উক্তি

হুমায়ূন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে উক্তি ও বাণী। হুমায়ূন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে কিছু কথা

আজকে আপনাদের সাথে হাজির হলাম  হুমায়ূন আহমেদ মেয়েদের নিয়ে কিছু উক্তি প্রদান করেন, সে সকল উক্তি এবং বাণী নিয়ে।হুমায়ূন আহমেদ অনেক বিষয় নিয়ে উক্তি তাদের সেই উক্তিগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়। তবে তিনি এবার মেয়েদের নিয়ে কিছু উক্তি প্রদান করেন যা এবং অত্যন্ত অর্থপূর্ণ।

তাই হুমায়ূন আহমেদের নিয়ে কি ধরনের উক্তি প্রদান করেন এবং সেই সকল উক্তির অর্থ কি রকম তা জানা প্রয়োজন। আসুন যারা হুমায়ূন আহমেদের মেয়েদের উক্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং মেয়েদের সেই উক্তিগুলো সম্পর্কে জানতে চান তা নিচে ধারাবাহিকভাবে জানতে পারবেন।

হুমায়ুন আহমেদ মেয়েদের নিয়ে উক্তি

  • মেয়েদের স্বভাবই হল সাধারণ কোনো কিছু নিয়ে বেশী মাতামাতি করা।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য গভীর মমতায় আর্দ্র প্রেমিকার চোখ।-“হুমায়ূন আহমেদ.মেয়েরা হচ্ছে জন্মদাত্রী জননী। হাজার ভুল করলেও এদের উপর রাগ করতে নেই। এদের উপর রাগ করাটাই কাপুরুষতা.-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • তরুণী মেয়েদের হঠাৎ আসা আবেগ, হঠাৎ করেই চলে যায়। আবেগকে বাতাস না দিলেই হল। আবেগ বায়বীয় ব্যাপার, বাতাস পেলেই তা বাড়ে। অন্য কিছুতে বাড়ে না।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • প্রকৃতিতে শুধুমাত্র মেয়েদের মধ্যেই বিপরীত গুণাবলীর দর্শনীয় সমাবেশ রয়েছে। মেয়েকে যেহেতু সন্তান ধারণ করতে হয়, সেহেতু প্রকৃতি তাকে করলশান্ত, ধীর, স্থির। একই সঙ্গে ঠিক একই মাত্রায় তাকে করলঅশান্ত, অধীর এবং অস্থির।-“হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ুন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে বাণী

  • একটা সময় পর্যন্ত হয়ত, মেয়েদের অকারণে বলা অর্থহীন কথা শুনতে ভালো লাগে কিন্তু তারপর আর ভালো লাগে না।এই মেয়েটি অকারণে কথা বলেই যাচ্ছে।মেয়টার মনে গোপন কোনো টেনশন আছে কি? টেনশনের সময় ছেলেরা কম কথা বলে, মেয়েরা বলে বেশী।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • মেয়েরা জানে না যে, হাঁসি মুখে পুরুষদের কাছে তারা যদি কিছু চায়পুরুষদের তা দিতেই হবে।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • মেয়েরা সিরিয়াস টাইপ পুরুষ পছন্দ করে। যারা কথায় কথায় রসিকতা করে, মেয়েরা তাদের ছ্যাবলা ভাবে।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • গল্পউপন্যাস হল অল্পবয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের গল্প।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • পুরুষদের আহত করার কৌশল মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি শিখে ফেলে এবং তা ব্যবহারও করে চমৎকার ভাবে। কেউ তার প্রতিভার বাইরে যেতে পাড়ে না।-“হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে কষ্টের উক্তি

  • বাঙালি মেয়েরা দামি জিনিস, তা সে যতই ক্ষতিকর হোক না কেন, ফেলে দেয় না। Date-expired হয়ে যাওয়া ওষুধও তারা জমা করে রাখে।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • বিয়ের কথা ঠিকঠাক হবার পর, কোনো এক বিচিত্র কারণে মেয়েরা বাবার দিকে চলে আসে। অতিরিক্ত মমতা দেখায়, খানিকটা আহ্লাদীও হয়।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • জগতের যত বড় crime তার সবের পিছনে একটা মেয়ে মানুষ থাকবে। শুরুতে সেটা মাথায় রাখলে সুবিধা হয়। ট্রয় নগরী ধ্বংস হয়ে গেল হেলেন নামের এক নাকবোচা মেয়ের জন্য।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • অতিরিক্ত রূপবতীরা বোকা হয়, এটা জগতের স্বতঃসিদ্ধ নিয়ম।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • মেয়েরা গোছানো মানুষ পছন্দ করে না, মেয়েরা পছন্দ করে অগোছালো মানুষ।-“হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে রোমান্টিক উক্তি

  • চট করে কারও প্রেমে পড়ে যাওয়া কাজের কথা না। অতি রূপবতীদের হঠাৎ করেই কারও প্রেমে পড়তে নেই, অন্যরাই তাদের প্রেমে পড়বে, এটাই নিয়ম।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • দরিদ্র পুরুষদের প্রতি মেয়েদের একপ্রকার মায়া জন্মে যায়, আর এই মায়া থেকেই জন্মায় ভালোবাসা।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • মেয়ে জাতটা বড়ই অদ্ভুত। কি বললে পুরুষ মানুষের মন ভালো হয় সেটা যেমন জানে, তেমনই কি বললে পুরুষ মানুষের মাথা খারাপ হয়ে যাবে, সেটাও জানে।-“হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ুন আহমেদের মেয়েদের নিয়ে কিছু কথা

  • ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনো প্রেম জাগে না, যা জাগে তা হল শুধুই সহানুভূতি।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • চট করে কারও প্রেমে পড়ে যাওয়া কাজের কথা না। অতি রূপবতীদের হঠাৎ করেই কারও প্রেমে পড়তে নেই, অন্যরাই তাদের প্রেমে পড়বে, এটাই নিয়ম।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • অন্ধকারে একটি সুন্দরী মেয়েও যেমন একজন অসুন্দরী মেয়েও তেমন। মূল পার্থক্যটাই হচ্ছে আলোতে।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • মেয়েদের অনেক গুনের মধ্যে অন্যতম বড় গুন হল, এরা খুব সুন্দর করে চিঠি লিখতে পাড়ে। কথাবার্তায় নিতান্ত এলোমেলো মেয়েও চিঠি লেখায় গোছানো। মেয়েদের চিঠিতে আরেকটা ব্যাপার থাকে আর সেটা হল বিষাদময়তা। নিতান্ত আনন্দের সংবাদ দিয়ে লেখা চিঠির মধ্যেও তারা জানি কি করে সামান্য হলেও দুঃখ মিশিয়ে দেয়। কাজটা যে তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে করে তা নয়। প্রকৃতি তাদের চিত্রে যে বিষাদময়তা রেখেছে তাই হয়তো চিঠিতে উঠে আসে।-“হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদের উক্তি

  • জীবনে কখনো কাউকে বিশ্বাস করতে যেও না। কারন,যাকেই তুমি বিশ্বাস করবে সেই তোমাকে ঠকাবে।–“হুমায়ূন আহমেদ
  • পিথাগোরাস বলে গেছেন, তিন খুব শক্তিশালী সংখ্যা। তিনে আছে আমি, তুমি এবং সর্বশক্তিমান তিনি। সেজন্যই ত্রিভুবন, ত্রিকাল এবং ত্রিসত্যি। কবুল বলতে হয় তিনবার। তালাক বলতে হয় তিনবার। পৃথিবীতে রঙও মাত্র তিনটা। লাল, নীল এবং হলুদ। বাকি সব রং এই তিনের মিশ্রণ।হুমায়ূন আহমেদ.
  • সেই বেশী হাসে, যে গোপনে কাঁদে সেই বেশী নিজেকে হ্যাপি দেখায়, যে নীরবে একা থাকে। সেই বলে সুখের কোন অভাব নেই, যার জীবনে কষ্ট ছাড়া আর কিছু নাই।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • সাধারন হওয়াটা একটা অসাধারন বিষয়, সবাই সাধারন হতে পারে না।-“হুমায়ূন আহমেদ.
  • তুমি দশটি সত্য এর মাঝে একটি মিথ্যা মিশিয়ে দাও, সেই মিথ্যাটিও সত্য হয়ে যাবে কিন্তু তুমি দশটি মিথ্যার মাঝে একটি সত্য মিশাও, সত্য সত্যই থেকে যাবে আর মিথ্যা হবে না। সত্য আসলেই সুন্দর।

হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত উক্তি

  • শিকল দিয়ে কাউকেই বেঁধে রাখা হয় না তারপরেও সব মানুষই কোনওনাকোনও সময় অনুভব করে তার হাতপায়ে কঠিন শিকল শিকল ভাঙতে গিয়ে সংসারবিরাগী গভীর রাতে গৃহত্যাগ করে ভাবে ,মুক্তি পাওয়া গেল দশতলা বাড়ির ছাদ থেকে গৃহী মানুষ লাফিয়ে পরে ফুটপাতে এরা ক্ষণিকের জন্য শিকল ভাঙার তৃপ্তি পায়।“-হুমায়ূন আহমেদ.
  • জগতে যুক্তিহীন কিছু ঘটে না। অযুক্তি হল অবিদ্যা। পৃথিবীতে অবিদ্যার স্থান নেই।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  • অনুপস্থিতিকে অন্ধকার বলে। তেমনি কষ্ট বলেও কিছু নেই, সুখের সাময়িক অনুপস্থিতিকে কষ্ট বলে।” – হুমায়ূন আহমেদের
  • রূপবতী নারীদের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করতে নেই প্রত্যাখ্যান করলে অভিশাপ লাগে। রূপের অভিশাপ রূপ তখন ধরা দেয় না রূপের অভিশাপে পরা ভয়াবহ ব্যাপার।”“-হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত বাণী সমূহ

  • বাস্তবতা এতই কঠিন যে কখনও কখনও বুকের ভিতর গড়ে তোলা বিন্দু বিন্দু ভালবাসাও অসহায় হয়ে পড়ে।” – হুমায়ূন আহমেদের
  • প্রতিটা মানুষের জীবনে কষ্ট আছে শুধুতা প্রকাশ করার পদ্ধতি ভিন্ন। নির্বোধরা প্রকাশ করে চোখের পানি দিয়ে আর বুদ্ধিমানরা প্রকাশ করে মৃদু হাসি দিয়ে।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  • কাজল ছাড়া মেয়ে, দুধ ছাড়া চায়ের মত ” – হুমায়ূন আহমেদের উক্তি
  • সবাই তোমাকে কষ্ট দিবে, কিন্ত তোমাকে এমন একজনকে খুজে নিতে হবে, যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।“-হুমায়ূন আহমেদ.
  • কখনো কখনো তোমার মুখটা বন্ধ রাখতে হবে। গর্বিত মাথাটা নত করতে হবে এবং স্বীকার করে নিতে হবে যে তুমি ভুল। এর অর্থ তুমি পরাজিত নাও, এর অর্থ তুমি পরিণত এবং শেষ বেলায় জয়ের হাসিটা হাসার জন্য ত্যাগ স্বীকারে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।““-হুমায়ূন আহমেদ.
  • তুমি যখন ভাল করতে থাকবে, মানুষ তোমাকে হিংসা করতে শুরু করবে। না চাইলেও তোমার শত্রু জন্মাবে।”“-হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদ এর প্রেমের উক্তি

  1. কাউকে প্রচণ্ডভাবে ভালোবাসার মধ্যে এক ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ এবং সামান্য মনে হয়। ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয়।“-হুমায়ূন আহমেদ.
  2. সবাই তোমাকে কষ্ট দেবে, তোমাকে শুধু এমন একজনকে খুঁজে নিতে হবে যার দেয়া কষ্ট তুমি সহ্য করতে পারবে।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  3. .”ভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায়।” – হুমায়ূন আহমেদের
  4. ভালোবাসা যদি তরল পানির মতো কোনো বস্তু হতো, তাহলে সেই ভালোবাসায় সব পৃথিবী তলিয়ে যেত। এমনকি হিমালয় পর্বতও!“-হুমায়ূন আহমেদ.
  5. ভালোবাসা ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লেখা থাকে।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  6. ভদ্র ছেলেদের জন্য মেয়েদের মনে কখনও প্রেম জাগে না। যা জাগে সেটা হল সহানুভূতি।“-হুমায়ূন আহমেদ.

হুমায়ূন আহমেদ এর কষ্টের উক্তি

  1. সরাসরি চোখের দিকে তাকিয়ে কেউ মিথ্যা বলতে পারে না। মিথ্যা বলতে হয় অন্যদিকে তাকিয়ে!”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  2. কিছু কিছু মানুষ ভাগ্যকে নিজের হাতে গড়ে, আবার কারো কারো কাছে ভাগ্য আপনি এসে ধরা দেয়।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  3. মাঝে মাঝে তুচ্ছ বিষয় চোরাকাঁটার মত মনে লেগে থাকেব্যথা দেয় না,অস্বস্তি দেয়।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  4. চট করে কারো প্রেমে পড়ে যাওয়া কাজের কথা না। অতি রূপবতীদের কারও প্রেমে পড়তে নেই। অন্যেরা তাদের প্রেমে পড়বে, তা নিয়ম।”“-হুমায়ূন আহমেদ.
  5. মেয়েদের অনেক গুণের মধ্যে বড় গুণ হলো এরা খুব সুন্দর করে চিঠি লিখতে পারে। কথাবার্তায় নিতান্ত এলোমেলো মেয়েও চিঠি লেখায় গোছানো। মেয়েদের চিঠিতে আরেকটা ব্যাপার থাকেবিষাদময়তা। নিতান্ত আনন্দের সংবাদ দিয়ে লেখা চিঠির মধ্যেও তারা জানি কী করে সামান্য হলেও দুঃখ মিশিয়ে দেয়। কাজটা যে তারা ইচ্ছা করে করে তা না। প্রকৃতি তাদের চরিত্রে যে বিষাদময়তা দিয়ে রেখেছে তাই হয়তো চিঠিতে উঠে আসে।”“-হুমায়ূন আহমেদ.

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button