অনলাইন

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২৪

ই-পাসপোর্ট হচ্ছে বিদেশে যাওয়ার একটি পরিচয় পত্র যা ওই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে উনি কোন দেশের নাগরিক। ই-পাসপোর্ট পাঁচ দশ বছর মেয়াদী হয়। তবে যাদের বয়স 18 বছরের নিচে তাদের পাঁচ বছরের ই-পাসপোর্ট হয় এবং যাদের বয়স 18 বছরের উপরে তাদের 5 ও 10 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করা হয়। বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিটি নাগরিকের পাসপোর্ট থাকতে হবে। তাই নিচে পাসপোর্ট কি, পাসপোর্ট করার নিয়ম খরচ ও সুবিধা সহ বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো।

Contents hide

ই-পাসপোর্ট কি?.

ই-পাসপোর্ট পুরো নাম হচ্ছে ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট। ই-পাসপোর্ট বলতে বুঝায় সরকার কর্তৃক প্রদানকৃত একটি ভ্রমণ নথিপত্র। এই ভ্রমণ নথিপত্র যার নাগরিককে পরিচয়দানকারী হিসাবে বিদেশে বহন করে থাকে। ই পাসপোর্ট এর মাধ্যমে যে কোনো যোগ্য নাগরিক যেকোনো দেশে ভ্রমণ করতে পারেন এবং বৈধ কাগজপত্র ও পরিচয় পত্র হিসাবে ভ্রমণ করতে পারেন। ই পাসপোর্ট এর অনেক ঝামেলা কম এবং অনলাইনের মাধ্যমে করা যায়। এক কথায় বলা যেতে পারে ই-পাসপোর্ট হচ্ছেন নতুন যুগের নিরাপদ পাসপোর্ট।

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম

বর্তমানে বাংলাদেশী পাসপোর্ট চালু হয়ে গেছে এবং আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট আবেদন করতে পারবেন এবং ই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন। তবে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে ই পাসপোর্ট করতে হয়। নিচে পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী তুলে ধরা হলো। সুতারাং নিচের নির্দেশাবলী ধাপে ধাপে অনুসরণ করুন এবং ই পাসপোর্ট এর আবেদন পূরণ করুন।

প্রথমত: ই পাসপোর্ট এর আবেদন করতে ওয়েবসাইটে (www.epassport.gov.bd) লগইন করুন

দ্বিতীয় ধাপঃ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর ডিরেক্টলি টু অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন (Directly to online application) ক্লিক করতে হবে।

তৃতীয় ধাপে: আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা, জেলা ও থানার নাম নির্বাচন করে ক্লিক করুন।

চতুর্থ ধাপে: ব্যক্তিগত পূর্ণাঙ্গ তথ্য পূরণ করে ফর্মটা সাবমিট করুন।

পঞ্চম ধাপে: মেয়াদ ও পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সংখ্যা অনুযায়ী ফি প্রদান করুন।

ষষ্ঠ ধাপে: পাসপোর্ট ফি প্রদান করার পর আপনারা আবেদনটি পাসপোর্ট কার্যালয়ে সার্ভারে চলে যাবে।

সপ্তম ধাপে: তারপর পরিচয় পত্রের সব প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদানের জন্য পাসপোর্ট অফিসে চলে যান।

শেষ ধাপে: ই-পাসপোর্ট প্রস্তুতি এরপর আবেদনকারীকে জানানো হবে। নতুবা অনলাইনে চেক করতে পারবেন এবং রিসিভ কপি তে পাসপোর্ট গ্রহণের সময় প্রদান করা হবে। সুতরাং আবেদনকারী নির্দিষ্ট সময়ে উপস্থিত হয় ই-পাসপোর্ট গ্রহণ করতে।

সুতরাং আপনি যদি অনলাইনে কিভাবে পাসপোর্ট করা যায় তা অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে এই পোষ্ট টি আপনার জন্য প্রযোজ্য থাকবে এবং আপনি জানতে পারবেন ই-পাসপোর্ট কি?. কিভাবে ই পাসপোর্ট করা যায়?. ই-পাসপোর্ট কত বছর মেয়াদী হবে, ই-পাসপোর্ট কয় বছর পরে করা যাবে, এই পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী, ই-পাসপোর্টে ইত্যাদি বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

ই পাসপোর্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রদি

ই পাসপোর্ট করার সময় প্রয়োজনীয় যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে তাদের একটি তালিকা নিচে ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরা হলো। সুতরাং ই পাসপোর্ট করার জন্য আপনি যদি পাসপোর্ট অফিসে যেতে চান তাহলে সাথে করে নিম্নোক্ত কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • মুদ্রিত আবেদন সারাংশ সহ। অ্যাপয়েন্টমেন্ট (যদি থাকে)
    
    
  • পরিচয়পত্র (NID কার্ড বা জন্ম শংসাপত্র)
    
    
  • পেমেন্ট স্লিপ
    
    
  • পূর্ববর্তী পাসপোর্ট (যদি থাকে)
    
    
  • সরকারের জন্য 5.GO/NOC সেবা ধারক (যদি থাকে)
    
    
  • আরও নথিগুলি আবেদনের প্রকৃতি/সংশোধনের উপর নির্ভর করে
    
    
  • মুদ্রিত আবেদনপত্র (ঐচ্ছিক)

পাসপোর্ট সংগ্রহের ঠিকানা:

বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ভবন-02

ই-৭, শের-ই-বাংলা নাগর, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭

যোগাযোগের নম্বর: +880 2-8123788

ই পাসপোর্ট করার নিয়ম

ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্ট (e-passport) বাংলাদেশ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর আবেদন করা যাবে. আবেদন করার পর ই পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার পরে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ই পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে. ই-পাসপোর্ট এর মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের ভ্রমণ করা যাবে. তিন ভাবে ই পাসপোর্ট করা যায় এবং পাঁচ বছর 10 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করা যায়. ই-পাসপোর্ট অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার পরে ফি জমা দিতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাসপোর্ট অফিসে জমা দিয়ে ই-পাসপোর্ট সম্পন্ন করা যাবে এবং নির্দিষ্ট সময়ের পর সংগ্রহ করা যাবে.

ই পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার পদ্ধতি

ই পাসপোর্ট আবেদন অনলাইনে সম্পন্ন করার পর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রদান করতে হবে তারপর রিসিভ কপি পাসপোর্ট সংগ্রহের তারেক প্রদান করা হবে। কিন্তু ই-পাসপোর্ট অনলাইনে আবেদন করার পর ই পাসপোর্ট ফি কিভাবে জমা দিবেন সে পদ্ধতি জানা দরকার। সুতরাং নিচে ই পাসপোর্ট প্রদান করার ফি সম্পর্কে প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী তুলে ধরা হলো:

প্রথম ধাপ: অনলাইনে চালান করার পর অটোমেটিক চালানোর সিস্টেম বাংলাদেশ (Automated challan System Bangladesh) ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

দ্বিতীয় ধাপঃ পাসপোর্ট অফিস থেকে ই-পাসপোর্ট ফি তে ক্লিক করুন। আপনার সামনে একটি উইন্ডো চলে আসবে।

তৃতীয় ধাপঃ এখান থেকে প্রথমে পাসপোর্ট এর পৃষ্ঠা সংখ্যা বাছাই করতে হবে. তারপর পাসপোর্ট এর মেয়াদ ও ডেলিভারি ধরন বাছাই করুন. স্বয়ংক্রিয়ভাবে টাকার পরিমাণ দেখাবে. তারপর নিচে থেকে ওকে বাটনে ক্লিক করুন.

চতুর্থ ধাপঃ এবার পাসপোর্টধারীর ফি পরিশোধ করার জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনাক্তকরণ নাম্বার, নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার লিখুন। যদি ইমেইল নাম্বার থাকে তাহলে লিখতে পারেন

এছাড়াও মনে রাখতে হবে যে, জাতীয় পরিচয় পত্র দ্বারা পাসপোর্ট এর আবেদন করা হয় অবশ্যই জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিবেন। যাদের বয়স 18 বছরের নিচে অর্থাৎ এনআইডি কার্ড হয়নি তাদেরকে জন্ম সনদের সঠিক নাম্বারটা দিতে হবে।

সরকার কর্তৃক অর্থাত্ পাসপোর্ট অফিস কর্তৃক অনুমোদিত ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পরিশোধ করা যাবে।

রকেট, বিকাশ ও নগদ এর মাধ্যমে টাকা দিতে সোনালী ব্যাংকের সিলেট করুন। তাছাড়াও সোনালী ব্যাংকের অনলাইন একাউন্ট, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড থেকে পেমেন্ট করা যাবে।

এখন সেভ বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাকে সোনালী ব্যাংকের পেমেন্ট গেটওয় এতে নিয়ে যাবে।

ধাপ 5: এখান থেকেই একাউন্ট অথবা ভিসা অথবা মাস্টার কার্ড অথবা আমেক্স কার্ড অথবা মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে সিলেট করে পেমেন্ট করুন।

ই-পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগবে

ই-পাসপোর্ট-এর তিন ধরনের ডেলিভারি আছে যেখানে আবেদনপত্র জমা দেয়ার পর থেকে নির্ধারিত কর্মদিবস পর ই-পাসপোর্ট হাতে পাওয়া যাবে।

১.  রেগুলার: ২১ কর্মদিবস

২. এক্সপ্রেস: ১০ কর্মদিবসে

৩. সুপার এক্সপ্রেস: দুই কর্মদিবস

আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস ই পাসপোর্ট ফি:

নিচে পৃষ্ঠা এবং বছর পেতে পাসপোর্ট এর  ফি আলাদা হয়ে থাকে। সুতরাং নিচে ধারাবাহিকভাবে প্রদান করা হলো এখান থেকে জেনে নিতে পারেন।

48 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • 21 দিনের মধ্যে নিয়মিত ডেলিভারি: 4,025 টাকা
  • 10 দিনের মধ্যে এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 6,325 টাকা
  • সুপার এক্সপ্রেস 2 দিনের মধ্যে ডেলিভারি: 8,625 টাকা

48 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • 21 দিনের মধ্যে নিয়মিত ডেলিভারি: 5,750 টাকা
  • 10 দিনের মধ্যে এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 8,050 টাকা
  • সুপার এক্সপ্রেস 2 দিনের মধ্যে ডেলিভারি: 10,350 টাকা

64 পৃষ্ঠা এবং 5 বছরের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • 21 দিনের মধ্যে নিয়মিত ডেলিভারি: 6,325 টাকা
  • 10 দিনের মধ্যে এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 8,625 টাকা
  • সুপার এক্সপ্রেস 2 দিনের মধ্যে ডেলিভারি: 12,075 টাকা

 64 পৃষ্ঠা এবং 10 বছরের মেয়াদ সহ পাসপোর্ট

  • 21 দিনের মধ্যে নিয়মিত ডেলিভারি: 8,050 টাকা
  • 10 দিনের মধ্যে এক্সপ্রেস ডেলিভারি: 10,350 টাকা
  • সুপার এক্সপ্রেস 2 দিনের মধ্যে ডেলিভারি: 13,800 টাকা

ই পাসপোর্ট টাকা কোথায় জমা দিবেন?

কি পাসপোর্ট এর আবেদন অনলাইনে সম্পন্ন করার পর আপনি কি পাসপোর্ট শ্রেণীবিভাগ অনুযায়ী ফি জমা দিতে হবে। সরকারি ওয়েবসাইট এর অনলাইন এবং উভয় প্রেমের কথা উল্লেখ থাকলেও বর্তমানে অনলাইনে পেমেন্ট বন্ধ আছে ।তাই ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে হবে। সুতরাং আপনি কি 5000 টাকা সোনালী ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক প্রিমিয়াম ব্যাংক এবং এশিয়াতেও জমা দিয়ে রশিদ গ্রহণ করতে পারবেন এবং ব্যাংক ডিপোজিট ফরমে আবেদন করেন নাম এবং ই পাসপোর্ট এর দেওয়া তথ্য আবেদনকারীর একই হতে হবে।

ই পাসপোর্ট ফরম পূরণের নিয়মাবলী

ই পাসপোর্ট পূরণ করার প্রতি এগুলি নিয়মাবলী রয়েছে। সুতরাং আপনি যদি এই পাসপোর্ট পূরণ করতে চান, তাহলে নিচের নিয়মাবলী অনুযায়ী পূরণ করুন এবং নিয়মাবলী জানতে ইচ্ছে থেকে জেনে নিতে পারেন।

  • ই পাসপোর্ট এর আবেদন ফরম অনলাইনের মাধ্যমে ভ্রমণ করতে হবে।
  • ই পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে কোনো কাগজপত্র শাটডাউন করা দরকার হবে না।
  • ই পাসপোর্ট এর ফরম এর কোন ছবি সংযোজন বা সত্যায়িত করা লাগবে না।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা অনলাইন জন্ম সনদ অনুযায়ী আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে।
  • অপ্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ 18 বছরের নিচে হলে আবেদনকারী তার পিতা অথবা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে।
  • তারকা চিহ্নিত ক্রমিক নম্বর গুলো সঠিকভাবে অবশ্যই পুরন করতে হবে
  • দত্তক/অভিভাবকত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রে পাসপোর্টের আবেদনের সাথে সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে জারিকৃত আদেশ দাখিল করতে হবে।
  • আবেদন বর্তমান ঠিকানা সংশ্লিষ্ঠ বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস/বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে দাখিল করতে হবে।
  • ১৮ বছরের নিচে এবং ৫ বছরের উদ্ধে সকল আবেদন ই পাসপোর্ট এর মেয়াদ হবে পাঁচ বছর এবং ৪৮ পৃষ্ঠা।
  • প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল সনদসমূহ (যেমন: ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি) আপলোড/সংযোজন করতে হবে।
  • প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি (NOC)/ প্রত্যয়নপত্র/ অবসরোত্তর ছুটির আদেশ (PRL Order)/ পেনশন বই আপলোড/সংযোজন করতে হবে যা ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের নিজ নিজ Website এ আপলোড থাকতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে বিবাহ সনদ/ নিকাহনামা এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে তালাকনামা দাখিল করতে হবে।
  • দেশের ভেতরে আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদনের ফি এর উপর ভ্যাট এবং বিদেশে আবেদনের ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে
  • কূটনৈতিক পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে পরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কন্সুলার ও ওয়েলফেয়ার অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর এর প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদন করতে হবে
  • বৈদেশিক নিশো নতুন নতুন পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চাইলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা অবশ্যই থাকতে হবে
  • আবেদন করার সময় মূল জাতীয় পরিচয় পত্র, অনলাইন জন্ম সনদ এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল সনদ, সরকারি আদেশ অনাপত্তি প্রদর্শন দাখিল করতে হবে।
  • পাসপোর্ট পুনরায় ইস্যু করার ক্ষেত্রে মূল পাসপোর্ট প্রদর্শন করতে হবে
  • পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে জিডি করতে হবে এবং জিডির মূল কপি দাখিল করতে হবে।
  • 6 বছর বয়সের নিম্নে আবেদনের ক্ষেত্রে 3r সাইজ সবিতা কি করতে হবে
  • পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে এবং পুনরায় পাসপোর্ট এর জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্ট এর ফটোকপি ও জিডি কপি দাখিল করতে হবে।

ই-পাসপোর্ট কেমন হবে

ই-পাসপোর্ট দেখতে কেমন হবে তা নিজের পাসপোর্ট এর ছবি চিত্র তুলে ধরা হল সেখান থেকে দেখে নিতে পারেন।

ই পাসপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন উত্তর পর্ব:

ই পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর জানতে চাইলে নিচে থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

প্রশ্ন: জরুরী ই পাসপোর্ট সেবা কি?

উত্তর:কিছু কিছু নাগরিকের জরুরী পাসপোর্ট প্রয়োজন হয় সে ক্ষেত্রে জরুরি পাসপোর্টের ফি প্রদান সাপেক্ষে এবং অনলাইনে আবেদন সাপেক্ষে জরুরী পাসপোর্ট গ্রহণ করতে পারবেন।

প্রশ্ন: জরুরী পাসপোর্ট ডেলিভারি কত দিনে পাওয়া যাবে?

উত্তর:অতি জরুরী পাসপোর্ট দুই কর্মদিবসের মধ্যে পাওয়া যাবে এবং সেক্ষেত্রে জরুরী পাসপোর্ট আবেদন করতে হবে এবং ফি প্রদান করতে হবে

প্রশ্ন: অতিব জরুরী পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন?

উত্তর:বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক জরুরী পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে পূর্বে যারা পাসপোর্ট করেছেন তারা পূর্বে তত্ত্ব অপরিবর্তিত রেখে যদি পাসপোর্ট করতে পারবেন। এবং নতুন করে জরুরি পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে।

প্রশ্ন: অতি জরুরী পাসপোর্ট করার জন্য কোথায় আবেদন করতে হবে,?

উত্তর:বাংলাদেশের যেকোনো বিভাগীয় অথবা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস একই আবেদন করতে হবে এবং এই সেবাটি বাংলাদেশ দূতাবাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

প্রশ্ন: জরুরী পাসপোর্ট প্রদান বা ডেলিভারি প্রক্রিয়া কি?

উত্তর:শুধুমাত্র আগারগাঁও বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস থেকে অতি জরুরী পাসপোর্ট বিতরণ করা হয়।

প্রশ্ন: পাসপোর্ট যোগাযোগের ঠিকানা কি?

উত্তর: ঠিকানা : বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস, ভবন নং – ২ই-৭, শের-ই-বাংলা নগর, আগারগাওঁ, ঢাকা-১২০৭।যোগাযোগঃ +৮৮০২-৮১২৩৭৮৮ ।

প্রশ্ন: কিভাবে কূটনৈতিক পাসপোর্ট আবেদন করবেন?

উত্তর:আপনি যদি কূপ নৈতিক পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কনসিলার ও ওয়েলফেয়ার উইন অথবা ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর প্রধান কার্যালয় বরাবর আবেদন দাখিল করতে হবে।

বৈদেশিক নীতির নতুন পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করা হলে স্থায়ী ঠিকানার কলামে বাংলাদেশের যোগাযোগের ঠিকানা সুস্পষ্টভাবে এবং সঠিকভাবে করতে হবে

ই-পাসপোর্ট ইংরেজিতে পড়ার নিয়ম

আপনি যদি ইংলিশ মিডিয়ামে অর্থাৎ ইংরেজিতে ই-পাসপোর্ট করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের নিয়ম অনুসরন করতে হবে।

Fill the form correctly with all mandatory fields and click the “Save” button.

On successful completion of first page, you will receive an email containing your Application ID and Password. Please preserve your Application ID and Password carefully for future print/view/modification of application.

To submit your application, click “submit” button. You are not allowed to modify anything after you click “submit”. also receive an “Online Application Form” in pdf format. You have to report to the Passport Office for providing biometric data along with a printed version of the Online Application form.

After submission, the system will assign you to your authorised Regional Passport Office. Your application shall remain valid for 15 days from the date of submission. Your record will be removed automatically by the system after 15 days.

If Acrobat reader is unavailable in your computer, then download acrobat reader from here.

কিভাবে পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড করবেন?

আপনি যদি পাসপোর্ট আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে থাকেন এবং সাবমিট করার পর পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড করতে চান তাহলে এভাবে ডাউনলোড করুন। কুকুরের সকল তথ্য বাংলাদেশের সরকারি ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং তারপর কিছু কিছু তথ্য আপডেট হতে পারে সে ক্ষেত্রে www.epassport.gov.bd ঘুরে আসতে পারেন

পরিশেষে বলা যায় যে ই-পাসপোর্ট একটি ভ্রমণ ভিত্তিক নথিপত্র যা বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে চালু করেছে এবং ই পাসপোর্ট এর মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের ভ্রমণ করা যাবে। ই-পাসপোর্ট পাঁচ থেকে দশ বছর মেয়াদী হয় এবং ই পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী এবং ফি প্রদানের পদ্ধতি সহ সকল তথ্য আমরা এই পোস্টে আলোচনা করেছি। আশাকরি উক্ত আলোচনাটি বুঝতে পেরেছেন এবং ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেয়েছেন

অনলাইনে পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট ডিউটির ক্ষেত্রে যদি আপনি আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে চান তাহলে আপনাকে স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে। সেখানে লাইনে দাঁড়িয়ে আপনাকে ফরম পূরণ করে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে হবে। যদি নিজেই অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে চান তাহলে নিজের ল্যাপটপ অথবা বিপন্ন ইন্টারনেট সেবাদানকারী দোকান গুলোতে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবেন

Related Articles

Back to top button