নবী প্রেমের উক্তি, বাণী, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন ও আরো কিছু কথা
আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এবং আল্লাহর প্রিয় দোস্ত। মুসলমান জাতির নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম। তিনি মানবজাতির আশীর্বাদ স্বরূপ। লোকাল এবং পরকালের ওমান একমাত্র অবলম্বন। তিনি আমাদের প্রিয় রাসূল এবং আল্লাহর প্রিয় দোস্ত। নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালাম কে আজ প্রেমের উক্তি ও কবিতা সহ বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরব।
সুতরাং যারা নবীর প্রেমের উক্তি এবং বাণী সম্পর্কে অনুসন্ধান করেন এবং নবী করীম সাল্লাল্লাহু সালামের করতে চান এবং জাতিকে স্যারের মাধ্যমে পড়ার সুযোগ করে দিতে চান এই পোস্টটি এবং এই পোস্টে সকল নবী প্রেমের উক্তি ও বাণী জানতে পারবেন।
নবী প্রেমের উক্তি
- তুমি মুমিন হবে তখন , যখন তোমার ভালো কাজ তোমাকে আনন্দ দেবে, আর মন্দ
- কাজ দেবে মনোকষ্ট। – আহমদ
- কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্তর্য মুসলিম হয়না , যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না
- হয়। – তাগরীব
- পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। র্ধে – সহীহ মুসলিম
- যে পূত পবিত্র থাকতে চায় , আল্লাহ তাকে পূত পবিত্র রাখেন। – সহীহ বুখারী
- অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সবচেয়ে বড় জিহাদ। – তিরমিযী
- যে তোমার সাথে বিশ্বাস ভংগ করেছে , তুমি তার সাথে বিশ্বাস ভংগ করোনা। –
- তিরমিযী
- সালাত জান্নাতের চাবি। – আহমদ
- যে পরিশুদ্ধ হয়না , তার সালাত হয়না। – মিশকাত
- যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ বানায় , আল্লাহ জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর
- বানায়। – সহীহ বুখারী
- তোমাদের কেউ মুমিন হবেনা , যতোক্ষণ সে নিজের জন্যে যা পছন্দ করে , তার
- ভাইয়ের জন্যেও তাই পছন্দ না করবে । – সহীহ বুখারী
নবী প্রেমের বাণী
- অনুমান ও কুধারণা করা থেকে বিরত থাকো, কেননা অনুমান হলো বড় মিথ্যা কথা। –
সহীহ বুখারী
- আল্লাহ বলেছেনঃ– আমি জান্নাত কে লুকিয়ে রেখেছি দুঃ খ কষ্টের ভিতর, আর
জাহান্নাম কে লুকিয়ে রেখেছি দুনিয়ার ধন সম্পদ, হাসি– খুসির ভিতর। – হযরত মোহাম্মদ
(সঃ)
- যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর
আঘাত করে না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
- জান্নাতের চাবি হলো – ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই ’ এ সাক্ষ্য দেয়া । – আহমদ
- যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্যে আল্লাহই যথেষ্ট। – ইবনে মাজাহ
- আল্লাহ সুন্দর ! তিনি সৌন্দর্যকের্য ই পছন্দ করেন। – সহীহ মুসলিম
- তোমাদের মধ্যে ভালো মানুষ তারা , যাদের দেখলে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়। – ইবনে
মাজাহ
- রাত্রে ঘন্টাখানেক জ্ঞান চর্চা করা সারা রাত জেগে ( ইবাদতে নিরত ) থাকার চেয়ে
উত্তম। – দারমী
নবী প্রেমের স্ট্যাটাস
- এবং তাঁরতাঁ সাথে কোনো অংশীদার বানাবেনা । – সহীহ বুখারী
- যে কেউ এই ঘোষণা দেবে : ‘ আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ সাঃ
আল্লাহর রসূল ’ – আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন। – সহীহ বুখারী
- রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ রমযান মাস প্রবেশ করলে আকাশের দরজাগুলো খুলে দেয়া
হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানগুলোকে জিঞ্জির দ্বারা বাঁধা বাঁ
হয়। – সহীহ বুখারী
- যে ভুল করে, সে “মানুষ” যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে “শয়তান” আর যে ভুল
করার পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় সে “মুমিন“। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- যে ব্যক্তি রোযাদারকে ইফতার করাবে সে রোযাদারের সমান সওয়াব পাবে এবং তার
সওয়াব কোন ক্ষেত্রে কম হবে না। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- যার একটি মেয়ে আছে সে জান্নাতে যাবে, যার দুটি মেয়ে আছে সেও জান্নাতে যাবে।
আর যার তিনটি মেয়ে আছে সে আমার সাথে জান্নাতে যাবে। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
নবী প্রেমের ক্যাপশন
- যে ব্যাক্তি আমার নামে মন গড়া কথা রচনা করলো, যা আমি বলিনি, সে যেন তার
বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধা রণর্ধা করলো। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- মানুষ যদি মুত্যু ব্যাক্তির আর্তনা র্ত দ দেখতে এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মুত্যু
ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদতকাঁ ! – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- যে ব্যক্তি জুমজু ‘আর দিন গোসল করে সুগন্ধি মেখে মসজিদে এল ও সাধ্যমত নফল
ছালাত আদায় করল। অতঃপর চুপচাপ ইমামের খুৎবা শ্রবণ করল ও জামা‘আতে ছালাত
আদায় করল, তার পরবর্তী জুমজু ‘আ পর্যন্তর্য এবং আরও তিনদিনের গোনাহ মাফ করা হয়। –
হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- যারা রাতে আরামের বিছানা থেকে নিজেদের পার্শ্বদের্শ্ব শকে দূরেদূ রেখেছিল, এমন
অল্প সংখ্যক লোক বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশ করবে। অবশিষ্ট সকল মানুষ হতে হিসেব
নেয়ার নির্দেশ করা হবে। – বায়হাকি– আসমা (রা.)
- জান্নাতের স্তর হবে ১০০টি এবং জান্নাতের সর্বো চ্চর্বো স্তর জান্নাতুল ফেরদাউস। যখন
তোমরা আল্লাহর কাছে জান্নাত চাইবে তখন জান্নাতুল ফেরদাউস চাইবে। – তিরমিজী ওবাই
ইবনে সামেত (রা.)
- যে অন্যের বাবা মাকে গালি দিল, সে যেন নিজের বাবা মাকেই গালি দিল। – হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ)
- মৃত্যুমৃ ত্যুর পর সেই সব লোকদের জিহবা আগুনের কাঁচিকাঁ দিয়ে কাঁটা কাঁ হবে, যারা অন্য কে
উপদেশ দেয়, কিন্তু , সেই উপদেশ নিজেই মানে না। – হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
- যে ব্যাক্তি আজান শুনে নামাজ পড়বে না, কিয়ামতের দিন তাঁরতাঁ কানে গরম সীসা
ঢেলে দেয়া হবে। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
- যে মহিলা গর্ভ অবস্থায় ১ খতম কোরআন পাঠ করবে, তার গর্ভেরর্ভে ঐ সন্তান ১ জন
নেককার বান্দা হিসেবে দুনিয়াতে আগমণ করবে! – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী বিখ্যাত নবীপ্রেমের বাণী
- সিয়াম পালনকারীর পূর্বেকা র্বে র গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
- যে ব্যক্তি কোনও জ্যোতিষীর কাছে গেলো ও তাকে কিছু জিজ্ঞেস করলো, (ভবিষ্যৎ
জানতে চাইলো) চল্লিশ দিন ও রাতের জন্য তার সালাত কবুল হবে না। – হযরত মোহাম্মদ(সঃ)
- যদি জান্নাতী রমনীদের মধ্যে থেকে কোন রমনী পৃথিপৃ বীতে উঁকি দিত তাহলে পূর্ব
থেকে পশ্চিমের মাঝে যা কিছু আছে সব আলোক উজ্জ্বল হয়ে যেত। – হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)
- ঘুমানোর আগে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিও, হতে পারে, এটাই তোমার
জীবনের শেষ ঘুম। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ লোক হল সেই, যার হৃদয় হল পরিস্কার এবং জিভ হল সত্যবাদী। –হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
- বান্দা যতক্ষণ নামাজে থাকে তার মাথার উপর ততক্ষণ নেকী ঝড়তে থাকে। –হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
যখন কিছু প্রার্থনার্থ করবে , আল্লাহর কাছে করবে। – মিশকাতদু’আ ইবাদত। – তিরমিযী
- আল্লাহর কাছে তাঁরতাঁ অনুগ্রহ চাও। তাঁরতাঁ কাছে প্রার্থনার্থ করাকে আল্লাহ খুবই পছন্দকরেন। – তিরমিযী
- যে আল্লাহর কাছে চায়না , আল্লাহ তার উপর রাগান্বিত হন। – তিরমিযী
আমি আল্লাহর কাছে দিনে ১০০ বার ক্ষমা প্রার্থনার্থ করি। – সহীহ মুসলিম
- বান্দাহ যখন অপরাধ স্বীকার করে এবং তাওবা করে , তখন আল্লাহ তার তাওবাকবুল করেন। – সহীহ বুখারী
- সব আদম সন্তানই ভুল করে । তবে এদের মধ্যে উত্তম হলো তারা যারা ভুলের জন্যেতাওবা করে। – তিরমিযী
কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী নবী প্রেমের উক্তি
- জামাদের প্রতি আল্লাহর রহমত থাকে । যে জামাত ত্যাগ করে , সে জাহান্নামেনিক্ষিপ্ত হয়। – তিরমিযী
- মতভেদ কারোনা। তোমাদের পূর্বে যা র্বে রা মতভেদ করেছিল , তারা ধ্বংস হয়েছে। –সহীহ বুখারী আমি প্রেরিত হয়েছি রহমত হিসেবে। – সহীহ মুসলিম
- সুখবর তার জন্যে , যে আমাকে দেখেছে। সাতবার সুখবর ঐ ব্যক্তির জন্যে যেআমাকে দেখেনি , অথচ আমার প্রতি ঈমান এনেছে। – আহমদ
- আমার সাহাবীদের সম্মান দান করো , কারণ তারা তোমাদের মধ্যে সর্বো ত্তর্বো ম। –মিশকাত
- আমি যদি আমার প্রভুকে ছাড়া আর কাউকেও বন্ধু বানাতাম , তবে অবশ্যি আবুবকরকে বন্ধু বানাতাম ।সহীহ বুখারী
- হে আবুবকর ! আমার উম্মতের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রর্বথম জান্নাতে প্রবেশ করবে। –আবুদাউদ
- আমার পরে যদি কেউ নবী হতো , তবে অবশ্যি উমর বিন খাত্তাব হতো। – তিরমিযী পৃথিপৃ বীর সর্বো ত্তর্বো ম নারী ইমরানের কন্যা মরিয়ম আর খুয়াইলিদের কন্যা খাদীজা। –সহীহ
- মুমিন এক পাথরে দুইবার হোঁচটহোঁ খায়না। – সহীহ বুখারী
- অধিক হাসাহাসি অন্তরকে মেরে ফেলে। – তিবরানী
- তোমাদের সন্তানদের মর্যা দা র্যা দান করো এবং তাদের সুন্দর আচার ব্যবহার শিখাও।–ইবনে হিব্বান
- শক্তিশালী সে , যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। – সহীহ মুসলিম
- যার কর্ম তা র্ম কে ডুবায় , তার বংশ তাকে উঠাতে পারেনা। – সহীহ মুসলিম
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর শ্রেষ্ঠ বাণী
- অনুমান ও কুধারণা করা থেকে বিরত থাকো, কেননা অনুমান হলো বড় মিথ্যা কথা। [সহীহ
বুখারী]
- আল্লাহ বলেছেনঃ– আমি জান্নাত কে লুকিয়ে রেখেছি দুঃ খ কষ্টের ভিতর, আর জাহান্নাম কে
লুকিয়ে রেখেছি দুনিয়ার ধন সম্পদ, হাসি– খুসির ভিতর। __হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
- যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর আঘাত
করে না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস। __হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
- জান্নাতের চাবি হলো – ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই ’ এ সাক্ষ্য দেয়া । (আহমদ)
- যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্যে আল্লাহই যথেষ্ট। [ইবনে মাজাহ]
- আল্লাহ সুন্দর ! তিনি সৌন্দর্যকের্য ই পছন্দ করেন। [সহীহ মুসলিম]
- তোমাদের মধ্যে ভালো মানুষ তারা , যাদের দেখলে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়। [ইবনে মাজাহ]
- রাত্রে ঘন্টাখানেক জ্ঞান চর্চা করা সারা রাত জেগে ( ইবাদতে নিরত ) থাকার চেয়ে উত্তম।
[দারমী]
- বান্দাহর উপর আল্লাহর অধিকার হলো , তারা কেবল তাঁরইতাঁ আনুগত্য ও দাসত্ব করবে এবং
তাঁরতাঁ সাথে কোনো অংশীদার বানাবেনা । [সহীহ বুখারী]
- যে কেউ এই ঘোষণা দেবে : ‘ আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহর
রসূল ’ – আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন। [সহীহ বুখারী]
- তুমি মুমিন হবে তখন , যখন তোমার ভালো কাজ তোমাকে আনন্দ দেবে, আর মন্দ কাজ
দেবে মনোকষ্ট। [আহমদ]
- কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্তর্য মুসলিম হয়না , যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না হয়।
[তাগরীব]
- পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। র্ধে
[সহীহ মুসলিম]
- যে পূত পবিত্র থাকতে চায় , আল্লাহ তাকে পূত পবিত্র রাখেন। [সহীহ বুখারী]
- অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সবচেয়ে বড় জিহাদ। [তিরমিযী]
- যে তোমার সাথে বিশ্বাস ভংগ করেছে , তুমি তার সাথে বিশ্বাস ভংগ করোনা। [তিরমিযী]
- সালাত জান্নাতের চাবি। [আহমদ]
- যে পরিশুদ্ধ হয়না , তার সালাত হয়না। [মিশকাত]
- যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ বানায় , আল্লাহ জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর বানায়।
[ সহীহ বুখারী ]
- তোমাদের কেউ মুমিন হবেনা , যতোক্ষণ সে নিজের জন্যে যা পছন্দ করে , তার ভাইয়ের
জন্যেও তাই পছন্দ না করবে । [সহীহ বুখারী]