রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম বাস ভাড়া, লোকেশন, কাউন্টার নাম্বার ও জেলা পরিচিতি
আজকের আলোচনা রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত বাস ভাড়া কাউন্টার নাম্বার লোকেশন জেলা পরিচিতি নিয়ে। আপনি যদি রায়পুর থেকে নিয়মিত চট্টগ্রাম যান এবং বাসের মাধ্যমে ভ্রমণ করতে ইচ্ছুক থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার সাহায্যকারী হবে। এখান থেকে আপনি জানতে পারবেন যে রায়পুর থেকে চট্টগ্রামের টিকিটের মূল্য কত বাসের ভাড়া কাউন্টার নাম্বার কিভাবে যাবেন এবং রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত দূরত্ব কত এবং কত সময় লাগে।
আসুন আজ আমরা রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সকল তথ্য এখানে সংযুক্ত করব যাতে যাত্রীগণ খুব সহজেই রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত যেতে পারেন এবং সকল তথ্য জানতে পারেন।
এসি বাসের নাম ও টিকিটের মূল্য
এখান থেকে আপনি প্রতিটি এসি বাসের নাম এবং প্রতিটি এসি বাসের টিকিটের মূল্য সম্পর্কে নিজের সামনে থেকে জানতে পারবেন।
পরিবহনের নাম | টিকিটের মূল্য |
জোনাকি সার্ভিস | ৪৫০ টাকা |
শাহী সার্ভিস | ৪৫০ টাকা |
নন এসি বাসের নাম ও টিকিটের মূল্য
এই নিবন্ধ থেকে আপনি প্রত্যেকটি নন এসি বাসের তালিকা ও টিকিটের মূল্য সম্পর্কে নিচের সারণী থেকে জানতে পারবেন
পরিবহনের নাম | টিকিটের মূল্য |
শাহী সার্ভিস | ৪০০ টাকা |
জোনাকি সার্ভিস | ৪০০ টাকা |
রায়পুর থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পরিবহন:
আপনি নিম্নোক্ত পরিবহন গুলোর মাধ্যমে রায়পুর থেকে চট্টগ্রামে যেতে পারবেন।
· শাহী সার্ভিস পরিবহন ক্লিক করুন |
রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম এর দূরত্ব কত?
অনেকে জানতে চান যে রায়পুর থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব কত এবং রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় কত লাগে। আমরা গুগল থেকে অনুসন্ধান করে বের করেছি যে রায়পুর থেকে চট্টগ্রামের দূরত্ব 167.4 কিলোমিটার এবং রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগে প্রায় চার ঘন্টা ২৩ মিনিট। সুতরাং আপনি যদি রায়পুর থেকে চট্টগ্রাম যেতে চান তাহলে উত্তর সময় এবং ১৬৭.৪ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হবে।
রায়পুর থেকে চট্টগ্রামে যেতে সময় কত লাগে?
রায়পুর থেকে চট্টগ্রামে যেতে সময় লাগে ৪ ঘন্টা ৩০ মিনিট এবং যারা রায়পুর থেকে চট্টগ্রামের সময় অনুসন্ধান করেন তাদের জন্য আমরা গুগল থেকে একুরেট সময়টি এখানে তুলে ধরেছি।
চট্টগ্রাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
চট্টগ্রাম যার পূর্ব নাম ইসলামাবাদ। চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক নাম পোর্ট গ্রান্ড। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সবার আছে চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের দক্ষিণ পূর্বে রয়েছে একটি বন্ধন নগরী শহর। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামকে বলা হয়। পাহাড় সমুদ্র এবং উপত্যকায় ঘেরা চট্টগ্রাম শহর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য প্রাচ্যের রানী হিসেবে বিখ্যাত।
চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক স্থানসমূহ
- লালদিঘি ও লালদিঘি ময়দান,
- বদর আউলিয়ার দরগাহ
- হযরত শাহ আমানত শাহ (রা:) এর দরগাহ
- বায়েজিদ বোস্তামীর মাজার,
- চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ভবন,
- আদালত ভবন,
- চেরাগী পাহাড়,
- জে এম সেন হল,
- প্রীতিলতার স্মৃতি স্মারক,পাহাড়তলী।
- সাত মঠ
পার্ক, বিনোদন ও প্রাকৃতিক স্থান:
- ফয়েজ লেক,
- জাতি-তাত্ত্বিক জাদুঘর,
- মুসলিম হল,
- স্বাধীনতা পার্ক,
- ডিসি হিল,
- কর্ণফুলী শিশুপার্ক,
- পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত,
- পতেঙ্গা বাটারফ্লাই পার্ক,
- ফয়েজ লেক ওয়াটার ল্যান্ড,
- কাজির দেউরি জাদুঘর,
- বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি,
- বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকো-পার্ক, সীতাকুণ্ড,
- ভাটিয়ারী গল্ফ ক্লাব,
- জাম্বুরি পার্ক
- চুনতি অভয়ারণ্য – জাতিসংঘ পুরস্কার প্রাপ্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক লীলাভূমি,
স্মৃতিসৌধ ও স্মারক:
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার,
- কমনওয়েলথ ওয়ার সেমেট্রি চট্টগ্রাম।
রায়পুর সম্পর্কে উইকিপিডিয়া
জমিদার রায়বাহাদুর মোহন রায় এর নাম অনুসারে রায়পুরের নামকরণ করা হয় এবং 1977 সালের রায়পুর থানায় রূপান্তর করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে রায়পুরকে একটি উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রায়পুর লক্ষীপুর জেলার একটি উপজেলা এবং এই উপজেলায় একটি পৌর ও দশটি ইউনিয়ন রয়েছে। রায়পুরের আয়তন ২১.৩২ বর্গ কিলোমিটার।
দর্শনীয় স্থান
- হাজীমারা স্লুইচগেট;
- রায়পুর মৎস্য প্রজনন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র;
- বেঙ্গল স্যু ইন্ডাস্ট্রি – সোনাপুর ইউনিয়ন;
- ডাকাতিয়া নদী;
- জ্বীনের মসজিদ;
- শায়েস্তা নগর জমিদার বাড়ি;
- রায়পুর বড় মসজিদ;
- চুন্নু মিয়া জমিদার বাড়ি।
- আলতাফ মাষ্টার মাছ ঘাট ( চরইন্দুরিয়া)২ নং উত্তর চর বংশী।
- সাজু মোল্লার ঘাট – হায়দারগঞ্জ।
- সাইয়্যেদ মঞ্জিল,হায়দরগঞ্জ।
- নুর মিয়া জামে মসজিদ(১৮৮২),বামনী।
- হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া রচিম উদ্দিন ঈদগাহ
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
- মোহাম্মদউল্লাহ – বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও স্পিকার;
- হারুনুর রশিদ – রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
- মোহাম্মদ লনি মিয়া দেওয়ান:বীর প্রতীক
- হাফেজ্জী হুজুর – রাজনীতিবিদ, ইসলামি ব্যক্তিত্ব
- [ সায়্যেদ তাহের আহমাদ আল মাদানি(র.)]- হায়দারগঞ্জ বাজার।