রিউমাটোলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রংপুর । চেম্বার ঠিকানা ও সিরিয়াল
আজকের আলোচনার বিষয় রিউমাটলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রংপুরের তালিকা ও বিস্তারিত তথ্য নিয়ে। এই বিবেকের ডাক্তারগণ কারা এবং কি কি রোগের চিকিৎসা প্রদান করেন তা অবশ্য জানা প্রয়োজন। যারা অস্টিও আর্থ্রাইটিস, গাউট, রিউমাট আর্থরাইটিস, দীর্ঘস্থায়ী পিঠের ব্যথা, রুপা সে রঙ নির্ণয় করেন এবং রোগের চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন তাদেরকে রিউমাটোলজি ডাক্তার বলা হয়ে থাকে। আজ আমরা রংপুর শহরের সকল এই বিভাগের ডাক্তারদের তালিকা এবং সিরিয়াল নাম্বার সহ বিস্তারিত তথ্য আপনাদের প্রদান করব।
সুতরাং আপনি যদি এই বিভাগের সকল ডাক্তারের তালিকা এবং সিরিয়াল নাম্বার সবিস্তারিত তথ্য রংপুরে অনুসন্ধান করেন তাহলে সঠিক জায়গায় রয়েছে। এখান থেকে আপনি নিশ্চিন্তে সরাসরি কিংবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সিরিয়াল নাম্বার প্রদান করতে পারবেন এবং সঠিক সময়ে ডাক্তারের চিকিৎসা পূরণ করতে পারবেন।
রিউমাটোলজিস্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রংপুর
বর্তমানে রংপুর শহরে কোন কোন ডাক্তার এই বিভাগের চিকিৎসা প্রদান করেন এবং কোন ডাক্তার কোন চেম্বারে বসে এবং তাদের সিরিয়াল দেওয়ার পদ্ধতি সহ সকল তথ্য এখান থেকে জানতে পারবেন।
গোলাম রব্বানী ডা
- এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (রিউমাটোলজি), এমআরসিপি (ইউকে)
- রিউমাটোলজি বিশেষজ্ঞ
- রংপুর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
চেম্বার:
- চেম্বার ঠিকানা : পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রংপুর
- ঠিকানা: 77/1, জেল রোড, ধাপ, রংপুর – 5400, বাংলাদেশ
- রোগী দেখার সময়: বিকাল 3টা থেকে রাত 9টা (প্রতিদিন)
- সিরিয়াল নাম্বার: +8809613787813
অধ্যাপক ডাঃ মোঃ মশিউর রহমান
- এমবিবিএস, ডি–অর্থো, ডব্লিউওসি ফেলো (মাদ্রাজ), এফ–অর্থো (সিঙ্গাপুর)
- হাড়ের জয়েন্ট, জয়েন্ট পেইন, ট্রমা এবং স্পিন বিশেষজ্ঞ
- অধ্যাপক, অর্থোপেডিক ও ট্রমা বিভাগের
- হটলাইন: 10606 , +86017966
রিউমাটোলজিস্ট রোগের লক্ষণ গুলি কি কি
রোগ নির্ণয়
বাতজনিত রোগের প্রধান লক্ষণ হল: পেশী–কঙ্কালে ব্যথা এবং আড়ষ্টতা। হাত পায়ের সন্ধিস্থলের পেশিতে তীব্র ব্যথা, প্রদাহ ও আড়ষ্টতা এই রোগের লক্ষণ। এর সঙ্গে অঙ্গ–প্রতঙ্গ নাড়ানোর ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। অস্থিসন্ধিতে বাত সীমাবদ্ধ থাকলে একে অস্থিসন্ধির প্রদাহ বলা হয়।
এই রোগের জেরে হাড়ে প্রদাহ ও ব্যথা বাড়ে। হাত, কব্জি, পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। তবে রোগ অতিরিক্ত পর্যায় পৌঁছলে চোখ, ত্বক, ফুসফুস, হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালীতে সমস্যা হয়। এই অসুখ রাতারাতি কমিয়ে ফেলা যায় না। কিন্তু তাড়াতাড়ি ধরা পড়লে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে সমস্যা।
এই রোগের জেরে হাড়ে প্রদাহ ও ব্যথা বাড়ে। হাত, কব্জি, পায়ে যন্ত্রণা হতে থাকে। তবে রোগ অতিরিক্ত পর্যায় পৌঁছলে চোখ, ত্বক, ফুসফুস, হৃদ্যন্ত্র ও রক্তনালীতে সমস্যা হয়। এই অসুখ রাতারাতি কমিয়ে ফেলা যায় না। কিন্তু তাড়াতাড়ি ধরা পড়লে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে সমস্যা।
তবে তার জন্য চিনতে হবে রোগের উপসর্গ। কোন কোন লক্ষণ দেখলে সতর্ক হতে হবে?
১) অতিরিক্ত ক্লান্তি মানেই করোনা নয়। অন্য অসুখেরও ইঙ্গিত দেয় এই সমস্যা। তার মধ্যে রয়েছে রিউমাটয়ের আর্থরাইটিসও।
২) শরীরের ভিতরে নানা রোগ জমে থাকতে পারে। তা জানান দেয় জ্বর। মাঝেমাঝেই বিনা কারণে জ্বর এলে, বা ভিতরে জ্বরজ্বর ভাব থাকলে সাবধান হওয়া ভাল।
৩) হাত–পা অবশ হয়ে যাওয়াও এই রোগের আর একটি লক্ষণ। হাত এবং পায়ের জোরও কমে যেতে পারে এর জেরে।
৪) হাত–পায়ে টানা ব্যথা লেগেই থাকে? তবেও সতর্ক হওয়া জরুরি। রিউমাটয়েড আর্থরাইটিস মানেই যে প্রচণ্ড ব্যথা হব, এমন নয়। অনেক সময়েই এই অসুখ শুরু হয় কম ব্যথা দিয়েই। ফলে শুরুতেই সচেতন হওয়া জরুরি।
৫) চোখ লাল হয়ে যাচ্ছে মানেই সংক্রমণ হয়েছে, এমন নয়। রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসও হতে পারে।
এ সবের পাশাপাশি, ওজন কমতে শুরু করলেও সতর্ক হতে হবে। খুব দ্রুত ওজন ঝরতে শুরু করলে তা–ও এই অসুখেরই ইঙ্গিত দেয়।
উপসংহার:
আপনি যদি ব্যথা বিশেষজ্ঞ কিংবা হাড়ের জয়েন্ট কিংবা জয়েন্ট পেইন সংক্রান্ত যেকোনো বিশেষ ঠিকানা সিরিয়াল নাম্বার ছবি বিস্তারিত তথ্য রং করে অনুসন্ধান করেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আপনি দুইজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা দেখতে পাবেন এবং তাদের সিরিয়াল নাম্বারে কল করে সিরিয়াল গ্রহণ করতে পারবেন।