Uncategorized

অনলাইনে জিডি করার নিয়ম ২০২৩ (দেখুন ভিডিও সহ) | অনলাইনে থানায় সাধারণ ডাইরী করার নিয়ম (দেখুন ভিডিও সহ)

অনলাইনে জিডি করার নিয়মঃ বর্তমান যুগ অনলাইন এর যুগ. বর্তমান প্রযুক্তী বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে অনলাইনে কাজের গতি ওমান বৃদ্ধি পাচ্ছে. যার কারণে মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে. বর্তমান সাধারণ জনগণের জন্য অনলাইনে একটা সুযোগ প্রদান করেছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যে অনলাইনের মাধ্যমে জিডি করতে পারবেন. ধরুন আমাদের কোন কিছু হারিয়ে গেলে বা জীবননাশের হুমকি থাকলে আমরা খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করতে পারি. অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই ও ঝামেলা  ছাড়াই জিডি করা যায়.

 এজন্য আপনাকে জানতে হবে অনলাইনে কিভাবে জিডি করতে হয় এবং জিডি করার জন্য প্রয়োজনীয় কি কি জিনিস দরকার. সুতরাং আজ আমরা আপনাদের অনলাইনে কিভাবে খুব সহজেই জিডি করা যায় এবং জিডি করার পদ্ধতি সমূহ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ বিস্তারিত তথ্য এই নিবন্ধে আলোচনা করব. আপনি খুব সহজেই এখান থেকে জানতে পারবেন.

Contents hide

জিডি বা সাধারণ ডাইরী কি

জিডি হচ্ছে এক ধরনের আইনি আশ্রয় বা সহায়তা. ধরুন আপনার যে কোন মূল্যবান জিনিস হারিয়ে গেলে যেমন: সার্টিফিকেট, দলিল, লাইসেন্স,-পাসপোর্ট, মূল্যবান রশিদ, বই, এটিএম কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড, স্বর্ণ,  টাকা ইত্যাদি. এই সকল তথ্য ফিরে পেতে একটি ফরম পূরণের মাধ্যমে আইনের আশ্রয় নেওয়া তাকেই বলে জিডি বা সাধারণ ডায়েরি.

জিডি আবেদন করতে যা যা প্রয়োজন

আপনি অনলাইনের মাধ্যমে জিডি করতে পারবেন খুব সহজে. এজন্য আপনাকে অনলাইনে জিডি করার নিয়ম জানতে হবে এবং প্রয়োজনীয় তিনটি ডকুমেন্টস লাগবে. আর এই ডকুমেন্টগুলো নিম্নে প্রদান করা হলো:

  • আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর
  • আপনার সচল মোবাইল নম্বর
  • আপনার জন্ম তারিখ

অনলাইনে জিডি আবেদনের নিয়মাবলী

অনলাইনে আপনি খুব সহজেই জিডি আবেদনকরতে পারবেন. এজন্য আপনাকে আবেদন করার নিয়মাবলী জানতে হবে. আবেদন করার তিনটি ধাপ রয়েছে. এই তিনটি ধাপ সম্পন্ন করলে আপনি অনলাইনে জিডি আপনার সম্পন্ন হবে. তার আবেদন করার তিনটি ধাপ ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরা হলো:

অনলাইনে জিডি করার লিংক বা পদ্ধতি

আপনি যদি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জিডি করতে চান তাহলে আপনাকে জিডি করার লিঙ্কে প্রবেশ করতে হবে অর্থাৎ নিচে একটি লিংক প্রদান করা হলো এই লিংকে প্রবেশ করে আপনি জিডি করতে পারবেন। তবে লিংকে প্রবেশ করে কিভাবে জিডি করবেন তার বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন.

জিডি করার লিংক: http://gd.police.gov.bd/

অনলাইনে জিডি করার প্রথম ধাপ

প্রথমে আপনারকে gd.police.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে. তারপর আপনি আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর, জন্মতারিখ ও মোবাইল নাম্বার প্রবেশ করুন এবং সাবমিট করুন.

অতঃপর পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য আপনার দেওয়া মোবাইল নাম্বার একটি এসএমএস আসবে এবং এসএমএসের মধ্যে আপনাকে কোড প্রদান করা হবে. ওই কোড নাম্বারটি ফাঁকা ঘরে বসে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে.

তবে আপনি চাইলে মোবাইল নাম্বারটি ইউজারনেম এবং এসএমএসের দেওয়া  কোডটি পাসপোর্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন. তবে এই দুইটি জিনিস মনে রাখতে হবে.

পরবর্তীতে আপনি যদি জিডির আপডেট জানতে চান বা এমনকি জিডি সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে চান তাহলে লগিন করার জন্য এই দুইটি জিনিস প্রয়োজন হবে. তবে আপনি চাইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন বা রিসেট করে নতুন পাসওয়ার্ড করে নিতে পারবেন

অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি থানায় করার দ্বিতীয় ধাপ

  • নিজের জন্য নাকি অন্যের পক্ষে জিডি করবেন সেটি নির্বাচন করুন ।
  • জিডির ধরন এবং আপনি কি হারিয়েছেন অথবা খুঁজে পেয়েছেন তা নির্বাচন করুন
  • কোন জেলার কোন থানায় জিডি করতে চান তা নির্বাচন করুন,ঘটনার সময় ও স্থান লিখে “পরবর্তী ধাপ” বাটনে ক্লিক করুন.

অনলাইনে থানায় জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করার তৃতীয় ধাপ

  • আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং ঘটনা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত বর্ণনা লিখুন
  • জিডি সম্পর্কিত কোন ডকুমেন্ট থাকলে সেগুলো সংযুক্ত করুন।আপনার ইমেইল এড্রেস লিখুন। “সাবমিট ” বাটনে ক্লিক করে জমা দিন
  • আবেদন সম্পন্ন হলে লগইন করে আপনি আপনার জিডির সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন।

কী কী হারালে অনলাইনে বাস থানায় জিডি করতে পারেন

দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী আপনি চাইলে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে থানায় জিডি করতে পারবেন কিন্তু আপনাকে জানতে হবে কি কি হারালে বা কি কি বিষয়ের উপরে আপনি জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করতে পারবেন. নিম্নে ধারাবাহিকভাবে বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো:

 ১. সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে

২. মোবাইলে হারিয়ে গেলে, এবং চুরি বা চিনতাই হলে।

৩. গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারিয়ে গেলে

৪. আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে

৫. ব্যাংকের চেক বই হারিয়ে গেলে

৬. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে।

৭. আপনার আত্মীয় স্বজন কেউ হারিয়ে গেলে। এমনকি আপনার আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে কেউ ইচ্ছে কৃত পালিয়ে গেলে। এবং আপনার পরিবারের কেউ নির্যাতন হলে।

৮. আপনার ঘর থেকে টাকা পয়সা, স্বর্ণ অলংকার ছিনতাই হলে।

৯. কেউ আপনাকে মেরে ফেলার হুকুম দিলে।

১০. এমন কি আপনি কারো ভয়ে ঘর থেকে বের হতে পারছেন না। তার নামে জিডি করতে পারবেন।

উপরোক্ত এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ওপর আপনি জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করতে পারবেন. তবে এই রকম আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় থাকলে জিডি আওতায় অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে জিডি করার নিয়ম-কানুন

আপনার কোন কিছু হারিয়ে গেলে বা ছিনতাই হলে বা জীবন হুমকির সম্মুখীন হলে আপনি ঘরে বসে খুব সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে জিডি করতে পারবেন. বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি ডিভিশনের একসেস টু ইনফরমেশন প্রকল্পের সহায়তায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে জিডি করার সুযোগ পাবেন. প্রাথমিকভাবে ঢাকা মেট্রোপলিটন এর আওতাভুক্ত সব থানার বাসিন্দারা এই সুযোগ পাবেন. এবং পরবর্তীতে পুরো বাংলাদেশের সব থানার বাসিন্দারা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জিডি করার সুযোগ পাবেন

সবশেষে বলতে পারি জনগণের আইনি সহায়তা পাওয়া যেমন মৌলিক অধিকার তেমনি সঠিক কারণ দেখিয়ে সাধারণ ডায়েরি করা ও জনগণের প্রধান দায়িত্ব কর্তব্য. এজন্য যেকোনো জরুরী প্রয়োজনে আইনি সহায়তা নিতে পারেন. তবে সঠিকভাবে সাধারণ ডায়েরি করার পদ্ধতি জেনে জিডি করুন এবং বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটের সহযোগিতা নিন.

লষ্ট এন্ড ফাউন্ড অ্যাপস্‌ এবং ওয়েব পোর্টালের সুবিধা সমূহ :

  • খুব সহজে আপনার অভিযোগটি পুলিশকে জানাতে পারবেন।
  • আপনার অভিযোগের সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন।
  • আপনার অভিযোগের তদন্তকারী অফিসারের সহিত অনলাইনে যোগাযোগ করতে পারবেন।
  • অনলাইনে আপনার অভিযোগ (জিডি) কপি ডাউনলোডসহ ডিজিটাল কপি কাউকে প্রেরন করতে পারবেন।
  • লষ্ট ও ফাউণ্ড ডাটাবেজে যেকোন জানমালের বিবরন দিয়ে সার্চ করতে পারবেন।

যোগাযোগ নাম্বার

আপনি যদি জিটি সংক্রান্ত যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে চান তাহলে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন। তাছাড়াও যোগাযোগের জন্য নিচের মাধ্যমগুলো ব্যবহার করতে পারেন।

জিডিতে লগইন করুন বা প্রবেশ করুন

আপনি যেটি করার পর যেটির বর্তমান অবস্থা কি এবং জিটি সংক্রান্ত যেকোন পজিশন জানতে আপনার ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে যেটির বর্তমান অবস্থা জানতে পারবেন.

জিডি রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি

আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে জিডি রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি জানতে চান এবং কোন পদ্ধতিতে জিডি করবেন তা জানা দরকার। সিটি করার জন্য নিচে কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে সেগুলোর মধ্যে নির্বাচন করুন এবং জিডি করুন

অনলাইনে জিডির অবস্থা যাচাই করুন

অনলাইনে জিডি করার পর জিটির কোন অবস্থায় আছে তা যাচাই করতে পারবেন। জিটির অবস্থা যাচাই করতে প্রথমে আপনাকে সাইটে লগিন চাবে চলে যেতে হবে। তারপর ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। এখানে ইউজার আইডি হল যেটি করার সময় আপনি যে মোবাইল নাম্বারটা দিয়েছেন সে মোবাইল নাম্বারটি হচ্ছে ইউজার আইডি এবং অপরদিকে মোবাইল নাম্বার ভেরিফাই করার সময় আপনি মোবাইলে যে কোডটি পাঠানো হয়েছে সেটি হচ্ছে আপনার পাসওয়ার্ড। এ পাসওয়ার্ডটি এবং ইউজার নেম টি সেভ করে রাখতে হবে। তবে যেকোনো কারণে পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বাটনে চাপ দিন। তাছাড়াও আপনি যেটি ট্রেকিং নাম্বার ব্যবহার করেও জিডি ট্র্যাক করতে পারবেন.

 

অনলাইনে জিডি করার খরচ

অনলাইনে জিডি করার কোন খরচ হয় না এবং অনলাইনে জিডি করার লিংক প্রদান করা আছে। আপনি শুধু জিডি করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করুন এবং ধাপে ধাপে অনুসরণ করুন। তারপর সিটির নাম্বার সংগ্রহ করুন এবং সেভ করুন।

জিডি ফরম পিডিএফ

আপনি যদি জিডি করার জন্য জিডির পিডিএফ ফর্ম অনুসন্ধান করেন তাহলে এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন.

Download PDF

চেক বই হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম বা নমুনা

আপনার ব্যাংকের চেক বই হারিয়ে গেলে আপনি জিডি করতে পারবেন। চেক বই হারিয়ে গেলে জিডি করতে হবে কারণ আপনার ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নিরাপত্তার স্বার্থে জিডি করা উচিত। আপনি কিভাবে জিডি করবেন এবং চিঠি লেখার নমুনা কি তা নিচে প্রদান করা হলো:

মোবাইল হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম

আপনার মোবাইল ফোন যদি হারিয়ে যায় এবং আপনি যদি মোবাইল ফোন থ্ ফিরে পেতে চান, তাহলে আপনাকে থানায় জিডি করতে হবে। আপনি দুইভাবেই জিডি করতে পারবেন। জিডি করার সহজ পদ্ধতিটি আমি এখানে তুলে ধরবো যাতে আপনি সহজেই মোবাইল মোবাইল ফোন সহজে ফিরে পেতে সহজ হবে। তথ্যগুলো নিচে প্রদান করা হলো:

  • থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে সম্বোধন করে লিখতে হবে এবং থানার নাম ও ঠিকানা লিখতে হবে।
  • বিষয় : ‘জিডি করার জন্য আবেদন’- এভাবে লিখতে হবে।
  • জিডি নথিভুক্ত করে বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করতে হবে।
  • সর্বশেষ জিডিকারীর নাম, স্বাক্ষর, পিতার নাম, পূর্ণ ঠিকানা ও তারিখ লিখতে হবে।
  • আপনার মোবাইলের IMEI নাম্বার জানা থাকতে হবে।

অনলাইনে বা থানায় জিডি করার উপকারিতা

মানুষ বিভিন্ন কারণে জিডি করে থাকেন। যেমন: কারো মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে বা সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে বা বেঞ্চের হারিয়ে গেলে বা জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সহযোগিতা চেয়ে জিডি করতে পারেন। এজন্য জিডি করার অনেক উপকারিতা রয়েছে. সুতরাং সাধারণ ডায়েরি করার যেসকল উপকারিতা রয়েছে তা নিচে তুলে ধরা হলো:

  • কোন কাগজপত্র হারিয়ে গেলে এর কপি তুলতে জিডি করতে হয়
  • কোন মালপত্র হারিয়ে গেলে জিডি করতে হয়
  • কেউ নিখোঁজ হলে জিডি করতে হয়
  • যে কোন সমস্যায় পুলিশের সাহায্য পাওয়া যায়
  • নাগরিক সেবা নিশ্চিত হয়
  • নাগরিকের জান-মালের রক্ষা নিশ্চিৎ করা

সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম

অনেক সময় সার্টিফিকেট হারিয়ে যেতে পারে।
সেক্ষেত্রে শিক্ষা বোর্ড থেকে সার্টিফিকেট উত্তোলন করতে থানায় জিডির কপি প্রয়োজন হবে। তবে অনেকে জানেন না কীভাবে সার্টিফিকেট হারানো জিডি করতে হয়। নিচে জিডি করার নিয়ম বর্ণনা করা হলো

  • পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম
  • আপনার যদি বিদেশ যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট হারিয়ে যায় সেক্ষেত্রে নিকটস্থ থানায় অথবা অনলাইনে জিডি করতে পারেন। পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট উত্তোলনের জন্য অবশ্যই জিডির কপি জমা দিতে হবে। জিডি করার পদ্ধতি নিচে তুলে ধরা হলো

জিডি প্রত্যাহার করার নিয়ম

আপনি যদি জিডি করার পর সাধারণ ডায়েরি প্রত্যাহার করতে চান তাহলে নিয়ম মেনে প্রত্যাহার করতে পারবেন। জিডি করার পরে বাদীপক্ষের সাথে আপনার যদি অপরাধ হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি চিঠি প্রত্যাহার করার সুযোগ রয়েছে। ফৌজদারি কিছু গুরুত্বপূর্ণ অপরাধমূলক মামলা ছাড়া আদালত ফজদারি ও দেওয়ানী মামলা প্রত্যাহার করার সুযোগ প্রদান করে থাকেন। এক্ষেত্রে বাদীপক্ষ চাইলেই মামলা প্রত্যাহার করতে পারেন

Related Articles

Back to top button