Uncategorized

কক্সবাজার পাঁচতারা হোটেলের নাম, লোকেশন ও খরচ

বাংলাদেশি সরকার অনুমোদিত অনেকগুলি পাঁচতারা হোটেল রয়েছে তার মধ্যে 17 টি হোটেল অন্যতম। এই সূত্রটি পাঁচতারা হোটেলের জীবনযাত্রার মান, হোটেলের তালিকা, হোটেলের নাম, হোটেলের খরচ, হোটেলের সুবিধাদি সহ বিস্তারিত তথ্য আমাদের এখান থেকে জানতে পারবেন। বাংলাদেশের মধ্যে এই পাঁচতারা হোটেল পুরি সবাই এক নামে চেনে এবং এই হোটেল গুলিতে ভিআইপি ব্যক্তিরা বেশি পছন্দ করে থাকেন। বিদেশি পর্যটকরা যখন আসেন তখনই পাঁচতারা হোটেল গুলোতে থাকেন এবং তারা পাঁচতারা হোটেল গুলোকে বেশি পছন্দ করেন।

সুতরাং আপনি যদি বাংলাদেশের পাঁচতারা হোটেল গুলোর নামের তালিকা খোঁজেন তাহলে এই সূত্রটি হোটেলের নামের তালিকা প্রথমে চলে আসবে। হোটেল কুলের গুণগতমান ও জীবনযাত্রার খুবই উন্নত। হোটেল গুলোতে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি ঢাকা শহর থেকে শুরু করে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় উন্নত পাঁচতারা হোটেলের অনুসন্ধান করে থাকেন তাহলে নিচের তালিকাটি দেখে নিতে পারেন

বাংলাদেশের পাঁচ তারকা হোটেলের তালিকা

 আজ আমরা আপনাদেরকে বাংলাদেশের পাঁচ তারকা হোটেলের তালিকা মোবাইল নাম্বার খরচ ও অন্যান্য সুবিধাদি সহ বিস্তারিত তথ্য এখানে উপস্থাপন করব। আপনি যদি পর্যটক হিসেবে বেড়াতে যান বা আপনার নিকট কোন আত্মীয় বিদেশ থেকে বেড়াতে আসেন তাহলেই পাঁচতারা হোটেল গুলোতে ঢাকায় অধিকতর আরামদায়ক। কারন হোটেল কর্তৃপক্ষ যতগুলো সুবিধা আছে সবগুলো প্রদান করা হয়ে থাকে এবং সকল ধরনের সুবিধার ব্যবস্থা আছে।

১. সোনারগাঁও হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (১০৭ নং কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা।

২. ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা (১ নং মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০)।

৩. রেডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেল (এয়ারপোর্ট রোড, জোয়ারসাহারা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা)।

৪. ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড (দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা- প্লট নং ০১, সি ডব্লিউ এন, বি, রাস্তা-৪৫, গুলশান-২, ঢাকা)।

৫. হোটেল সারিনা লিমিটেড (হাউজ নং ২৭, রোড নং ১৭, বনানী বা/এ, ঢাকা-১২১৩)।

৬. ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট (এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ-২, ঢাকা-১২২৯)।

৭. লা মেরিডিয়ান ঢাকা (৭৯/এ বাণিজ্যিক এলাকা, এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯)।

৮. রেনেসান্স হোটেলস (প্লট নং-৩, ব্লক সিইএস-এফ, ৭৮ নং গুলশান এভিনিউ, ঢাকা)

৯. সী- গাল হোটেল লিমিটেড (হোটেল-মোটেল জোন, কক্সবাজার বিচ, কক্সবাজার)।

১০. ওশান প্যারাডাইস লিমিটেড (প্লট নং ২৮ ও ২৯, কলাতলী রোড, কক্সবাজার)।

১১. সায়মন বিচ রিসোর্ট লিমিটেড (মেরিন ড্রাইভ রোড, কলাতলী, কক্সবাজার)।

১২. রেডিশন ব্লু বে ভিউ  (এস এস খালেদ রোড, লালখান বাজার, চট্টগ্রাম)।

১৩. রয়্যাল টিউলিপ সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা (জালিয়া পালং, ইনানী, উখিয়া, কক্সবাজার)।

১৪. গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ (রাধানগর, বালিশীর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার)।

১৫. মম ইন লিমিটেড (নওদাপাড়া রংপুর রোড, বগুড়া)।

১৬. হোটেল জাবীর প্যারাডাইস লিমিটেড (১২৫৬, এম এম আলী রোড, যশোর-৭৪০০)।

১৭. দি প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট (পুটিজুরী, বাহুবল, হবিগঞ্জ)।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও

বাংলাদেশের যতগুলো পাঁচতারা হোটেল রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও। সরকারী মালিকানাধীন এই আবাসিক প্রতিষ্ঠানটি হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। হোটেলের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেমন: multi-cuisine, স্পা,  সুইমিংপুল সহ। রাজধানী হোটেলে আরো রয়েছে নানা রেন্সের বিলাসবহুল কক্ষ। এই বিলাসবহুল কক্ষগুলোর মধ্যে রয়েছে ডিলাক্স রুম, প্রিমিয়াম রুম ও স্কুল ওয়েবসাইট। এই হোটেলে একটি লরি রয়েছে যা হোটেল ঢুকতেই দেখতে পাবেন।

রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন:

পাঁচতারা হোটেল গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং বিলাসবহুল রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন। এই হোটেলটি ঢাকার মধ্যে একটি নামকরা এবং স্থাপন শৈলী হোটেল। ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ভ্রমণকারী পর্যটকদের গ্রহণযোগ্য হয়েছে হোটেলের। হোটেলে বিমানের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেন যেমন ক্লাব ও লাউঞ্জ সার্ভিস সেখানে স্পা, ক্যাফে ও রেস্টুরেন্ট অসুবিধা রয়েছে।

দ্যা ওয়েস্টিন ঢাকা

এই হোটেলটি 2005 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তবে এই ভজনটি আন্তর্জাতিক মানের অতিথির সবার জন্য বিশেষভাবে গ্রহণযোগ্য এবং খ্যাতিসম্পন্ন। এয়ারটেলের বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে ট্রান্সলেটর, লোকাল গাইড, কম্পিউটার রেন্টাল এবং বিউটি সদস্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। হোটেলের মধ্যে সবগুলো সুযোগ-সুবিধা অতিথিরা ভোগ করতে পারেন।

হোটেল দ্য ওয়েস্টিনে ডিলাক্স কিং, ডিলাক্স টুইন, জুনিয়র সুইট, এক্সিকিউটিভ সুইট, চেয়ারম্যান সুইট ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরির কক্ষ রয়েছে। ঠিকানা :প্লট-০১, রোড-৪৫, গুলশান-২, ঢাকা।

লা মেরিডিয়ান ঢাকা

বাংলাদেশের যতগুলো পাঁচতারা হোটেল রয়েছে তার মধ্যে লা মেরিডিয়ান ঢাকা অন্যতম এবং অদ্বিতীয় পর্যটকদের কাছে খুবই আরামদায়ক এবং গ্রহণযোগ্য। ঢাকা শহরে যারা বেশী ভাব রাত্রিযাপন করেন   লা মেরিডিয়ান হোটেল তাদের মধ্যে অন্যতম। তবে বছরের বিভিন্ন উৎসব মুখর দিনে এই হোটেলটি আবাসিক-অনাবাসিক দুই ধরনের সেবা প্রদান করে থাকেন। ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা ও চাহিদার কারণে যে কোনো অনুষ্ঠান বা বুকিং আগাম করতে হয়। সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা অতিথি পর্যটকরা এখানেই পাবেন। এই হোটেলের রুম গুলো অত্যন্ত উন্নত এবং আরামদায়ক। হোটেল রুম, বেড, পার্কিং ও খাওয়ার ব্যবস্থা সহ সকল গুলো সাতছড়ি এবং উন্নত ধরনের।

এখানে বেকারি, স্পা, জিম, সুইমিংপুল, বার, ডিসকো, চেইন শপ, আউটডোর ও ইনডোর গেমস, স্যুভেনির শপ রয়েছে। এখানে রয়েছে এক্সক্লুসিভ কিং সুইট, ডিলাক্স রুম ও ক্লাব কিং রুম। ঠিকানা : ৭৯/এ কমার্শিয়াল এরিয়া, নিকুঞ্জ-২, এয়াপোর্ট রোড, ঢাকা।

ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে পুরনো হোটেল আছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল হোটেল শেরাটন সরকারী মালিকানাধীন এবং রূপসী বাংলা হোটেল নামে কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। পরবর্তীতে আন্তর্জাতিক হোটেল কর্তৃপক্ষ এটিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল নামকরণ করে থাকেন এবং পরিচালনা করেন। এ হোটেলটির চারপাশে স্থাপত্য গড়ে তোলা হয়েছে এবং একটি অত্যন্ত মনোরম পরিবেশ। হোটেলের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা খুবই উন্নত এবং হোটেল কর্তৃপক্ষ অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে সেবা প্রদান করেন।

হোটেলে আছে রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে, বার, লাউঞ্জ ও গার্ডেন। নিজস্ব শাটল ব্যবস্থা বাদে সার্বক্ষণিক পার্কিং, আউটডোর গেমস, হেলথ ক্লাব ইত্যাদি সুযোগ নিয়ে প্রতিনিয়ত হোটেলটি অতিথিদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। এই হোটেলে সাধারণত তিন ধরনের রুম রয়েছে। সিঙ্গেল রুম, ডাবল রুম ও সুইট। ঠিকানা : ১ মিন্টো রোড, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ।

ফোর পয়েন্টস বাই শেরাটন হোটেল

ইয়েস্টারডে গুলশান 2 অবশিষ্ট এবং হোটেলটি গুলশানের মধ্যে সবচেয়ে নামকরা এবং আরামদায়ক মডেল হিসেবে পরিচিত। প্রতিটি ও পর্যটকরা গুলশানে হোটেলটিতে বেশিরভাগই পছন্দ করে থাকেন। হোটেলের বাহ্যিক, সৌন্দর্য, সুযোগ-সুবিধা, নান্দনিকতা, আরাম-আয়েশে ও হোটেল কর্তৃপক্ষের পর্যাপ্ত আন্তরিকতা এখানে যথেষ্ট পর্যটকদের কাছে পছন্দনীয়।

ডিলাক্স রুম, লাজার রুম, রেসিডেন্সিয়াল সুইট, এক্সিকিউটিভ সুইট, ফোর পয়েন্ট সুইটসহ আরও অনেক ধরনের কামরা। হোটেলটির ২৪ ও ২৬ তলায় দুটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে। যেখানে অতিথিদের পছন্দমতো খাবার পরিবেশন করা হয়। তাদের খাবারের মেন্যুতে রয়েছে বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ান, চায়নিজ, থাই খাবারসহ হোটেলের নিজস্ব বেশকিছু রেসিপি। ঠিকানা :৬/এ, নর্থ অ্যাভিনিউ কমার্শিয়াল এরিয়া, গুলশান ঢাকা।

অনলাইনে হোটেল বুকিং করার পদ্ধতি

আপনি অনলাইনের মাধ্যমে হোটেল বুকিং করার ব্যবস্থা করতে পারবেন এবং নিশ্চিন্তে হোটেল বুকিং করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে জানতে হবে কিভাবে হোটেল বুকিং করতে হয়। হোটেল বুকিং করার কতগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে। আর এই ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যমে হোটেল বুকিং করার পদ্ধতি এবং নিয়মাবলী তুলে ধরেছেন।

হোটেল বুকিং এর ওয়েবসাইট বা পদ্ধতি

নিচে হোটেল বুকিং করার জন্য কতগুলো ওয়েবসাইট দেখতে পারবেন এবং এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হোটেল বুকিং করতে পারবেন।

বিদেশ ভ্রমণের বেলায় বুকিং ডটকম (www.booking.com), এক্সপিডিয়া (www.expedia.com), ট্রিপ অ্যাডভাইজার (www.tripadvisor.com), অ্যাগোডা (www.agoda.com), প্রাইসলাইন (www.priceline.com), হোটেল ডটকম (www.hotels.com) কিংবা ট্রিভাগোর (www.trivago.com) মতো ওয়েবসাইটগুলো দেখতে পারেন।

এই ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যমিক দেশী হোটেল বুক করার সুবিধা আছে। আপনি প্রথমে এই ওয়েবসাইটগুলোর যেকোন একটাতে ঢুকবে এবং সেখানে হোটেল গুলোর নামের তালিকা দেখতে পাবেন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে হোটেলগুলো থাকতে চান সেই হোটেল গুলোতে ক্লিক করবেন এবং সেখানে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করবেন। তারপর আপনি হোটেল নির্বাচন করে মূল্য পরিশোধ করে হোটেল বুকিং করবেন। শুধু তাই নয় হোটেল বুকিং এর সময় আপনি কেবিন রুম ও বিস্তারিত কিছু দেখে নির্বাচন করতে পারবেন

কিভাবে হোটেল বুকিং হয়

আজকাল সব হোটেল ওয়েবসাইট থেকে আগাম হোটেলের কেবিন আরম্ভ করা যায়। তবে এই হোটেল বুকিং সিস্টেম সফটওয়্যার এর মাধ্যমে। প্রথমে আপনি এই সফটওয়্যার গুলোর মাধ্যমে প্রবেশ করবেন। তারপর হোটেল গুলোর নামের তালিকা পাবেন। সেখানে আপনি সবকিছু তথ্য দেখতে পাবেন এবং হোটেলের কেবিন বুক করতে পারবে। হোটেল বুক করার সময় কোন কোন কক্ষ ফাঁকা আছে এবং কত তারিখে হোটেল বুক দেবেন তা করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আগাম হোটেল বুক করার মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন।

হোটেল বুক করার জন্য বাংলাদেশের অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে আপনি গল্প করতে পারবেন। সেই ওয়েবসাইট গুলোর তালিকা উপরে প্রদান করা হয়েছে।

অনলাইনে হোটেল বুক করার সুবিধা

হোটেল বুকিং করার অনলাইনে সুবিধা হচ্ছে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি হোটেল বুকিং করতে পারবেন। একটি ওয়েবসাইটে ঢুকে আপনি সবগুলো হোটেলের নামের তালিকা দেখতে পাবেন। কোন হোটেল কেমন সেই হোটেলের ছবি ও নমুনা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন। হোটেল গুলোর রুম, কেবিন ও বাহ্যিক অবস্থাসহ হোটেলের ভাড়া তালিকা সহ আপনি দেখতে পাবেন। তাছাড়াও মাঝে মাঝে কিছু হোটেল ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে সেগুলো আপনি দেখতে পাবেন এবং সেই অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারবেন এবং বুকিং করতে পারবেন

হোটেল বুক করার আগে যা যা দেখে নেওয়া দরকার

হোটেল বুক করা নিয়ে বা থাকা নিয়ে অনেক জনের অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে। কিন্তু যাদের অভিজ্ঞতা নেই বা হোটেলে বুক করেননি তারা এই পোস্টটি দেখে নিতে পারেন। হোটেল বুক করার পূর্বে কিছু বিষয় জ্ঞান থাকতে হবে এবং এই নিচের বিষয়গুলো দেখে নিলে আপনি ভোটের সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবেন। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনের মাধ্যমে হোটেল বুকিং করার পদ্ধতি এবং ছবি দেখে নিশ্চিন্ত হোটেল বুকিং করতে পারবেন তবে কিছু কিছু বিষয় দেখে নেওয়া প্রয়োজন যা আপনার জন্য মঙ্গল জনক

রিভিউ তুলনা করে দেখে নিন: প্রথমত হোটেল বুকিং করার পূর্বে আগে আপনাকে পর্যালোচনা করা উচিত। ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেরা জিনিস ভালো জিনিস বাছাই করা সেরা মাধ্যমে এটি। তবে ব্যবহার কাদের কাছ থেকে হোটেল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিলে আপনি একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেতে পারেন।

ছবি দেখে ঠিক করবেন না: বাংলাদেশের যে কোন নামই ফাইভ স্টার হোটেল রয়েছে সেগুলি ছাড়া অন্য কোন হোটেলের ছবি দেখে ঠিক করবেন না বা হোটেল বুক করবেন না। ওয়েব সাইটগুলোতে গ্রাহকদের বছর ঈদের আকর্ষণ এর জন্য বিভিন্ন আকর্ষণীয় ছবি দেওয়া থাকে হোটেলগুলোতে। বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ছবি শেখানো লাগে লাগানো থাকে। তবে বাস্তবের সাথে সেই ছবির হোটেলের মিল থাকেনা।

আপনার সুবিধা-অসুবিধা দেখে নিন: প্রতিটি হোটেলের একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট রয়েছে। চোখ বুজে হোটেল বুকিং করবেন না এজন্য আপনার সুবিধা ও অসুবিধাগুলো যাচাই করুন। যখন আপনি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন এবং হোটেল বুকিং এর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন তখন আপনার সুবিধা অসুবিধা গুলো যাচাই করে নিন। বুকিং করুন।

সকালের ব্রেকফাস্ট: ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যে হোটেল বুকিং করেন না কেন, সকালের ব্রেকফাস্ট এর ব্যবস্থা আছে কিনা এবং সকালে কি কি ব্রেকফাস্ট এর জন্য রয়েছে তা দেখে নেওয়া উচিত। কারণ প্রতিটি হোটেলে সকালের ব্রেকফাস্ট এর ভালো ব্যবস্থা থাকে না।

লোকেশন: অনলাইনে হোটেল বুকিং করার সময় অবশ্যই লোকেশন টা ভালোভাবে দেখে নিতে হবে এবং আপনার পছন্দমত লোকেশন এর জায়গায় হোটেল বুকিং করা উচিত। শহর থেকে দূরে হোটেল বুকিং করবেন না কারণ সেখান থেকে ভ্রমণের অসুবিধা হবে এবং খরচ বেশি হবে। এজন্য আপনি প্রথমে ওয়েবসাইটে ঢুকে পর্যটন কেন্দ্র থেকে আবাসিক হোটেলের দূরত্ব কত দেখে নিতে হবে

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button