Class 8 Science (Beggan) Assignment Answer for 4th Week 2021
Eighth Class student friends you know the 8 class science assessment syllabus has already been published. The syllabus is published on the secondary official website www.dshe.gov.bd. After the publication of the fourth-week syllabus, different types of assignments are being given to each school. Teachers are creating a variety of problems for thematically effective students.
So in order to create weekly assignments, we are creating quality assignments in collaboration with some experienced teachers and publishing them on our website according to the themes. So you fill out your assignment and you can confirm your number.
Link:
4th Week class 8 Science ( Beggan) Assignment Syllabus 2021
4th Week class 8 Science ( Beggan) Assignment Answer 2021
চিংড়ি, মৌমাছি, ফিতা কৃমি, সাপ, কাক, তারা মাছ, ঝিনুক, রুই মাছ, বিড়াল, হাহড্রা – প্রাণীগুলো থেকে যে কোনো ৮টির পর্ব, বৈশিষ্ট্য ও বাসস্থান উল্লেখ করে একটি ছক তৈরি কর। এগুলোর মধ্যে থেকে তোমার পরিচিত প্রাণীগুলোর কিরুপ প্রভাব তোমার জীবনে রয়েছে তা উল্লেখ কর।
৮ম – অষ্টম শ্রেণি ৪র্থ সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট বিজ্ঞান উত্তর সমাধান
নোটঃ চকটি উপরে পিকচার এর মত আকবে এবং চকের ভিতরে ৮ টি প্রানীর নাম,পর্ব বৈশিষ্ট্য,বাসস্থান লিখবে।যেহেতু এখানে চক অনুযায়ী লিখতে সমস্যা হবে তাই আমি নিচে ধারাবাহিক ভাবে ৮ টি প্রানীর নাম,পর্ব বৈশিষ্ট্য,বাসস্থান লিখতেছি। তোমরা চকে লিখে নিবে।
১ ) চিংড়ি – ( Arthropoda ),
বৈশিষ্ট্য: মাথায় একজোড়া পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা থাকে। দেহ বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত ও সন্ধিযুক্ত উপঙ্গ বিদ্যমান। নরম দেহ কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত। দেহের রক্তপূর্ণ গহবর হিমােসিল নামে পরিচিত।
বাসস্থান: এরা পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র সকল পরিবেশে বসবাস ঝরে। এদের বহু প্রাণী জ্বলে, স্বাদু পানিতে ও সমুদ্রে বাস করে।
উপকারিতা: চিংড়ি মাছ আমাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করে থাকে।
অপকারিতা: কারাে কারো ক্ষেত্রে চিংড়ি মাছ খেলে এলার্জি জনিত সমস্যা হতে পারে।
০২ ) মৌমাছি –
পর্ব: আথ্রোপােডা ( Arthropoda ),
বৈশিষ্ট্য: মাথায় একজোড়া পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা থাকে। দেহ বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত ও সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ বিদ্যমান। নরম দেহ কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত। দেহের তনয় রক্তপূর্ণ গহবর হিমােমিল নামে পরিচিত।
বাসস্থান: এরী পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র সকল পরিবেশে বসবাস করে। এদের বহু প্রাণী স্থলে , স্বাদু পানিতে ও সমুদ্রে বসি করে।
উপকারিতা: মােমাছি সাহায্যে উৎপাদিত মধু আমাদেরকে অর্থনৈতিকভাবে সাহায্য করে থাকে। হতে পারে।
অপকারিতা: মােমাছি কামড়ে বিষাক্ত জনিত ব্যথা হয়।
৩ ) ফিতা কৃমি
পর্ব: প্লাটিহেলমিনথেস ( Platyhelminthes ),
বৈশিষ্ট্য: দেহ চ্যাপ্টা , উভলিঙ্গ। এরা বহিঃপরজীবী ও অন্তঃপরজীবী। পুরাে কিউটিকল দ্বারা আবৃত থাকে দেহে চোষক ও আংটা থাকে। দেহে শিখা অঙ্গ নামে বিশেষ অঙ্গ থাকে। এগুলাে রেচন অঙ্গ হিসাবে কাজ করে। পৌষ্টিকতন্ত্র অসম্পূর্ন বা অনুপস্থিত।
বাসস্থান: এই পর্বের বহু প্রজাতির বহিঃপরজীবী , অন্তঃপরজীবী হিসেবে অনজীব দেহের বাইরে বা ভিতরে বসবাস করে। এ পর্বের কিছু প্রজাতি মুক্তজীবী হিসেবে স্বাদু পানিতে আবার কিছু প্রজাতি লবণাক্ত পানিতে বাস করে। তবে এ পর্বের কোনাে কোনো প্রাণী ভেজা ও স্যাঁতস্যাঁতে মাটিতে বাস করে।
উপকারিতা: ফিঅকৃমির কোন উপকারিতা নেই।
অপকারিতা: ফিতাকৃমি দেহে বমি বমি ভাব , পেট ব্যথা ইত্যাদি সৃষ্টি করতে পারে।
৪ ) সপি
পর্ব: কর্ডাটা ( Chordata ) এর সরীসৃপ ( Reptilia ).
বৈশিষ্ট্য: বুকে ভর করে চলে। ত্বক শুষ্ক ও আঁশযুক্ত। চারপায়েই পাঁচটি করে নখর যুক্ত আঙ্গুল আছে।
বাসস্থান: এরা বৃক্ষবাসী , মরুবাসী , মেরুবাসী , গুহাবাসী , খেচর ইত্যাদি হয়ে থাকে।
উপকারিতা: ধান ক্ষেতের ইদুর এবং ক্ষতিকর পােকা দমন সপি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
উপকারিতা: সাপের কামড়ের ফলে মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
৫ ) কাক
পর্ব: কর্ডাটা ( Chordata ) এর পক্ষীকুল ( Aves ),
বৈশিষ্ট্য: দেহ পালকে আবৃত। দুটি ডানা , দুটি পা ও একটি চঞ্চ আছে। ফুসফুসের সাথে বায়ুথলি থাকায় সহজে উড়তে পারে । এরা উষ্ণ রক্তের প্রাণী। হাড় শক্ত , হালকা ও ফাপা।
বাসস্থান: এরা বৃক্ষবাসী।
উপকারিতা: কাক পরিবেশের ময়লা আবর্জনা খেয়ে পরিবেশকে দূষণমুক্ত করে।
অপকারিতা: কাক মানুষের উৎপাদিত বিভিন্ন ফল গছি থেকে খেয়ে নষ্ট করে ফেলে।
৬ ) ঝিনুক
পর্ব: মলাস্কা ( Mollusca ),
বৈশিষ্ট্য: দেহনরম । নরম দেহটি সাধারণত শক্ত খােলস দ্বারা আবৃত থাকে। পেশীবহুল পা দিয়ে এরা চলাচল করে। ফুসফুস বা ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়।
বাসস্থান: এদের প্রায় সবাই সামুদ্রিক এবং সাগরের বিভিন্ন স্তরে বাস কয়ে। তবে কিছু কিছু প্রজাতির পাহাড়ি অঞ্চলে বন – জঙ্গলে ও স্বাদু পানিতে বাস করে। পানিতে
উপকারিতা: সবুজ ঝিনুক পেশি , টিস্যু ও কোশকে চাঙ্গা করে তােলে , যা স্নায়ুর বিকাশে সহায়ক। অ্যাস্থমা রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ঝিনুকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এটি বাতের ব্যথা ও শরীরের স্টিফনেস সারাতে সায়ক। দেহের প্রতিরােধ ক্ষমতা বাড়িতে তুলতে ঝিনুক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অপকারিতা: পাচনতন্ত্র এবং প্লীহা রােগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ঝিনুক মারাত্মক ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় থাকে।
৭ ) রুই মাছ
পর্ব: কর্ডাটা ( Chordata ),
বৈশিষ্ট্য: অধিকাংশই স্বাদু পানির মছি। মাথার দুই পাশে ৪ জোড়া ফুলকা থাকে। ফুলকা গুলাে কানকো দিয়ে ঢাকা থাকে। ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়।
বাসস্থান: স্বাদু পানি , সমুদ্র ইত্যাদি।
উপকারিতা: রুই মছি আমাদেরকে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করে। প্রতিরোধ কম্বেস্তিয়ৱীৱজরাবা ব্যাকটেরিয়ায়
অপকারিতা: অতিরিক্ত মাছ খেলে রােগ কমে গিয়ে শরীর ভাইরাস বা আক্রান্ত হতে পারে, হতে পারে রোগ সংক্রমণ।
৮ ) বিড়াল
পর্ব : স্তন্যপায়ী ( Mammalia ),
বৈশিষ্ট্য: দেহ লােমে আবৃত থাকে। উষ্ণ রক্তের প্রাণী। চোয়ালে বিভিন্ন ধরনের দাঁত থাকে। হৃদপিণ্ড চার প্রকোষ্ঠ বিশিষ্ট।
বাসস্থান: এরা স্থলে বসবাস করে।
উপকারিতা: বিড়াল ঘরের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহায্য করে।
অপকারিতা: বিড়ালের আঁচড়ে কামড়ে বিভিন্ন রকমের রােগের সৃষ্টি হতে পারে।
আর এইভাবে উপরােক্ত আলােচনার মত আমাদের জীবনে এসকল পরিচিত প্রাণীগুলাে বিভিন্ন রকম প্রভাব ফেলে।
সংকেতঃ প্রভাব নিরুপনে উপকারী ও অপকারী উভয় দিক বিবেচনা করতে বেলা হয়েছে।
ক) আইসােটোপ কাকে বলে?
ঊত্তরঃ কোনো মৌলের বিভিন্ন ধরনের পরমাণু যাদের প্রোটন বা পারমাণবিক সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদেরকে পরষ্পরের আইসোটোপ বলে।
যেমন,
হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ হলো-
H= হাইড্রোজেন বা প্রোটিয়াম, D = ডিউটেরিয়াম, T = টিট্রিয়াম
কার্বনের তিনটি সমস্থানিক হল — 6C12 , 6C13 এবং 6C14
ক্লোরিনের দুটি সমস্থানিক হল —17Cl35 এবং 17C37
অক্সিজেনের তিনটি সমস্থানিক হল — 8O16 , 8O17 এবং 8O17
১. আইসোটোপ সমূহ একই মৌলের পরমানু।২. তাদের পারমানবিক সংখ্যা তথা প্রোটন সংখ্যা একই কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন। কারণ নিউট্রন সংখ্যা পরস্পর থেকে ভিন্ন।
৩. পারমানবিক সংখ্যা একই হওয়ায় পরস্পরের আইসোটোপসমূহ পর্যায় সারনিতে একই অবস্থানে থাকে। এজন্য এদের নাম আইসোটোপ । গ্রীক ভাষায় iso মানে একই এবং tope মানে স্থান।
খ) পারমাণবিক সংখ্যা বলতে কী বুঝ?
ঊত্তরঃ পারমাণবিক সংখ্যা হলো কোনো মৌলের পরমাণুতে অবস্থিত প্রোটনের সংখ্যা। পারমাণবিক সংখ্যা একটি উপাদানের প্রোটনের সংখ্যার সমান হয়।
সহজ ভাষায়, পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা হল পরমাণুর প্রোটন বা ইলেক্ট্রনের সংখ্যা।
পারমাণবিক সংখ্যা একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে প্রোটন সংখ্যার সমান। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রোটন থাকার ফলে এটি পরমাণু তৈরি করে।
সুতরাং, পারমাণবিক সংখ্যা বলতে একটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে উপস্থিত প্রোটনের সংখ্যা বোঝায় । সুতরাং, প্রতিটি উপাদানটির নিজস্ব পারমাণবিক সংখ্যা রয়েছে। একটি পরমাণুর পারমাণবিক সংখ্যা পরিবর্তন করা যায় না কারণ এটি একটি পরমাণুর বৈশিষ্ট্যযুক্ত বৈশিষ্ট্য।
গ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত Z মৌলের ১ টি পরমাণুতে বিদ্যমান নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় কর।
ঊত্তরঃ দেওয়া আছে,
নিউট্রন এর পারমাণবিক সংখ্যা/প্রোটন সংখ্যা, Z =৬ এবং, ভরসংখ্যা, A =১৪
সুতরাং, নিউট্রন সংখ্যা =ভর সংখ্যা – প্রোটন সংখ্যা
=A-Z
=১৪-৬
=৮
সুতরাং, কার্বন মৌলের একটি পরমাণু তে বিদ্যমান নিউট্রন সংখ্যা ৮;
ঘ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত X ও Y মৌলদুটির পরমাণুসমুহের মধ্যে যৌগ গঠন সম্ভব- যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।
ঊত্তরঃ
উত্তর: উদ্দীপকে উল্লেখিত X মৌলটি হল ক্লোরিন (Cl) এবং Y মৌলটি হল সোডিয়াম (Na)।
মৌল দুটির মধ্যে যৌগ গঠন সম্ভব।
সোডিয়াম এবং ক্লোরাইড মৌল দুটি আয়নিক যৌগ গঠন করে। দুটি মৌলের মধ্যে ইলেকট্রন আদান প্রদানের মাধ্যমে যে যৌগ গঠিত হয় তাকে আয়নিক যৌগ বলে।
এখানে সোডিয়াম হল ধাতু এবং ক্লোরিন হল অধাতু। ধাতু এবং অধাতুর মধ্যে যৌগ গঠনকালে আয়নিক বন্ধন তৈরি হয়।
আমরা জানি, সোডিয়ামের ইলেকট্রন সংখ্যা 11 এবং ক্লোরিনের ইলেকট্রন সংখ্যা 17।
সোডিয়াম মৌলের শেষ কক্ষপথে ১টি ইলেকট্রন এবং ক্লোরিন মৌলের শেষ কক্ষপথে ৭টি ইলেকট্রন রয়েছে।
প্রত্যেকটা পরমাণুই চায় তার শেষ কক্ষপথের ইলেকট্রন অষ্টক পূর্ণ হোক বা নিষ্ক্রিয় গ্যাসের কাঠামো অর্জন করুক।
তাই, সোডিয়াম তার শেষ কক্ষপথের ইলেকট্রনটি ছেড়ে দিয়ে অষ্টক পূর্ণ হয় এবং ক্লোরিন সেই ইলেকট্রনটি গ্রহণ করে আর্গনের কাঠামো অর্জন করে।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে বলা যায়, X ও Y মৌল দুটির পরমাণুসমূহের মধ্যে আয়নিক যৌগ গঠন সম্ভব।
অর্থাৎ, সোডিয়াম ও ক্লোরিন এর সমন্বয়ে সোডিয়াম ক্লোরাইড(NaCl) গঠন সম্ভব। এটি খাবার লবণের সংকেত।
3rd week Assignment syllabus and Answer 2020
Class 8 Science (Beggan) Assignment Answer for 4th Week 2020
Students who have not yet collected the 8 class science assignment syllabus will be able to download the syllabus from our website immediately. There is a link below this post. Click on this link and download the syllabus and you will be able to create a good, understandable, and quality assignment on your desired subject with the help of our website answer sheet.
Class 8 Science Assignment Answer for the week 2020
অধ্যায় ও বিষয় বস্তুর নাম:
ষষ্ঠ অধ্যায়: পরমাণুর গঠন
পাঠ ৪-৬: পারমাণবিক সংখ্যা, ভরসংখ্যা ও আইসােটোপ
ছক:
মৌল | পারমানবিক সংখ্যা | ভর সংখ্যা |
X | ১৭ | ৩৫ |
Y | ১১ | ২৩ |
Z | ৬ | ১৪ |
২।
ক) আইসােটোপ কাকে বলে?
“ক নং প্রশ্নের উত্তর”
আইসোটোঃ- কোনো মৌলের ভিন্ন ধরনের পরমানু যাদের প্রোটনু বা পারমানবিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন তাদের ঐ মৌলেকে আইসোটোপ বলে।
খ) পারমাণবিক সংখ্যা বলতে কী বুঝ?
খ নং প্রশ্নের উত্তর
পারমানবিক সংখ্যা: কোনো মৌলের একটি পরমানুতে প্রোটনের সংখ্যাকে পারমানবিক সংখ্যা বলা হয়। হাইড্রোজেনের একটি পরমানুতে ১টি প্রোটন আছে। তাই হাইড্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা ১। অক্সিজেনের একটি পরমানুতে ৮টি প্রোটন আছে। তাই অক্সিজেনের পারমানবিক সংখ্যা ৮।
গ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত Z মৌলের ১ টি পরমাণুতে বিদ্যমান নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় কর।
গ নং প্রশ্নের উত্তর
উদ্দীপকের ছকে z মৌলে পারমানবিক সংখ্যা ৬ এবং ভর সংখ্যা ১৪ দেওয়া আছে। এবং পরমানুটিতে বিদ্যমান টিউট্রন সংখ্যা নির্ণয় করতে হবে।
আমরা জানি, মৌলের নিউট্রন সংখ্যা= মৌলের ভর সংখ্যা-মৌলের প্রোটন সংখ্যা
= (১৪-৬)
=৮
তাই উদ্দীপকের ছকে z মৌলের নিউট্রন সংখ্যা ৮।
ঘ) উদ্দীপকের ছকে উল্লিখিত X ও Y মৌলদুটির পরমাণুসমুহের মধ্যে যৌগ গঠন সম্ভব- যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।
ঘ নং প্রশ্নের উত্তর
ইলেকট্রন গ্রহন বা বর্জনের মাধ্যমে পরমানু আয়নে পরিণত হয়। দুটি পরমানুর মধ্যে যেটি ইলেকট্রন বর্জণ করে সেটি ক্যাটায়নে বা ধনাত্নক আযনে এবং যেটি ইলেকট্রন গ্রহন করে সেটি FYvZœK আয়নে বা অ্যায়নে পরিণত হয়। ফলে তাদের মধ্যে একটি আকর্ষণ বল কাজ করে এবং তারা একে অন্যের সাথে বন্ধনে আবদ্দ হয়। এভাবে দুটি ভিন্ন মৌলের পরমানু থেকে যৌগ তৈরি হয়।
Na–>Na+ + e‑
F+e–>F-
NaF–>Na+F- বা NaF
মূল্যায়ন নির্দেশক
ক. কোন মৌলের পরমাণুর ভর সংখ্যা ও প্রােটন সংখ্যা জেনে আইসােটোপ এর সংজ্ঞা সঠিকভাবে লেখার দক্ষতা।
খ. কোন মৌলের পরমাণুর প্রােটন সংখ্যা জেনে পারমাণবিক সংখ্যা নির্ণয় দক্ষতা।
গ. পরমাণুর মৌলিক কণিকার ধারণা, ভর সংখ্যা এবং প্রােটন সংখ্যা এবং প্রােটন সংখ্যা দিয়ে Z মৌলের | নিউট্রন সংখ্যা নির্ণয়ের সক্ষমতা।
ঘ. মৌলের ইলেক্ট্রন বিন্যাস করে বহি:স্থ স্তরে ইলেকট্রন আদান প্রদানের মাধ্যমে দুইটি মৌলের যৌগ গঠন সম্ভব কি না তা গঠনের সক্ষমতা।
Read more post:-