কততম বিজয় দিবস 2025

২০২৩ সালের বাংলাদেশের ১৬ ডিসেম্বর কততম বিজয়দিবস: যারা বাংলাদেশের বিজয় দিবসের দেশ কততম জানতে চান তারা আজকের এই পোস্ট থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং প্রথম বিজয় দিবসে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেখুন। আমরা সকলে জানি ১৯৭১ সালে ২৬ শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম যুদ্ধ ঘোষণা করা হয় এবং দীর্ঘ নয়মাস রক্তক্ষয় যুদ্ধের মাধ্যমে 1971 সালের ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। ইতি ৩০ লক্ষ রক্তের বিনিময়ে এবং 2 লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা সক্ষম হয়।। পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে মানচিত্রে স্থান পায়।।
কাজী বাঙালি জাতি এই মহান বিজয় দিবস কি অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় স্মরণ করে এবং পালন করে থাকে। তাই অনেকেই অনুসন্ধান করেন বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস কত তম।
কত তম মহান স্বাধীনতা দিবস ২০২৩
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর 1972 সালের 16 ডিসেম্বর প্রথম প্রথম বিজয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন এবং পালন করা হয়। এই হিসাবে ২০২৩ সাল বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস এবং ২৩তম মহান দিবস হিসেবে পালন করা হবে। তাছাড়া ২০২৪ সাল হবে ৫৪ তম মহান বিজয় দিবস.
বাংলাদেশের প্রথম বিজয় দিবস কবে ছিল?
আমরা জানি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। তারপর ১৯৭২ সালের সংবিধান অনুযায়ী ১৬ই ডিসেম্বর কে প্রথম বিজয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণ ভাবে 1972 সালের 16 ডিসেম্বর প্রথম বিচার দিব পালন করা হয়।
৫৩ তম বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
- বাংলাদেশের বিজয় দিবস 16 টি সম্পদ এবং ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিদায় দিবস অর্জন করে এবং বিশ্বের বুকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।
- মহান বিজয় দিবসে যারা প্রাণ দিয়েছে তাদেরকে প্রাণঢালা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
- বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
- বাংলাদেশের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা বিজয় দিবসের
- চারা বাংলাদেশের বিজয় দিবস ছিনিয়ে আনার জন্য প্রাণ দেন তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা বিজয় দিবসে
- মুক্তিযোদ্ধার পরিবারবর্গের প্রতি বিজয় দিবসের গভীর শ্রদ্ধা
- বাংলাদেশের নারী ও পুরুষ যারা মুক্তিযুদ্ধ অংশগ্রহণ করেন তাদের প্রতি বিচার দিবসের শুভেচ্ছা
- মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের প্রতি বাংলাদেশের বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
- বঙ্গবন্ধুর পরিবারের প্রতি বাংলাদেশের বিচার দিবসের শুভেচ্ছা
- চার নেতার পরিবারের প্রতি বাংলাদেশের বিচার দিবসের শুভেচ্ছা
- বাংলাদেশের নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের পর বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাই
- বাংলাদেশের নারী মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বিচার দিবসের শুভেচ্ছা
- বিজয় দিবস উপলক্ষে যারা বাংলাদেশকে সমর্থন করেন তাদের প্রতি বিচার দিবসের শুভেচ্ছা
৫৩ তম বিজয় দিবসের উক্তি
- বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে স্মরণীয় করার জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি করার জন্য বিখ্যাত এবং স্মরণীয় ব্যক্তিরা কিছু উক্তি প্রদান করেন তাদের সেই উক্তিগুলো নিজে প্রদান করা হয়েছে
- “বিজয় সবচেয়ে ধৈর্যশীল। – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট”
- “বিজয় কেবল তাদের তৈরির জন্য আসে, এবং এটি গ্রহণের জন্য। – টম ক্ল্যান্সি”
- “সমস্ত বিজয়ের গোপনীয়তা অপরিবর্তিতদের সংগঠনে থাকে। – মার্কাস অরেলিয়াস”
- “বিজয় যখন আরও বেশি অর্থবহ হয় তখন তা কেবল একজনের কাছ থেকে আসে না, অনেকের সম্মিলিত সাফল্য থেকে আসে। – হাওয়ার্ড শুল্টজ”
- “সহজ বিজয়গুলি সস্তা। যারা কেবল লড়াইয়ের ফলস্বরূপ আসে তারাই মূল্যবান। – হেনরি ওয়ার্ড বিচার”
- “সর্বোত্তম বিজয় হ’ল প্রতিপক্ষ যখন সত্যিকারের শত্রুতা হওয়ার আগে তার নিজের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। – সান
- “বিজয় সর্বদা একটি সম্ভাবনা – তবে এটি তখনই ঘটে যখন আপনি এটিকে আপনার বাস্তবতা করার সিদ্ধান্ত নেন। – স্টুয়ার্ট স্টাফোর্ড“
- “নাগরিক হিসাবে আমার প্রথম বিজয়, আমি অন্যায়ের বিরুদ্ধে আইনের পাশে দাঁড়িয়েছি। – ড.পি.এস. জগদীশ কুমার“
- “এমনকি আপনি যখন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তখনও ঈশ্বর আপনাকে বিজয়ের পথে নিয়ে যাবেন। – উপহার গুগু মোনা“
- “গতকালের পরাজয় আগামীকালকের বিজয়। – ক্রিস্টিনা এঙ্গেলা“
- “কিছু বিজয় তাদের মতো মিষ্টি স্বাদ পায়নি। – মরগান রোডস“
- “সমস্ত বিজয়ের গোপনীয়তা অপরিবর্তিতদের সংগঠনে থাকে। – মার্কাস অরেলিয়াস“
৫৩তম বিজয় দিবসের গুরুত্বপূর্ণ বাণী
- বাংলাদেশের বিজয় দিবস 16ই ডিসেম্বর উপলক্ষে জ্ঞানী, স্মরণীয়, বিখ্যাত ব্যক্তিগণ গুরুত্বপূর্ণ বাণী প্রদান করেছেন এবং তাদের সেই বাণীগুলো থেকে বিজয় দিবসের গুরুত্ব উপলব্ধি করা সম্ভব।
- “বিজয় তাদের অন্তর্ভুক্ত যারা এটিকে সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করে। – রান্ডাল ওয়ালেস”
- “বিজয় হ’ল সমস্ত স্বপ্ন যা আপনার স্বপ্ন অর্জনে চলেছে তার স্বীকৃতি দেওয়া। – টমি হিলফিগার”
- “যে ব্যক্তি লড়াই বন্ধ করতে অস্বীকার করে তার পক্ষে সর্বদা বিজয় সম্ভব হয়। – নেপোলিয়ন হিল”
- “জীবনে বিজয়ের জন্য, আমাদের লক্ষ্যতে মনোনিবেশ করতে হবে। – ল হোল্টজ”
- “সহিংসতার দ্বারা বিজয় অর্জন ক্ষণিকের জন্য ও পরাজয়ের সমতুল্য। – মহাত্মা গান্ধী”
- “সমবেদনা আত্মাকে তার সত্যিকারের বিজয়ের মুকুট দেয়। – আবারজানি”
- “পরাজয়ের বিরুদ্ধে জয় রক্ষার জন্য বিজয়ী আইন তৈরি করেন। – টোবা বিটা”
- “প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল একটি বিজয়, তাকে এটা মনে রাখতে হবে। – জর্জ স্যান্ডার্স”
- “দৃষ্টি না থাকলে বিজয় হয় না। – লাইলাহ গিফটি আকিতা”
৫৩তম বিজয় দিবস নিয়ে ক্যাপশন
- “বিজয় সবসময়ই বিটসুইট। – নাদিয়া স্ক্রিভা”
- “কিছু বিজয় তাদের মতো মিষ্টি স্বাদ পায়নি। – মরগান রোডস”
- “আপনার প্রথম বিজয় আপনার সুখ খুঁজে পাওয়া এবং আপনার দ্বিতীয় বিজয় অন্যের সুখ খুঁজে পাওয়াতে হয়। – জগদীশ কুমার”
- “আমাদের পাপ ঈশ্বরের হৃদয়কে দুঃখ দেয় এই বিষয়টির চেয়ে আমরা পাপের উপর আমাদের নিজের “বিজয়” সম্পর্কে বেশি উদ্বিগ্ন। – জেরি ব্রিজ”
- “কালো রঙের অত্যধিক শক্তি, সাদা কালো উপর চূড়ান্ত বিজয়। – দেজন স্টোজনোভিচ”
৫৩তম বিজয় দিবস নিয়ে কবিতা
৪৭-এ দেশ ভাগে, জন্ম নিলো দু’টি দেশ
তারপরও দিনগুলো বেশ আনন্দের ছিলো
৭১ মার্চের ৭ তারিখে মুজিব দিলেন ভাষণ
নড়ে উঠোলো, কেঁপে উঠলো সমস্ত বিশ্ব।
কি ঘটেছিল ১৯৭১ এ? আমি তো দেখিনি
বিজয়ও দেখিনি, তবে জানি ১৬ ডিসেম্বর
মানচিত্রে জায়গা নিলো নতুন বাংলাদেশ
হিংস্র হানাদার, রাজাকার, আলবদরেরা
প্রান নিলো সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের।
বিজয়টা পেতে লাগলো এক সাগর রক্ত
মার্চ থেকে ডিসেম্বর ন’মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ
৫৬ হাজার বর্গমাইলের স্বাধীন সীমারেখা
বৈষম্য, অর্থনৈতিক মুক্তি মিলেনি আজও
আমি স্বপ্নের কথা বলতে চাই-
আমি সুন্দরের কথা বলতে চাই-
আমি মানুষের কথা বলতে চাই-
আমি কণ্ঠ উঁচু করে বলতে চাই-
বিজয় হয়েছে, আমাদের বিজয়।
দিন শেষে লিখতে লিখতে যা হলো
সম্ভবত সেটি একটি কবিতা ।
বিজয় দিবসের ছন্দ
বাংলাদেশের বিজয় দিবস নিয়ে ছোট্ট ছোট্ট এবং সুরেশ্বরী কিছু ছন্দ রয়েছে তা নিজে দেখুন
মেঘে মেঘে, কিছু ভেজা পাখির দল
মেঘ হারিয়ে, নীল ছাড়িয়ে, খুঁজে ফেরে বাংলাদেশ
সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
আপনার সম্মান তখন বাড়বে।
যখন বিদেশে গিয়ে আপনি নিজের দেশের সম্মান বাড়াতে পারবে।
আর গর্বিতভাবে বলতে পারবেন, আমি বাংলাদেশী।
১টি যুদ্ধ, ৯টি মাস, ৭জন বীরশ্রেষ্ঠ, ১টি দেশ।
সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৬ই ডিসেম্বর তুমি বাঙালির অহংকার।
তুমি কোটি জনতার বিজয় নিশান, স্বাধীন বাংলার স্বাক্ষর।