পদ্মা সেতু নিয়ে উক্তি, কবিতা, স্ট্যাটাস, ক্যাপশন, ছন্দ ও কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা
বাংলাদেশের পদ্মা সেতু একটি স্বপ্নের সেতু এবং নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি এই পদ্মা সেতু। বাংলাদেশে ২১ টা জেলার সাথে সংযোগ স্থাপনকারী সেতু হচ্ছে পদ্মা সেতু। জেলা জনগণ তথা বাংলাদেশের বৃহত্তর জনগণ পদ্মা সেতুকে স্বপ্নের সেতু এবং সবচেয়ে ভালো যাতায়াতকারী এবং ঢাকার সাথে সংযোগ স্থাপনকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় সেতু। এই সেতুটি দেশে-বিদেশে সুনাম অর্জন করেছে।
তাই পদ্মা সেতু সম্পর্কে অনেকে তথ্য অনুসন্ধান করেন এবং পদ্মা সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান। আমরা পদ্মা সেতু সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এখানে তুলে ধরব এবং পদ্মা সেতুর উক্তি, বক্তব্য ছন্দসহ আরো অনেক তথ্য এখানে থাকবে।
পদ্মা সেতু নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ উক্তি
বাংলাদেশের স্বপ্নের সেতু পদ্মা সেতু। তাই এ পদ্মা সেতুকে নিয়ে অনেক জ্ঞানী গুণী স্মরণীয় ও বিখ্যাত ব্যক্তিগণ গুরুত্বপূর্ণ উক্তি প্রদান করেছেন। আপনি কি সেই উক্তিগুলো সম্পর্কে জানতে চান এবং উক্তিগুলো দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে তাই জানতে চান। তাহলে নিচে দেখুন
-
“ পদ্মা সেতু: শেখ হাসিনার গোঁয়ার্তুমির প্রতীক ” – প্রভাষ আমিন
-
পদ্ম সেতু আমাদের অহঙ্কার, আমাদের গর্ব: প্রধানমন্ত্রীর
-
“চাটুকারিতা ও প্রশংসার মাঝে প্রায়ই অবজ্ঞার নদী প্রবাহিত হয়।” – মিন্না আন্তরিম
-
উপরে আকাশ, উড়ন্ত পাখি, চারিদিকে সবুজ, নদী প্রবাহিত, পৃথিবী নীচে, ভিতরে শান্তি।”
-
“আরও একটি বর্ণমালা অক্ষর রয়েছে, যা প্রতিটি পাতা থেকে ফিসফিস করে, প্রতিটি নদী থেকে গান করে, প্রতিটি আকাশ থেকে ঝকঝক করে।” – দেজন স্টোজনোভিচ
-
নদীর এপাড় কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপাড়েতে সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস।— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পদ্মা সেতু নিয়ে স্ট্যাটাস
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের স্বপ্নের সাথে এবং এর সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে বিভিন্ন স্ট্যাটাস ক্যাপশন ও অতি প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি বাংলাদেশের স্বপ্নের সেতুহের বিভিন্ন চিত্র ও স্ট্যাটাস প্রিয় বন্ধু-বান্ধব তথা দেশি-বিদেশি বিবর্ণ আপনজনের কাছে শেয়ার করতে চান তাহলে নিচের স্ট্যাটাস গুলো শেয়ার করতে পারেন
ইতিহাস হলো বিশ্ব দেখলো বাঙালির অবিস্মরণীয় কীর্তি! পদ্মা সেতুতে দুর্বার গতিতে পাল্টে যাবে দক্ষিণের দুর্গতি! দীর্ঘতম এ সেতু পেড়িয়ে এসেছে শত সহস্র চড়াই -উৎড়াই ; নিজ এলাকার সেতু নিয়ে তাই করতেই পারি মহা বড়াই।
সার্থক হলো সত্যি হলো, সিন্ধু জয়ের কথা-গান! সব নিন্দা-কুৎসা-ষড়যন্ত্রের, জল্পনা-কল্পনার হলো অবসান!
পদ্মা সেতু নিয়ে কবিতা
বাংলাদেশের বড় পাওয়া পদ্মা সেতু তিনি কি অনেক কবি কবিতা লিখেছেন। তবে বেশি উৎসাহিত হয়ে কবিতা লেখে ছোট ছোট কবিগান যা পদ্মা সেতু নিয়ে। সুতরাং আপনি যদি পদ্মা সেতু নিয়ে কবিতা অনুসন্ধান করেন এবং কবিতাগুলো সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করতে চান তাহলে নিচের কবিতাটি খুবই জনপ্রিয়
পদ্মা সেতু – অপূ্র্ব জুয়েল – বাংলাদেশ কতকাল ধরে স্বপ্ন দেখেছি উড়াল দিবো পদ্মার উপর ; দেখবো উড়ে উত্তাল ঢেউ, নদীর বুকে জাগ্রত চর। কত শত যে স্বপ্ন বুনেছি পদ্মায় উড়বো পাখির মতোন ; অবশেষে সে স্বপ্ন পূর্ণ হচ্ছে পদ্মা সেতুর আজ উদ্বোধন। আশার আলো দেখছি আজ খুলে দিয়ে সব বদ্ধ জানালা ; উন্নয়নের ছোঁয়া পেল এবার অনুন্নত দক্ষিণ বাংলা। দীর্ঘতম এ সেতু পেড়িয়ে এসেছে শত সহস্র চড়াই -উৎড়াই ; নিজ এলাকার সেতু নিয়ে তাই করতেই পারি মহা বড়াই। স্বপ্ন যেন সত্যিই হলো, ধরা দিলো আজ হাতে এসে ; বাস্তবেই আজ উড়াল দিব পদ্মার বুকে হেসে হেসে।
পদ্মা নদী কবিতা হে পদ্মা! প্রলয়ংকরী! হে ভীষণা! ভৈরবী সুন্দরী! হে প্রগলভা! হে প্রবলা! সমুদ্রের যোগ্য সহচরী তুমি শুধু, নিবিড় আগ্রহ আর পার গো সহিতে একা তুমি সাগরের প্রিয়তমা, অয়ি দুবিনীতে! দিগন্ত বিস্তৃত তোমার হাস্যের কল্লোল তারি মত চলিয়াছে তরঙ্গিয়া, – চির দৃপ্ত, চির অব্যাহত। দুর্নমিত, অসংযত, গূঢ়চারী, গহন গম্ভীর; সীমাহীন অবজ্ঞায় ভাঙিয়া চলেছ উভতীর । রুদ্র সমুদ্রের মত, সমুদ্রেরি মত সমুদার তোমার বদরহস্ত বিতরিছে ঐশ্বর্যসম্ভার। উর্বর করিছ মহি, বহিতেছ বাণিজ্যের তরী গ্রাসিয়া নগর গ্রাম হাসিতেছ দশদিক ভরি। অন্তহীন মূর্ছনায় আন্দোলিত আকাশ সংগীতে, – ঝঙ্কারিয়া রুদ্রবীণা, মিলাইছ ভৈরবে ললিতে প্রসন্ন কখনো তুমি, কভু তুমি একান্ত নিষ্ঠুর; দুর্বোধ, দুর্গম হায়, চিরদিন দুর্জ্ঞেয় সুদূর! শিশুকাল হতে তুমি উচ্ছৃঙ্খল, দুরন্ত দুর্বার; সগর রাজার ভস্ম করিয়ে স্পর্শ একবার! স্বর্গ হতে অবতরি ধেয়ে চলে এলে এলোকেশে, কিরাত-পুলিন্দ-পুণ্ড্র অনাচারী অন্ত্যজের দেশে! বিস্ময়ে বিহ্বল-চিত্ত ভগীরথ ভগ্ন মনোরথ বৃথা বাজাইল শঙ্খ, নিলে বেছে তুমি নিজ পথ; আর্যের নৈবেদ্য, বলি, তুচ্ছ করি হে বিদ্রোহী নদী! অনাহুত-অনার্যের ঘরে গিয়ে আছ সে অবধি। সেই হকে আছ তুমি সমস্যার মত লোক-মাঝে, ব্যাপৃত সহস্র ভুজ বিপর্যয় প্রলয়ের কাজে! দম্ভ যবে মূর্তি ধরি স্তম্ভ ও গম্ বুজে দিনরাত অভ্রভেদী হয়ে ওঠে, তুমি না দেখাও পক্ষপাত। তার প্রতি কোনদিন, সিন্ধুসঙ্গী, হে সাম্যবাদিনী! মূর্খে বলে কীতিনাশা, হে কোপনা কল্লোলনাদিনী! ধনী দীনে একাসনে বসায়ে রেখেছ তব তীরে, সতত সতর্ক তারা অনিশ্চিত পাতার কুটিরে; না জানে সুপ্তির স্বাদ, জড়তার বারতা না জানে, ভাঙ্গনের মুখে বসি গাহে গান প্লাবনের তানে, নাহিক বস্তুর মায়া, মরিতে প্রস্তুত চির দিনই! অয়ি স্বাতন্ত্রের ধারা! অয়ি পদ্মা! অয়ি বিপ্লাবনী!
পদ্মা সেতু নিয়ে ছন্দ
পদ্মা সেতু কে নিয়ে অনেকের ছন্দ তৈরি করেছেন এবং প্রকাশ করেছেন। পদ্মা সেতু নিয়ে ছন্দ অনুসন্ধান করছেন?. সুতারাং আপনি এখান থেকে ছোট ছোট কিছু ছন্দ সংগ্রহ করতে পারবেন এবং অন্যদের মাঝে শেয়ার করতে পারবেন যা অন্যদের ভালো লাগবে
ঘন কুয়াশার ধোঁয়াশা কেটে ঘাসে শিশিরের মত মুক্তার; ঝিলিক ছড়িয়ে পুরোটা সেতু দৃশ্যমান হলো রূপালি পদ্মার! গায়ে চিমটি কেটে বারবার বুঝলাম এ তো স্বপ্ন নয়; জেগেই বিস্ময়ে দেখছি পুনর্বার! খুলে গেছে আজ স্বপ্নের দুয়ার স্বপ্ন সত্যি হলো কোটি জনতার! স্বপ্ন যেন সত্যিই হলো, ধরা দিলো আজ হাতে এসে ; বাস্তবেই আজ উড়াল দিবো পদ্মার বুকে হেসে হেসে।
পদ্মা সেতু নিয়ে ক্যাপশন
পদ্মা সেতু কে নিয়ে কিছু ক্যাপশন ছন্দ রয়েছে। আপনি যদি পদ্মা সেতুর ক্যাপশন গুলো সংগ্রহ করতে চান এবং তুলে ধরতে চান তাহলে এখান থেকে কিছু ক্যাপশন সংগ্রহ করতে পারবেন।
এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয় জ্বলে পুড়ে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয় স্বপ্নের পদ্মা সেতু সেতু যদি থাকে মনের সঙ্গে বাধা দুরত্ব সেথা হয় না কোন বাধা পদ্মার তীরে এক বিকেল এ যেনো নতুন এক স্বপ্ন ছুয়ে দেখা
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে দশটি বাক্য
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের স্বপ্নের সাথে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতি এই সেতু বাংলাদেশের মানুষের কাছে একটি বহুমুখী এবং স্বপ্নের সাথে হিসেবে পরিচিত।
- পদ্মা সেতু প্রকল্পের নাম হচ্ছে পদ্মা বহুমুখী সেতু।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ৭ই ডিসেম্বর ২০১৪ এবং নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছিল ১৬ই ডিসেম্বর ২০২২। - পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ২৫ শে জুন ২০২২ সালে
পদ্মা সেতু তিনটি জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত অর্থাৎ তিনটি জেলাকে সংযুক্ত করেছে তা হচ্ছে মুন্সিগঞ্জ শরীয়তপুর ও মাদারিপুর। - পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং এর সংখ্যা হচ্ছে ২৬৪ টি।
- পদ্মা সেতুর মোট দাঁড়াচ্ছে ৪২ টি এবং স্পেন সংখ্যা ৪১টি।
বাংলাদেশের স্বপ্নের সেতু পদ্মা সেতুর সাথে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম হচ্ছে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড। - বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬. ১৫ কিলোমিটার এবং প্রস্থ আঠারো দশমিক ১০ মিটার।
- পদ্মা সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ২০১২ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে চুক্তি বাতিল করে।
- পদ্মা সেতুর পরিচালক ছিলেন মোঃ শফিকুল ইসলাম।
পদ্মা সেতু বিশ্বের কততম সেতু
গত ১০ই ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে দি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় উইকিপিডিয়ার বরাতে এই সেতুকে বিশ্বের ১২২ তম দীর্ঘ সেতু হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
ঢাকা মেইল সহ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম পদ্মা সেতুকে ১২২তম দীর্ঘ সেতু হিসেবে উল্লেখ করছে।
পদ্মা সেতু নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
- পদ্মা সেতু-পদ্মা বহুমুখী সেতু
- স্থানাঙ্ক: ২৩.৪৪৪৩° উত্তর ৯০.২৬১০° পূর্ব
- স্থান: মুন্সিগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরা
- ওয়েবসাইট: padmabridge.gov.bd
- নকশা: এইসিওএম
- উপাদান: কংক্রিট, স্টিল
- মোট দৈর্ঘ্য: ৬.১৫ কিলোমিটার (২০,২০০ ফুট)
- প্রস্থ ১৮.১৮ মিটার (৫৯.৬ ফুট)
- ইতিহাসনকশাকার এইসিওএম
- নির্মাণকারী: চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিঃ
- নির্মাণ শুরু: ২৬ নভেম্বর ২০১৪
- নির্মাণ শেষ: ২৩ জুন, ২০২২
- নির্মাণ ব্যয়: ৳৩০,১৯৩ কোটি ৩৯ লক্ষ[১][২]
- উদ্বোধন হয়: ২৫ জুন, ২০২২
- চালু: ২৬ জুন, ২০২২
পদ্মা সেতু কি বাংলাদেশের বৃহত্তম সেতু?.
- বাংলাদেশের বৃহত্তম সেতুর নাম পদ্মা সেতু।
পদ্মা সেতু কবে উদ্বোধন হয়?
- পদ্মা সেতু ২০২২ সালের ২৫ শে জুন উদ্বোধন করা হয়।
ঢাকার সাথে কয়টি জেলার সংযোগ হয় পদ্মা সেতুর মাধ্যমে
- ২১টি জেলার সাথে ঢাকার সংযোগ হয়
পদ্মা সেতু খরচ কত হয়েছে?
- পদ্মা সেতুর খরচ আছে ৩৬০০ কোটি টাকা।
পদ্মা সেতুতে হাঁটলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে পদ্মা সেতুর ৭ নম্বর পিলার থেকে ১৮ নম্বর পিলার পর্যন্ত হেঁটে যান। সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে তারা সেতু এলাকা পরিদর্শন শেষে রাজধানীর উদ্দেশে রওনা হন।
পদ্মা সেতুর শেষ স্প্যান কবে বসে
- ২০ ফেব্রুয়ারি জাজিরা প্রান্তে ৩৬ ও ৩৫ নম্বর পিলারের ওপর অষ্টম স্প্যান বসানো হয়। ২২ মার্চ সেতুর ৩৫ ও ৩৪ নম্বর পিলারের ওপর বসে নবম স্প্যানটি। ১০ এপ্রিল মাওয়া প্রান্তে ১৩ ও ১৪ নম্বর পিলারের ওপর দশম স্প্যান। ২৩ এপ্রিল শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৩ ও ৩৪ নম্বর পিলারের ওপর ১১তম স্প্যান বসে।
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন করেছে কোন দেশ
- ২০১৪ সালের ১৭ জুন পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ সরকার ও চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানির মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে চীনের কোম্পানিটি পদ্মাসেতু নির্মাণের দায়িত্ব পায়.
পদ্মা সেতু টোল কত
গাড়ি | টোলের মূল্য |
মোটরসাইকেল | 100 টাকা |
গাড়ি/জীপ | 750 টাকা |
পিকআপ | 1,200 টাকা |
মাইক্রোবাস | 1,300 টাকা |
মিনিবাস | 1,400 টাকা |
মাঝারি বাস | 2,000 টাকা |
বড় বাস | 2,400 টাকা |
ট্রাক (5 টন পর্যন্ত) | 1,600 টাকা |
ট্রাক (5-8 টন) | 2,100 টাকা |
ট্রাক (3 এক্সেল) | 5,500 টাকা |
ট্রেলার (4 এক্সেল) | 6,000 টাকা |
টেলার (4 এক্সেলের উপরে) | টাকা 6,000+ |
পদ্মা সেতুর পিলার কয়টি বসানো হয়েছে
পদ্মা সেতুর মোট পিলারের সংখ্যা ৪২টি এবং স্প্যান সংখ্যা ৪১টি।
পদ্মা সেতু টোল রেট
- মোটরসাইকেল – 100 টাকা
- গাড়ি/জীপ – 750 টাকা
- পিকআপ – 1,200 টাকা
- মাইক্রোবাস – 1,300 টাকা
- মিনিবাস – 1,400 টাকা
- মাঝারি বাস – 2,000 টাকা
- বড় বাস – 2,400 টাকা
- ট্রাক (5 টন পর্যন্ত) – 1,600 টাকা
- ট্রাক (5-8 টন) – 2,100 টাকা
- ট্রাক (3 এক্সেল) – 5,500 টাকা
- ট্রেলার (4 এক্সেল) – 6,000 টাকা
- টেলার (4 এক্সেলের উপরে) – টাকা 6,000+
পদ্মা সেতুর বাজেট কত
পদ্মা সেতু নির্মাণে খরচ হয়েছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করা হচ্ছে পদ্মা সেতু। এতে ব্যয় হচ্ছে ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। ফলে ২০৫৭ সাল পর্যন্ত বিবিএকে টানতে হবে ঋণের বোঝা। পদ্মা সেতুর নকশা প্রণয়নে ঋণ দিয়েছিল এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দুই শতাংশ সুদে ৩০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে বিবিএকে। এ ঋণের বোঝা টানতে হবে ২০৩৭ সাল পর্যন্ত।
পদ্মা সেতু কোন জেলাকে সংযুক্ত করবে
পদ্মা সেতু এর মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলা যুক্ত হয়েছে।
পদ্মা সেতুর প্রথম স্প্যান
২০১৭ সালের অক্টোবর মাসে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ৩০ সেপ্টেম্বর পিলারের উপর প্রথম স্পেন বসানো হয়। তবে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৭ ৩৮ নম্বর পিলারের উপরে প্রথমে স্পেনের বসানো হয়।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের স্বপ্নের সেতু। দেশের নিজস্ব অর্থায়নে এ সেতুটি তৈরি হয় এবং 30 হাজার 195 কোটি টাকা ব্যয় হয়। ২০১৫ সালে ৬.১৫ কিলোমিটার দীর্ঘৈষ্ঠ কাজ শুরু হয় এবং সেতুটির শুভ উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ শে জুন ২০২২।