে দ্বীনের বুঝ দান করেন।’- সহীহ বুখারি, বই 1।
  • রোজাদার সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘সে আমার জন্য তার খাদ্য, পানীয় ও কামনা-বাসনা ত্যাগ করেছে, রোজা আমার জন্য, তাই আমি (রোজাদারকে) এর প্রতিদান দেব এবং নেক আমলের প্রতিদান দশগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। .” – সহীহ বুখারী, বুক 6।
  • ‘যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখবে এবং তারপর শাওয়ালের ছয় রোজা রাখবে, সে যেন চিরকাল রোজা রাখবে।’ – সহীহ বুখারী, বুক 6।
  • ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও সওয়াবের আশায় লায়লাতুল কদরে (স্বেচ্ছায় রাতের নামাজে) দাঁড়াবে, তার পূর্বের গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ – সহীহ বুখারী।
  • ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একদিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তার মুখকে জাহান্নামের আগুন থেকে সত্তর বছরের পথ দূরে রাখবেন।’ – সহীহ বুখারী, বই 1।

রমজান নিয়ে শ্রেষ্ঠ বাণী ২০২৩

আপনি কি রমজানের শ্রেষ্ঠ বাণী অনুসন্ধান করছেন?. যদি বাণীগুলো অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য আমরা রমজানের শ্রেষ্ঠ বাড়িগুলো সংগ্রহ করেছি এবং আমাদের এই নিবন্ধের সংযুক্ত করেছে. আসুন রমজানের সেই শ্রেষ্ঠ বাণী গুলি এখান থেকে সংগ্রহ করুন এবং অপরকে শেয়ার করুন.

রমজান আল্লাহর ইবাদতের

এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ

– আল হাদিস
রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত

গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে

আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়

– আল হাদিস


রমজান সামাজিক সহমর্মিতা

ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে

– আল হাদিস
রোজা মানুষকে

আখেরাত মুখী করে

– আল হাদিস
রোজার মাধ্যমে

আচার–আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়

– আল হাদিস

রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ

হাতে প্রদান করবেন

– আল হাদিস
রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন

ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে

– আল হাদিস

 

রমজান গুনাহ মোচনের

অন্যতম মাধ্যম

– আল হাদিস

ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করবেন-আল হাদিস

সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে। —- আল হাদিস

রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ। —– আল হাদিস।

ফজরের নামাজ বিহীন, একটি সকাল কখনোই শুভ হতে পারে না।

পৃথিবীতে সেই সবচেয়ে কৃপণ, যে মুসলমান অন্য মুসলমানকে সালাম দিতে কৃপণতা করে। —– হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ )

শিশুরা যখন কথা বলতে শুরু করে, তখন তাকে কালেমা শিক্ষা দাও। —- হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ )

আল্লাহ তওবাকারীদের কে ভালোবাসেন এবং যারা পবিত্র থাকে তাদেরও ভালোবাসেন। ( সূরা বাকারা )

যে আমার সুন্নতকে ভালোবাসলে, সে আমাকে ভালোবাসলো। —- হযরত মোহাম্মদ ( সঃ )

রাগ মানুষের ঈমানকে নষ্ট করে। হিংসা মানুষের নেক আমলকে ধ্বংস করে। আর মিথ্যা মানুষের হায়াত কমিয়ে দেয়। —- হযরত মোহাম্মদ ( সাঃ )
রােজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রাণযুক্ত।-আল হাদিস


রমজান এর রােজার পুরষ্কার,

আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন!

-আল হাদিস




রােজা কিয়ামতের দিন

মুমিন ব্যক্তির জন্য

সুপারিশকারী হবে!

-আল হাদিস,




রােজার সর্বশেষ রাত্রে আল্লাহ তার সকল

বান্দাগণকে মাফ করে দিবেন।

আল হাদিস




রমজানের শেষ রাতে

সকল উম্মতকে মাফ করা হয়!

-আল হাদিস



রমজান! জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং

রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযােগ!

-আল হাদিস



নবীজি মুচকি হাসতেন।

মুচকি হাসি দেওয়া সুন্নত।


সহীহ বুখারী।

রমজান নিয়ে ছন্দ

 

রোদ বৃষ্টি ঝরের দিন,

সামনে আসছে রোজার দিন,

বাকি আছে আর কিছু দিন,

আগে থেকেই শপথ নিন,

রােজা রাখবেন ২৯/৩০দিন,

নামাজ পারবেন প্রতিদিন,

আল্লাহ আমাদের তৌফিক দিন, “আমীন”
৩০টি রোজা, ৩০টি সেহেরী,

৩০টি ইফতার, ৩০টি তারাবি।

হে আল্লাহ সকল মুসলমানদের সঠিকভাবেপালন করার তৌফিক দান করুন।
রহমত নিয়ে এলো মাহে রমজান,

বরকত নিয়ে এলো মাহে রমজান।
গোলাপে এতো সুগন্ধ কেন?

নবীজি এক ফোট। ঘাম মােবারক পড়েছিল তাই।
কখনো ব্যর্থ হলে সেজদায় পড়ে যাও,

সফলতার পথ আল্লাহই দেখাবেন।
সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন।

আল্লাহর সিদ্ধান্ত আপনার ইচ্ছার থেকেও উত্তম।
১,২,৩ আসছে রােজার দিন

৪,৫,৬ রােজা রাখতে কিসের ভয়

৭,৮,৯ খারাপ কাজ আর নয়

১০,১১,১২ পাচ ওয়াক্ত নামায় পড়
সামনে আসছে রােজা,

হালকা কর গােনাহের বােঝা,

যদি কর পাপ, চেয়ে নাও মাফ।

এসাে নিয়ত করি,

আজ থেকে সবাই পাঁচওয়াক্ত নামাজ পড়ি
ভুলেও যেন ১টি রােজা তােমার বন্ধু!

না হয় কাযা ফকীর নয় তারাবীর

নামাযের পুণ্যের যেন হতে পারাে রাজা

হেসে খেলে ভুল করে হায়!

পেওনা ভুলের কঠিন সাজা!
আসলাে আবার রােজা

তাইতাে আমার নতুন করে

সােজা পথটি খোঁজা।
সিয়ামের মাস এলাে, আল্লাহকে বলি চলাে।


সব গােনাহ মাফ করাে রহমান তুমি বড়।
শান্তি পাবে সবাই তবে

৩০ দিনের সিয়াম, কুরআন হাসিস পড়ে

সবাই করাে নামাজ কায়েম।
গজব আর রহমত

একসাথে আসেনা,

গজবের পরই রহমত

আসে ইনশাআল্লাহ্,

সামনেই রমজান মাস
ক এক করে যাচ্ছে চলে- ~মাহে রমযান ~কি করে

"দিবাে আমি- ~তার প্রতিদান~ ~ক্ষমার আশায় আজও

আমি- ~তুলি দুই হাত~ ~কবুল করাে আল্লাহ তুমি-

আমার মােনাজাত!
সিজদা দাও গুনাহ মুছে দেওয়ার

দায়িত্ব আল্লাহর

I Wish..!O

কোন এক রমজান মাসে রােজা রাখা অবস্থায়

যেন আমার মৃত্যু হয়..!

মুমলমান হতে হবে সব সময়ের জন্য

শুধু রমজান মাসের জন্য নয়

হে আল্লাহ সবাইকে ঘুম থেকে উঠে রােজা রাখার

- তৌফিক দান করুন.

- আমিন

Related Articles

Back to top button