২০২৫ সালে শ্রমিকদের জীবন গিয়েছে বাংলাদেশ?

বাংলাদেশের বর্তমান শ্রমিকের জীবনযাত্রার আগের তুলনায় মান অনেকটা উন্নতি লাভ করেছে তবে বর্তমানে অনেক চ্যালেঞ্জে বিদ্যমান রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে তুলনায় বাংলাদেশের শ্রমিকদের জীবনযাত্রার মানে খুবই কম এবং অনেক সমস্যা জর্জরিত। বর্তমান বিবর্ণ পদক্ষেপ এবং সরকারি বেসরকারি নানা উদ্বেগ নেওয়ার ফলে শ্রমিকদের জীবন যাত্রার মান প্রধান অগ্রগতি সমস্যা গুলো নিচে তুলে ধরা হলো :
শ্রমিকদের জীবনযাত্রা অগ্রগতি ও ইতিবাচক উদ্যোগগুলি :
প্রেমিকদের কর্মসংস্থান ও সামাজিক সুরক্ষা সম্প্রসারণ
বর্তমান সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর 2025 সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ ও বিশ্ব ব্যাংক ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের দুইটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন এবং এর মধ্যে ২০০ মিলিয়ন বরাদ্দ করা হয়েছে শ্রমিকদের সমাজ সুরক্ষা ও কর্মসংস্থান উন্নয়নের জন্য বাকি ৪.৫ মিলি অন্তরের জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার জন্য।
শ্রমিকদের যুব ও নারী কর্মসংস্থানের অগ্রগতি
বর্তমানে বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রকল্পের মাধ্যমে জানুয়ারি ২০২৫ পর্যন্ত প্রায় ৪৫ হাজার নারীর নতুন বা উন্নত চাকরি পেয়েছেন। তাছাড়াও ১৭২০০ যুবক প্রশিক্ষণ শেষে ৯০% কাজ বা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
শ্রমিকদের জন্য শ্রম আইন সংস্কারের প্রতিশ্রুতি
বর্তমান বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী শ্রম আইন সংস্কারের জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকের নির্দেশনা দিয়েছেন এবং কমটি গঠন করে যে শ্রমিকদের জীবনযাত্রার অশ্রম আদালতের মামলা নিষ্পত্তি করার দ্রুত কাজ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
শ্রমিকদের চলমান সীমাবদ্ধতা ও চ্যালেঞ্জ কি কি রয়েছে
শ্রমিকদের জন্য শ্রমিক অধিকার এবং ইউনিয়ন গঠনের প্রতিবন্ধকতা রয়েছে
বর্তমানে শ্রমিকদের মৌলিক অধিকার চর্চার বাধা রয়েছে এবং ঢাকা ইউনিয়ন গঠন নিষিদ্ধ অনেক শ্রমিক এবং শ্রমিক নেতা হয়রানি ও গ্রেপ্তারের শিকার হচ্ছেন।
শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ও জীবনযাত্রার ব্যয়
বর্তমানে বাংলাদেশের দেশ সালের শ্রমিক সংগঠনগুলো শ্রমিকদের মাসিক ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা দাবি করেছেন কিন্তু বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরি 13 হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং এক্ষেত্রে শ্রমিকদের জীবন যাত্রার নিম্ন এবং ব্যয়ের তুলনায় অপর্যাপ্ত।
শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও শ্রমিক সুরক্ষা ঘাটতি
বর্তমানে শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও শ্রমিক সুরক্ষা রয়েছে বাংলাদেশের শ্রমিক আইন এবং নিরাপত্তা ক্ষেত গ্রহণ করার দুর্বলতা রয়েছে।
শ্রমিকদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ
বর্তমান বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পে বছরে প্রায় 5.7 লাখ টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে যার অধিকাংশ পূর্ণ ব্যবহার হয় না। সেক্ষেত্রে হাজার হাজার শ্রমিকের নিম্ন মজুরি এবং অনিরাবত পরিবেশে কাজ করেছেন এবং জীবনযাত্রার মান নিম্ন হয়।
কিভাবে শ্রমিকদের মান উন্নয়ন করা যায়
সরকারি বেসরকারিভাবে যাত্রার মান উন্নয়ন করার জন্য নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
শ্রমিকদের ন্যায্যমজুরি নিশ্চিত করতে হবে
বাংলাদেশের শ্রমিকদের কাজের মূল্য অনুযায়ী ন্যূনতম জীবিকা নির্বাহের মত ন্যায্যমজুরি করতে হবে।
শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়ন করতে হবে
শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য ট্রেনিং প্রোগ্রামের ব্যবস্থা চালু করতে হবে এবং আধুনিক প্রযুক্তি নিরাপত্তা শিক্ষা নতুন দক্ষতা সহ সকল মেশিন অপারেটিং করার প্রশিক্ষণ দিতে হবে।
শ্রমিকদের কর্ম ও পরিবেশ ও নিরাপত্তার উন্নয়ন করতে হবে
শিল্প কলকারখানায় নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে যাতে শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নয়ন হয় এবং নিরাপত্তার উন্নয়নের জন্য বাস্তবসম্মত ভবনের নিরাপত্তা, অগ্নি নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট থাকতে হবে।
শ্রমিকদের কণ্ঠস্বর জোরদার করতে হবে
শর্মীরা যেন তাদের ন্যায্য পাওনা এবং দাবি দাবা মুক্তভাবে জানাতে পারে সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং গঠনের প্রকৃত করতে হবে।
শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা সম্প্রসারণ নিশ্চিত করতে হবে
শ্রমিকদের অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অবসরের সময় শ্রমিকরা যেন সাহায্য সহযোগিতা পান সে মর্মে ছনের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। তাছাড়া মাতৃকালীন ছুটি ও অসুস্থতা ভাতা বাড়াতে হবে।
শ্রমিকদের জন্য সবুজ ও টেকসই শিল্প তৈরি করতে হবে
শর্মিরা যাতে কলকারখানা গুলো তো পরিবেশবান্ধব কাজ করতে পারবে সেজন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাজের সুযোগ তৈরীর জন্য পরিবেশবান্ধব কলকারখানা তৈরি করতে হবে স্টাইল অন্যান্য শিল্পী রিসাইড ক্লিং এবং টেকসই উৎপাদন বাড়ানো দরকার।
সরকার কিভাবে শ্রমিকদের সুরক্ষা এবং জীবনযাত্রা মান উন্নয়ন করতে পারে
একটা দেশের সরকার যদি মনে করে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নিশ্চিত করা এবং শ্রম আইন বাস্তবায়ন ও শ্রম আইন তৈরি করার সহজ সকল পদ্ধতি গ্রহণ করার মাধ্যমে শ্রমিকদের সুরক্ষা ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। নিচের পদ্ধতি গুলো গ্রহণ করে শ্রমিকদের সুরক্ষা ও ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হবে।
এক : শক্তিশালী শ্রম আইন ও বাস্তবায়ন
সরকার শ্রমিকদের জন্য আধুনিক শ্রম আইন তৈরি করতে পারে এখানে ন্যায্য মজুরি নিরাপদ কর্ম দিবস ও ছুটির বিধান থাকবে।
শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম মজুরি করতে হবে
সরকার শ্রমিকদের জীবন যাত্রার নাইনের লক্ষ্মী প্রতি দুই থেকে তিন বছর অন্তর অন্তর শ্রমিকদের মুজরি হাল–আগৎ করবেন এবং ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের শ্রমিক প্রতিনিধি মালিকপক্ষ সরকারি সম্মিলিত কমিটি গঠন করবেন।
শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার উন্নয়ন করতে হবে
সরকারিভাবে সকল কর্মনায় বাধ্যতামূলক স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার পরিকল্পনা থাকতে হবে এবং ইদের জন্য স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, এম্বুলেন্স ও এমার্জেন্সি রেসপন্স ইউনিটি গঠন করতে হবে।।
শ্রমিকদের সংগঠন স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ করতে হবে
শ্রমিকদের ইউনিয়ন গঠনের এবং ধর্মঘটের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে এবং ইউনিয়ন নেতাদের হয়রানি গ্রেপ্তার ও ব্ল্যাক লিস্ট করার প্রবণতা বন্ধ করতে হবে।
শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে
শ্রমিকদের সুরক্ষা এবং জীবনযাত্রা মান উন্নয়নের জন্য বীমা, পেনশন, দুর্ঘটনা ভাতা ও মাতৃকালীন বাধ্যতামূলকভাবে প্রদান করতে হবে।
শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়ন ও পূর্ণ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণ
সরকারের উচিত শ্রমিকদের জন্য ফ্রি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু করা এবং দক্ষতা মাধ্যমে উচ্চ আয়ের চাকরি পেতে সহযোগিতা করা।
শ্রমিকদের পরিবেশবান্ধব টেকসই শিল্পনীতি পূরণ করতে হবে
সরকারিভাবে শ্রমিকদের জন্য টেকসই শিল্পনীতি আনতে হবে যাতে রক্ষা পায় এবং ভবিষ্যতের জন্য শিল্প টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তবে এই মর্মে টেক্সটাইল কৃষি ও রপ্তানি মতি শিল্পে সবুজ কার কারখানা গড়ে তুলতে সরকারিভাবে সহযোগিতা করার থাকতে হবে।