উৎসব

বড়দিনের শুভেচ্ছা কবিতা (যীশু খ্রীষ্ট)

যিশুখ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে বার শিবু হিসেবে খ্রিস্টানরা ২৫ শে ডিসেম্বর প্রতি বছর পালন করে থাকেন।। এই দিনে বাংলাদেশ তথা বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের খ্রিস্টানরা তাদের ধর্মীয় গুরু বা ধর্মের প্রবর্তক যীশু খ্রীষ্ট কে বার্ষিক দিবস হিসেবে স্মরণ করার জন্য দিবসটি অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণ ভাবে পালন করে থাকেন। তাই এই দিন উপলক্ষে অনেকেই কবিতার মাধ্যমে যীশু খ্রীষ্ট কে স্মরণ করেন। আবার অনেকে কবিতা আবৃত্তি করে কিংবা কবিতা শেয়ার করে যীশুখ্রীষ্ট কে স্মরণ করার সুযোগ করেন।

তাই যারা যিশুখ্রিস্টের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করার লক্ষ্যে বিবর্ণ ধরনের যিশুখ্রিস্টের শুভেচ্ছা কবিতা অনুসন্ধান করেছেন এবং সেই কবিতা গুলি সংগ্রহ করতে চান তাদের জন্য এই পোস্টটি লেখা এবং এই পোস্ট থেকে আপনি যিশুখ্রিস্টের খুব সুন্দর কবিতা সংগ্রহ করতে পারবেন।

বড়দিনের শুভেচ্ছা কবিতা

যিশুখ্রিস্টের জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে বড়দিনের একটি রোমান্টিক এবং সুন্দর কবিতা রয়েছে যা আপনি এখান থেকে পড়তে পারবেন এবং সংগ্রহ করতে পারবেন।

রিং আউট, ওয়াইল্ড বেলস, বন্য আকাশের দিকে,

উড়ন্ত মেঘ, হিমশীতল আলো:

বছরটি রাতে মারা যাচ্ছে;

রিং আউট, বন্য ঘন্টা, এবং তাকে মারা যাক...




জায়গায় এবং রক্তে মিথ্যা অহংকার,

নাগরিক অপবাদ এবং ঘৃণা;

সত্য এবং ন্যায়ের প্রেমে রিং করুন,

ভালের সাধারণ ভালবাসায় আংটি দিন।




ফাউল রোগের পুরানো আকারের আউট রিং;

স্বর্ণের সংকীর্ণ লালসা রিং আউট;

পুরানো হাজার যুদ্ধ,

শান্তির হাজার বছরের মধ্যে রিং আউট.




বীর পুরুষ এবং মুক্ত,

বৃহত্তর হৃদয়, দয়ালু হাত;

দেশের অন্ধকার দূর কর,

খ্রীষ্টের মধ্যে রিং যে হতে হয়.

বড়দিনের ঐতিহ্য

ক্রিসমাস উপহারের তালিকা,

আমরা সবাই একমত,

একটি বিশাল

কেনাকাটার স্পী প্রয়োজন।

এটি মোড়ানো,

চকচকে কাগজ এবং ধনুক।

ভিতরে কি আছে

আমরা প্রকাশ করব না!

তারপর গাছ,

সুগন্ধি এবং সবুজ.

প্রতি বছর এটি

আমাদের দেখা সেরা।

বাল্ব ঝুলিয়ে রাখুন

অলঙ্কারও।

এটি আলোকিত করুন,

বলুন “আহ,” এবং “ওহ!”

ভোজের পরিকল্পনা করুন,

একই রেসিপি,

আমাদের সমস্ত প্রিয়,

খুশি করার জন্য প্রস্তুত।

আনন্দময় প্রদর্শনে বড়দিনের রীতিনীতি ।

এটা সবসময় একই;

আমরা এটা যে ভাবে ভালোবাসি.

তাই এটা সব আনা,

তাই প্রয়োজনীয়,

প্রিয় ঐতিহ্য

ক্রিসমাস আনন্দময় করুন.

লক্ষণ ভান্ডারী কবিতাটি

যিশুখ্রীষ্ট জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে কিংবা শিশুশ্রেষ্ঠ কে স্মরণ করার উদ্দেশ্যে লক্ষণ ভান্ডারী একটি কবিতা লিখেছেন তার সেই কবিতাটি নিচে থেকে জানতে পারবেন এবং পড়তে পারবেন।

ক্রিসমাস বড়দিন

               -  লক্ষণ ভান্ডারী

ক্রিসমাস বড়দিন ভারি ধূম হয়,

গীর্জা ঘরে ঘণ্টা বাজে প্রভাত সময়।

যীশুর প্রার্থনা হয় প্রথমে প্রভাতে,

প্রার্থনা সঙ্গীত সবে গাহে একসাথে।

ক্রিসমাস বড়দিন ভারি ধূমধাম,

হাসে খেলে নাচে গায় নাহিক বিরাম।

স্যান্টাক্লজ সবাকারে দেন উপহার,

সুমিষ্টান্ন কেক আদি বিবিধ প্রকার।

ক্রিসমাস বৃক্ষ এক শোভিত অঙ্গনে,

ফুলমালা সুসজ্জিত আবাস ভবনে।

শিশু বৃদ্ধ যুবা সবে উত্সবে মাতে,

কেক কাটি সকলেই খায় একসাথে।

রাতে কত জ্বলে আলো বিবিধ প্রকার,

ক্রিসমাস উত্সবে আলোর বাহার।

উত্তম চক্রবর্তীর বড়দিনের কবিতা

যিশুখ্রিস্ট কে উপলক্ষ করে এবং জন্মদিনের পালন উপলক্ষে উত্তম চক্রবর্তী একটা কবিতা লিখেছেন তার সেই কবিতাটি নিয়েছে তুলে ধরা হলো।

শুভ বড়দিন

- উত্তম চক্রবর্তী

এই দিনে এলো ভবে প্রভু যীশুখ্রিষ্ট,

ধরাধাম পূণ্য হলো মহামানব সৃষ্ট।

মানব রূপেই জন্ম নিলো পৃথিবীতে,

ধরনীর বেথেলহেমে জীর্ণ গোশালাতে।




শান্তি,ন্যায় প্রতিষ্ঠার্থে ব্রতী হন যিনি ,

মানব কল্যাণে তাই যুক্ত রয় তিনি।

অন্যায় করেন যারা ভালো চাও তার,

পীড়িত কাতর দুঃখে সাথী হও ওর।




মনুষ্য আত্মার তরে শ্রেষ্ঠত্ব আনেন,

তাদেরই দুঃখে কষ্টে পাশেতে থাকেন।

সংযম সহিষ্ণু ত্যাগে বলিয়ান যিনি,

ভালোবাসায় মহানে স্রষ্টাতেই তিনি।




খুশির উৎসবে আজ শুভ বড়দিন,

পবিত্র গির্জাতে তাই প্রার্থনায় লীন।

আনন্দেতে আত্মহারা ছোট বড় সবে,

শান্তাক্লজ আনে সব উপহার তবে।

 

Related Articles

Back to top button