অহংকার পতনের মূল
অহংকার পতনের মূল : অহংকার হচ্ছে বিনয়ের বিপরীত শব্দ। বিনয়ে মানুষকে সম্মান বৃদ্ধি করে কিন্তু অহংকার মানুষের যশ ও খেতি ধ্বংস করে। অহংকার হচ্ছে সকল পাপের মূল। অহংকারকে আরবিতে বলা হয় উম্মুল আমরাজ–সকল রোগের জননী. এককথায় বলা যায় জগতের প্রথম বাবার অহংকার. আদম আলাই সাল্লাম কে পরে যখন ফেস তাদের সিজদা করতে বলা হয়, সকল প্রস্তাব সেজদা করেন কিন্তু ইবলিশ চিন্তা করেন না, অহংকার করেন মাটির মানুষকে সেজদা কেন করব, তখন আল্লাহতালা তাকে ইবলিশ শয়তানে পরিণত করেন.
সুতরাং অহংকার আছে সকল পাপের মূল এবং সকল ধ্বংসের জননী। তাই অহংকার নিয়ে অনেক মনীষী উক্তি প্রদান করেন এবং অহংকার করা থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহপাক কোরআনে অনেক আয়াত নাযিল করেন। আসুন সেই বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি এবং বাণীগুলো আমরা নিচে দেখব।
অহংকার পতনের মূল
অহংকার সকল পাপের জননী এবং পাক যখন আদম আলাইহিস সাল্লামকে সেজদা করতে বলেন পেস্তা মাটিতে লুটিয়ে পড়েন কিন্তু ইবলিশ অহংকার করে বলেন আমি কেন সালাম কি সিজদা করব। তখন আল্লাহর বলা হয়।
পাক কুরআনের ভাষায়–
اَبٰی وَ اسْتَكْبَرَ وَ كَانَ مِنَ الْكٰفِرِیْنَ.
সে অস্বীকৃতি জানাল এবং অহংকার করল। আর সে ছিল কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত। –সূরা বাকারা (২) : ৩৪
এই হল প্রথম অহংকারের ইতিহাস। কুরআনে কারীমে বর্ণিত প্রথম পাপের বিবরণ। এ পাপের দরুণ শয়তান অভিশপ্ত হল, জান্নাত থেকে বিতাড়িত হল, মানুষের শত্রুতার ঘোষণা দিয়ে পৃথিবীতে এল। কত শক্ত শপথ সেদিন সে করেছিল–
قَالَ فَبِمَاۤ اَغْوَیْتَنِیْ لَاَقْعُدَنَّ لَهُمْ صِرَاطَكَ الْمُسْتَقِیْمَ ثُمَّ لَاٰتِیَنَّهُمْ مِّنْۢ بَیْنِ اَیْدِیْهِمْ وَ مِنْ خَلْفِهِمْ وَ عَنْ اَیْمَانِهِمْ وَ عَنْ شَمَآىِٕلِهِمْ وَ لَا تَجِدُ اَكْثَرَهُمْ شٰكِرِیْنَ.
অহংকার একটি ঘাতক ব্যাধি। জি অহংকারকে শয়তানকে সে সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন –
سَاَصْرِفُ عَنْ اٰیٰتِیَ الَّذِیْنَ یَتَكَبَّرُوْنَ فِی الْاَرْضِ بِغَیْرِ الْحَقِّ.
পৃথিবীতে যারা অন্যায়ভাবে অহংকার প্রকাশ করে তাদেরকে অবশ্যই আমি আমার নিদর্শনাবলি থেকে বিমুখ করে রাখব। –সূরা আ‘রাফ (৭) : ১৪৬
اِلٰهُكُمْ اِلٰهٌ وَّاحِدٌ فَالَّذِیْنَ لَا یُؤْمِنُوْنَ بِالْاٰخِرَةِ قُلُوْبُهُمْ مُّنْكِرَةٌ وَّ هُمْ مُّسْتَكْبِرُوْنَ لَا جَرَمَ اَنَّ اللهَ یَعْلَمُ مَا یُسِرُّوْنَ وَ مَا یُعْلِنُوْنَ اِنَّهٗ لَا یُحِبُّ الْمُسْتَكْبِرِیْنَ.
তোমাদের মাবুদ এক মাবুদ। সুতরাং যারা আখেরাতে ঈমান রাখে না তাদের অন্তরে অবিশ্বাস বদ্ধমূল হয়ে গেছে এবং তারা অহংকারে লিপ্ত। স্পষ্ট কথা, তারা যা গোপনে করে তা আল্লাহ জানেন এবং যা প্রকাশ্যে করে তাও। নিশ্চয়ই তিনি অহংকারীকে পছন্দ করেন না। –সূরা নাহ্ল (১৬) : ২২–২৩
অহংকার প্রকাশ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন–
لاَ يَدْخُلُ الجَنَّةَ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةٍ مِنْ خَرْدَلٍ مِنْ كِبْرٍ، وَلاَ يَدْخُلُ النَّارَ مَنْ كَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ حَبَّةٍ مِنْ إِيمَانٍ.
তিল পরিমাণ অহংকার যার অন্তরে আছে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না, আর তিল পরিমাণ ঈমান যার অন্তরে আছে সে দোজখে যাবে না। –জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৯৮
মক্কার মুশরিকদের কথা পবিত্র কুরআনে এভাবে আলোচিত হয়েছে–
وَ قَالُوْا لَوْ لَا نُزِّلَ هٰذَا الْقُرْاٰنُ عَلٰی رَجُلٍ مِّنَ الْقَرْیَتَیْنِ عَظِیْمٍ.
তারা বলে, এই কুরআন কেন দুই এলাকার কোনো মহান ব্যক্তির ওপর অবতীর্ণ হল না! –সূরা যুখরুফ (৪৩) : ৩১
অহংকার যে কারণে পতনের মূল
অহংকার ও দম্ভ সব আত্মিক রোগের মূল। আরবিতে একে উম্মুল আমরাজ বলা হয়।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, নিঃসন্দেহে আল্লাহ অহংকারিদের পছন্দ করেন না। (সুরা: নাহল, আয়াত: ২৩) রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যার অন্তরে বিন্দু পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না। (মুসলিম শরীফ)
অহংকারীদের ভেতর শীর্ষে আছে ইবলিস। ইবলিস শয়তান বলেছিল, আমি আদমের চেয়ে শ্রেষ্ঠ। আল্লাহ বললেন, অহংকার করা তোমার উচিত নয়, যাও লাঞ্ছিত হয়ে বের হয়ে যাও এখান থেকে। (সুরা আরাফ)
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট তোমাদের ভেতর সবচেয়ে সম্মানিত হচ্ছে তাকওয়ার অধিকারী। (হুজুরাত, আয়াত: ১৩)
অহংকার পতনের মূল সম্পর্কে হাদিস–কোরআন
- পবিত্র কোরআনের ভাষায়, ‘সে অস্বীকৃতি জানাল এবং অহংকার করল। আর সে ছিল কাফেরদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা বাকারা: ৩৪)
- সে আল্লাহকে যুক্তি দেখিয়েছিল, ‘আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং আদমকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে’ (সুরা আরাফ: ১২)। অতএব ‘আমি কি তাকে সেজদা করব, যাকে আপনি মাটি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন?’ (সুরা ইসরা: ৬১)
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন, ‘যারা আল্লাহর প্রতি মিথ্যারোপ করে কেয়ামতের দিন তুমি তাদের মুখগুলো কালো দেখতে পাবে. অহংকারীদের আবাসস্থল কি জাহান্নামে নয়? (সুরা যুমার: ৬০)
তাদেরকে ‘বলা হবে– জাহান্নামের দরজা দিয়ে প্রবেশ করো, তোমাদেরকে চিরকাল এখানে থাকতে হবে। অহংকারীদের আবাসস্থল কতই না নিকৃষ্ট!’ (সুরা যুমার: ৭২)
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘ইজ্জত–সম্মান হচ্ছে আমারই পোশাক এবং গর্ব–অহংকার হচ্ছে আমারই চাদর।
(রিয়াজুস সালেহিন: ৬২৩; মুসলিম: ২৬২০; আবু দাউদ: ৪০৯০, ইবনু মাজাহ: ৪১৭৪, আহমদ: ৭৩৩৫)
হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘দাম্ভিক ব্যক্তিদের কেয়ামতের দিন ক্ষুদ্র পিপড়ার ন্যায় মানুষের রূপে সমবেত করা হবে।-(তিরমিজি: ২৪৯২)
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘পৃথিবীতে যারা অন্যায়ভাবে অহংকার প্রকাশ করে তাদেরকে অবশ্যই আমি আমার নিদর্শনাবলী থেকে বিমুখ করে রাখব’ (সুরা আরাফ: ১৪৬)।
আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা আকাশমণ্ডলী গুটিয়ে নেবেন অতঃপর তিনি আকাশমণ্ডলীকে ডান হাতে ধরে বললেন, আমিই বাদশাহ।– (সহিহ মুসলিম: ৭২২৮–৬৯৪৪)
সালামা ইবনে আকওয়া (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, ‘একজন মানুষ সর্বদা অহংকার করতে থাকে, অতঃপর একটি সময় আসে, তার নাম জাব্বারিনদের (অহংকারী জালেম) খাতায় লিপিবদ্ধ করা হয়। – (তিরমিজি: ২০০০, হাদিসটি হাসান)
অহংকার করার কারণগুলি
মানুষ বিভিন্নভাবে অহংকার করে থাকে। তাদের সেই অহংকার গুলোর কারণগুলি অনুসন্ধান করে দেখা যাচ্ছে যে নিজের কারণগুলির কারণে মানুষ অঙ্গার করে থাকেন।
১) জ্ঞানের স্বল্পতা ২) পারিবারিক শিক্ষার অভাব ৩) পদ ও ক্ষমতার অপব্যবহার ৪) হিংসুটে মানসিকতা ৫) ধন– সম্পদ আধিক্য ৬) লোক দেখানো আমল ও ইবাদত ইত্যাদি
অহংকার দূর করার উপায়
- নিজের সৃষ্টি ও অস্তিত্ব নিয়ে ভাবা
- মৃত্যুর কথা সর্বদা স্মরণ করা
- পরকালে জবাবদিহিতার ভয়ে ভীত থাকা
- আমার প্রত্যেকটি কাজ আল্লাহ্ দেখেন এই ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাস রাখা
- গরিব ও এতিমের সহযোগিতা করা
- অসুস্থকে সেবা প্রদান অথবা সেবা প্রদানে সহযোগিতা করা
- দম্ভভরে পৃথিবীতে পদচারণা করা থেকে নিজেকে বিরত রাখা
- গোপন ও রিয়ামুক্ত আমলে নিজেকে অভ্যস্ত করা
- আল্লাহর ভয়ে গোপনে ক্রন্দন করা,
- অন্যের সাথে নম্র আচরণ করা
- অন্যের ভুল ক্ষমা করে দেওয়া
- অহংকার বশত অন্যের সাথে অসদাচরণ করে ফেললে তাঁর কাছে ক্ষমা চেয়ে নেওয়া
- ভুলক্রমে অহংকার প্রকাশ পেলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
- অহংকার থেকে মুক্তি পেতে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া
- অগ্রগামী হয়ে অন্যের আগেই সালাম দেওয়া
- অহংকারীর পোশাক ও চাল চলন পরিহার করা।
- আল্লাহর কাছে বেশি বেশি তাওবা করা।
অহংকার নিয়ে কোরআনের উক্তি
- তিনটি সত্তা মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। লোভ, হিংসা ও অহংকার।—ইমাম গাজ্জালি (রঃ)
- বিপদ কেটে গেলে মানুষ অহংকারী ও উৎফুল্ল হয়ে উঠে ।–সুরা–হুদ, আয়াত ১০
- যার মনে বিন্দু পরিমাণ অহংকার আছে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না ।–সহিঃ মুসলিম
- যে ব্যক্তি নিজের মনেই নিজেকে বড় বলে জানে, চলার সময় অহংকার করে চলে, সে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎকারে তিনি তার উপর রাগান্বিত অবস্থায় থাকবেন ।–বুলুগুল মারাম – ১৬১১
- বিনয়ী মূর্খ অহংকারী বিদ্বান অপেক্ষা মহত্তর।–জাহাবি
- সদুপদেশ গ্রহণ করার জন্য অন্তরে আগ্রহ সৃষ্টি না হওয়া এবং নিজের অভিমত খণ্ডিত হতে দেখেই অন্তরে ক্রোধের সৃষ্টি হওয়ার নামই অহংকার। আত্মপ্রশস্তি ও অহংকার মানুষকে নিম্নস্তরে নিয়ে যায়।–ইমাম গাজ্জালি (রঃ)
- সূচের ছিদ্র দিয়ে উট প্রবেশ করা যেমন অসম্ভব তেমনি কোন অহংকারীও জান্নাতে প্রবেশ করা সম্ভব না–আরাফ ৪০
অহংকার নিয়ে হাদিসের উক্তি
- ঈমান তাদেরই আছে যারা অহংকারমুক্ত।–আস সেজদাহ ১৫
- অহংকারীরা আল্লাহর ইবাদাত করলেও অহংকার করে–আম্বিয়া ১৯
- আল্লাহর ইবাদাতে যারা অহংকার করে তারা জাহান্নামী–মুমিন ৬০
- অহংকারীরা রসূলদের নির্দেশ অমান্যকারী–বাকারা ৮৭
- অহংকারী মানুষ আল্লাহর উপর অসত্য আরোপ করে এবং আল্লাহর বানী অস্বীকার করে–আনআম
- অহংকারীরা আল্লাহর নেয়ামত পেলে দূরে সরে যায় বণী–ইসরাইল ৮৩
- অহংকারীরা আল্লাহর নিদর্শনগুলো দেখেও দেখে না এবং প্রত্যাখ্যান করে–নমল ১৪
অহংকার নিয়ে ইসলামিক উক্তি
- প্রকৃত সেজদাকারী তারাই যারা অহংকার মুক্ত।–আস সেজদাহ ১৫
- অহংকারীরা হয়রান ও পেরেশান থাকে–বাকারা ১৫
- অহংকারীরা কাফের ও বিরোধিতায় লিপ্ত–সোয়াদ ২
- অহংকারীরা ইবলিশ ওঅস্বীকারকারীদের অন্তর্ভূক্ত।–সোয়াদ ৭৪
- অহংকারীরা অবিবেচক—আহক্বাফ ১০
- অহংকারীদের জন্য নরকের অগ্নিসজ্জা আছে—আরাফ ৪১
অহংকার সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর :
অহংকার meaning in English
- Answer: Pride ; vanity ; self-importance ; egotism ; self-consciousness
অহংকার ইংরেজি কি
- অহংকার ইংরেজি- Pride
অহংকার কি
- অহংকার বলতে বুঝায় গর্ব করা বা নিজেকে চরমভাবে অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রদান করা কি বোঝানো হয়েছে।
অহংকার কত প্রকার
অহংকার মূলত তিন প্রকার এবং নিচে তিন প্রকার বর্ণনা প্রদান করা হলো
- ব্যক্তিগত অহংকার (Individual arrogance):
- প্রতিযোগিতামূলক অহংকার (Competitive arrogance):
- বিরোধী অহংকার (Antagonistic arrogance):
অহংকার অর্থ
- অহংকার বলতে বুঝায় গর্ব করা বা নিজেকে চরমভাবে অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রদান করা কি বোঝানো হয়েছে।
অহংকার সমার্থক শব্দ
- অহংকার সমার্থক শব্দ : গর্ব, গৌরব।
অহংকার এর বিপরীত শব্দ
- অহংকার এর বিপরীত শব্দ নিরহংকার।
অহংকার দূর করার দোয়া
- কোরআনে বর্ণিত হিংসা–বিদ্বেষ দূর করার এমন একটি দোয়া হলো–
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِىْ قُلُوبِنَا غِلًّا لِّلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ
উচ্চারণ : রব্বানাগফির লানা– ওয়া লিইখ্ওয়া–নিনাল্লাযীনা সাবাকূনা– বিল ঈমা–নি ওয়ালা– তাজ্‘আল ফী কুলূবিনা– গিল্লাল লিল্লাযীনা আ–মানূ রব্বানা– ইন্নাকা রাঊফুর্ রহীম্।
হিংসা ও অহংকার থেকে বাঁচার দোয়া
- হিংসা–বিদ্বেষ থেকে বেঁচে থাকতে একটি কুরআনি দোয়া তুলে ধরা হলো–
رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَحِيمٌ
আরবি উচ্চারণ : রব্বানাগ্ ফিরলানা–অলিইখ্ওয়া–নিনাল লাযীনা সাবাক্ব ক্রনা বিল্ ঈমা–নি অলা– তাজ্ব ‘আল্ ফী কুলূবিনা–গিল্লাল্লিল্লাযীনা আ–মানূ রব্বানা য় ইন্নাকা রায়ূফুর রহীম্। (সুরা হাশর : আয়াত ১০)
অহংকার পতনের মূল ইংরেজি প্রবাদ
- Pride geoth before destruction.
অহংকার সন্ধি বিচ্ছেদ
- অহংকার‘ এর সন্ধিবিচ্ছেদ হল–
- অহম+কার
- অহঃ+কার
- অহং+কার
- অহোং+কার