শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি,বাণী, স্ট্যাটাস ও কবিতা
শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি: আপনি কি শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই গুরুত্বপূর্ণ উক্তিগুলি অনুসন্ধান করেছেন আপনি কি জানতে চান বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা নিয়ে কি কি উক্তি প্রদান করেছেন এবং শিক্ষা বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর সেই উক্তিগুলোর মধ্যে কি গুরুত্ব বহন করে এবং শিক্ষার কি অর্থ রয়েছে তা বিস্তারিত জানতে আজকে আমাদের পোস্টটি সাজানো হয়েছে এবং এ পোস্টটি থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন.
শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উক্তি
আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবাতে পারবে না।
২। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম!
৩। মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবনও দিতে পারে।
৪। আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশী ভালবাসি।
৫। প্রধানমন্ত্রী হবার কোন ইচ্ছেই আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায় কিন্তু যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখবো।
৬। সাত কোটি বাঙালির ভালোবাসার কাঙাল আমি। আমি সব হারাতে পারি কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারব না।
৭। বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত – শোষক আর শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।
৮। এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন; তখনই শুধু এই লাখো শহিদদের আত্মা তৃপ্তি পাবে।
৯। দেশ থেকে সর্ব প্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবনও উৎসর্গ করব।
১০। আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দুঃখী আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারব না।
১১। এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা–বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমার যুবক শ্রেণি আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।
১২। আমাদের চাষিরা হল সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণি এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্যে আমাদের উদ্যোগের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে।
১৩। যিনি যেখানে রয়েছেন, তিনি সেখানে আপন কর্তব্য পালন করলে দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে না।
১৪। সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।
১৫। সমস্ত সরকারি কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।
১৬। গরিবের উপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে।
১৭। জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। এই কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সাথে আর কিছুই নিয়ে যাব না। তবে কেন আপনারা মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের উপর অত্যাচার করবেন?
১৮। দেশের সাধারণ মানুষ, যারা আজও দুঃখী, যারা আজও নিরন্তর সংগ্রাম করে বেঁচে আছে, তাদের হাসি–কান্না, সুখ–দুঃখকে শিল্প–সাহিত্য–সংস্কৃতির উপজীব্য করার জন্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিসেবীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
১৯। আপনি চাকরি করেন– আমি গাড়ি চলি ঐ টাকায়, আমরা ভাত খাই ওদের টাকায়– ওদের সম্মান করে কথা বলেন, ওদের ইজ্জত করে কথা বলেন, ওরাই মালিক।
২০। সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন। তাই মাটি ও মানুষকে কেন্দ্র করে গণমানুষের সুখ, শান্তি ও স্বপ্ন এবং আশা–আকাঙ্খাকে অবলম্বণ করে গড়ে উঠবে বাংলার নিজস্ব সাহিত্য–সংস্কৃতি।
২১। বাঙালি জাতীয়তাবাদ না থাকলে আমাদের স্বাধীনতার অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।
২২। গণআন্দোলন ছাড়া, গণবিপ্লব ছাড়া বিপ্লব হয় না।
২৩। জনগণকে ছাড়া, জনগণকে সংঘবদ্ধ না করে, জনগণকে আন্দোলনমুখী না করে এবং পরিষ্কার আদর্শ সামনে না রেখে কোন রকম গণআন্দোলন হতে পারে না।
২৪। আন্দোলন মুখ দিয়ে বললেই করা যায় না। আন্দোলনের জন্য জনমত সৃষ্টি করতে হয়। আন্দোলনের জন্য আদর্শ থাকতে হয়। আন্দোলনের জন্য নিঃস্বার্থ কর্মী হতে হয়। ত্যাগী মানুষ থাকা দরকার। আর সর্বোপরি জনগণের সংঘবদ্ধ ও ঐক্যবদ্ধ সমর্থন থাকা দরকার।
২৫। অযোগ্য নেতৃত্ব, নীতিহীন নেতা ও কাপুরুষ রাজনীতিবিদদের সাথে কোন দিন একসাথে হয়ে দেশের কাজে নামতে নেই। তাতে দেশসেবার চেয়ে দেশের ও জনগণের সর্বনাশই বেশি হয়।
২৬। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের চারটি জিনিসের প্রয়োজন, তা হচ্ছে: নেতৃত্ব, ম্যানিফেস্টো বা আদর্শ, নিঃস্বার্থ কর্মী এবং সংগঠন।
২৭। ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে।
২৮। দুর্নীতি বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু ছিলেন আপোষহীন। তিনি বলেন, “দেশ স্বাধীন করলে সবাই পায় সোনার খনি আর আমি পেয়েছি চোরের খনি! আমার ডানে চোর, বাঁয়ে চোর, সামনে চোর, পিছনে চোর, চোর আর চোর!”
২৯। দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে নিজে থাকবেন আশ্বাস দিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে হবে, ওই চোর, ব্ল্যাক মার্কেটিয়ান, ওই ঘুষখোর। ভয় নাই, কোনো ভয় নাই। আমি আছি। দুর্নীতিবাজদের খতম করো, বাংলাদেশের দুঃখী মানুষের দুঃখ মোচন করো।’
৩০। বাংলার উর্বর মাটিতে যেমন সোনা ফলে, ঠিক তেমনি পরগাছাও জন্মায়! একইভাবে,
বাংলাদেশে কতকগুলো রাজনৈতিক পরগাছা রয়েছে, যারা বাংলার মানুষের বর্তমান দুঃখ–দূর্দশার জন্য দায়ী।
৩১। যদি আমরা বিভক্ত হয়ে যাই এবং স্বার্থের দ্বন্দ ও মতাদর্শের অনৈক্যের দ্বারা প্রভাবান্বিত
হয়ে আত্বঘাতী সংঘাতে মেতে উঠি, তাহলে যারা এদেশের মানুষের ভালো চান না, এখানাকার সম্পদের ওপর ভাগ বসাতে চান তাদেরই সুবিধা হবে এবং বাংলাদেশের নির্যাতিত, নিপীড়িত, ভাগ্যাহত ও দুঃখী মানুষের মুক্তির দিনটি পিছিয়ে যাবে।
৩২। আর সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে, হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে, বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।
৩৩। বাঙালি – অবাঙালি, হিন্দু – মুসলমান সবাই আমাদের ভাই, তাদের রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের।
৩৪। পবিত্র ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা চলবে না।
৩৫। ভুলে যেয়ো না, স্বাধীনতা পেয়েছো এক রকম শত্রুর সাথে লড়াই করে। তখন আমরা জানতাম, আমাদের এক নম্বর শত্রু পাকিস্থানের সামরিক বাহিনী ও শোষকগোষ্ঠী। কিন্তু, এখন শত্রুকে চেনাই কষ্টকর।
৩৬। শহীদদের রক্ত যেন বৃথা না যায়।
৩৭। বাংলাদেশ এসেছে বাংলাদেশ থাকবে।
৩৮। বাংলার মাটি দু্র্জয় ঘাঁটি জেনে নিক দুর্বৃত্তেরা।
৩৯। বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবেই।
৪০। ছাত্রদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর আহ্বান– ” বাবারা, একটু লেখাপড়া শিখ। যতই জিন্দাবাদ আর মুর্দাবাদ কর, ঠিকমত লেখাপড়া না শিখলে কোন লাভ নেই। আর লেখাপড়া শিখে যে সময়টুকু থাকে বাপ– মাকে সাহায্য কর। প্যান্ট পরা শিখেছো বলে বাবার সাথে হাল ধরতে লজ্জা করো না। দুনিয়ার দিকে খেয়াল করো।
৪১। পুলিশ বাহিনীর প্রতি বঙ্গবন্ধুর আহ্বান, “একটা কথা আপনাদের ভুললে চলবে না। আপনারা স্বাধীন দেশের পুলিশ। আপনারা বিদেশি শোষকদের পুলিশ নন– জনগনের পুলিশ। আপনাদের কর্তব্য জনগণের সেবা করা, জনগণকে ভালোবাসা, দুর্দিনে জনগণকে সাহায্য করা।”
শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর বাণী
আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশী ভালবাসি।
যে মানুষ মৃত্যুর জন্য প্রস্তত, কেউ তাকে মারতে পারে না।
. যখন তুমি কোন ভদ্রলোকের সাথে খেলবে তখন তোমাকে ভদ্রলোক হতে হবে, যখন তুমি কোন বেজন্মার সাথে খেলবে তখন অবশ্যই তোমাকে তার চাইতে বড় বেজন্মা হতে হবে। নচেত পরাজয় নিশ্চিত।
প্রধানমন্ত্রী হবার কোন ইচ্ছা আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায়। কিন্তু, যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখবো।
সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।
সাত কোটি বাঙ্গালির ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারব না।
দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব।
এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা–বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমার যুবক শ্রেণী আছে তারা চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।
ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে।
যিনি যেখানে রয়েছেন, তিনি সেখানে আপন কর্তব্য পালন করলে দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে না।
সরকারী কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তারা জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।
শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্ট্যাটাস
শহীদদের রক্ত যেন বৃথা না যায়।
বাংলাদেশ এসেছে বাংলাদেশ থাকবে।
বাংলার মাটি দু্র্জয় ঘাঁটি জেনে নিক দুর্বৃত্তেরা।
বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবেই।
বঙ্গবন্ধু একবার একান্ত আলাপচারিতায় যুবলীগের কয়েকজন কর্মীকে বলেছিলেন, আমি মারা গেলে আমার কবরে একটা টিনের চোঙ্গা রেখে দিস। লোকে জানবে এই একটা লোক একটা টিনের চোঙ্গা হাতে নিয়ে রাজনীতিতে এসেছিল এবং সারাজীবন সেই টিনের চোঙ্গায় বাঙ্গালি বাঙ্গালি বলে চিৎকার করতে করতেই মারা গেল।
এদেশে কৃষক–শ্রমিক, হিন্দু–মুসলমান সবাই সুখে থাকবে, শান্তিতে থাকবে। (১০ জানুয়ারি ১৯৭২)
আমি বিশ্বাস করি, ক্ষমতা বাংলার জনগণের কাছে। জনগণ যেদিন বলবে ‘বঙ্গবন্ধু ছেড়ে দাও’, বঙ্গবন্ধু একদিনও রাষ্ট্রপতি, একদিনও প্রধানমন্ত্রী থাকবে না। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে নাই। বঙ্গবন্ধু রাজনীতি করেছে শোষণহীন সমাজ কায়েম করার জন্য। (২৬ মার্চ ১৯৭৫)।
গণআন্দোলন ছাড়া, গণবিপ্লব ছাড়া বিপ্লব হয় না।
শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর কবিতা
ছাত্র রাজনীতি নিয়ে বঙ্গবন্ধু কবিতা
মুজিব মানে রাজনীতির কবিতা,
মুজিব মানে স্বাধীনতা।
মুজিব মানে এই বাংলায় উত্তরে পাহাড়, দক্ষিণে সাগরমুখে শঙ্খচিলের খেলা
মুজিব মানে পুবে–পশ্চিমে নদী–নালা জল আর জালা
মুজিব মানে পৌষপার্বণ আর বৈশাখী মেলা
মুজিব মানে বাঙ্গালির সংগ্রামী বাংলা।
মুজিব মানে ইতিহাসের পথ বেয়ে অসাম্প্রদায়িক মন
মুজিব মানে কৃষক শ্রমিকের তুখোড় আন্দোলন।
মুজিব মানে ছাত্র–জনতার স্লোগান,
মুজিব মানে ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন,
মুজিব মানে ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন,
মুজিব মানে ৬৬ তে বাংলার মুক্তিসনদ ছয় দফা
মুজিব মানে বাংলার মুক্তি, হবে রফা।
মুজিব মানে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা
মুজিব মানে গণ আন্দলনে ভাঙ্গবো জেলের তালা
মুজিব মানে মুক্ত মানব গলায় ফুলের মালা।
মুজিব মানে ছাত্র সংগ্রাম পারিষদ, ৬৯’র অভ্যুথান
মুজিব মানে ৭০’র সফল নির্বাচন জাতির উথ্থান।
মুজিব মানে আওয়ামী লীগের নৌকা, ফসল ভরা গোলা
মুজিব মানে নির্বাচনে জয়লাভ
মুজিব মানে তর্জনীর প্রভাব
মুজিব মানে ‘পিণ্ডির ষড়যন্ত্র সততার অভাব।
মুজিব মানে ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তোলা।
মুজিব মানে যার কাছে যাকিছু আছে তাই নিয়ে “জয় বাংলা” বলা
মুজিব মানে এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম
মুজিব মানে এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।
মুজিব মানে বাংলার মুক্তিযুদ্ধ
মুজিব মানে গেরিলার কাছে পাক বাহিনী রুদ্ধ।
মুজিব মানে মুক্তিযোদ্ধার প্যারেড
মুজিব মানে যুদ্ধ জয়ের নেশা
মুজিব মানে ৩০ লক্ষ শহীদের স্মৃতি
মুজিব মানে বিধ্বস্ত বাংলা গড়ে তোলায় গতি।
মুজিব মানে লক্ষ লক্ষ নারীর সম্ভ্রম দিয়ে স্বাধীনতার প্রতীক্ষা
মুজিব মানে কন্ডেম সেলের পাশে কবর খুঁড়ে রাখা আর অপেক্ষা।
মুজিব মানে ঘরে ঘরে রোজা রেখে মায়েদের দোয়া চাওয়া
মুজিব মানে গেরিলার গ্রেনেড ছুঁড়ে দেওয়া।
মুজিব মানে নৌকার মাঝির পাল তুলে উদার গলায় গান গাওয়া।
মুজিব মানে ত্রস্ত–ত্রাসে পাক বাহিনী
মুজিব মানে শোষণহীন সমাজ
মুজিব মানে কৃষক–শ্রমিক–ছাত্র–জনতার অফুরান ভালোবাসা
মুজিব মানে বিশ্ব দরবারে বাংলা ভাষা।
মুজিব মানে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি, রাখালের বাঁশি
মুজিব মানে সবুজ ধানের খেতে কৃষকের হাসি।
মুজিব মানে শোষকের যন্ত্রণা, শোষিতের প্রেরণা
মুজিব মানে বিশ্বনেতা নিপীড়িতের চিরচেনা।
মুজিব মানে স্বাধীন বাংলাদেশ
মুজিব মানে সাম্রাজ্যবাদের ত্রাস
মুজিব মানে জয় বাংলা, ইনশা আল্লাহ জয় বাঙালি
মুজিব মানে স্বাধীন বাংলাদেশ, সবুজে–লালে পতাকা রাঙ্গালি
মুজিব মানে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।
মুজিব মানে বিশ্বের বুকে নতুন মানচিত্র বাঙ্গালির সম্মান
মুজিব মানে মুজিব – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।
উপসংহার: আজকের এই আলোচনা থেকে সকালে জানতে পারবেন এবং বুঝতে পারবেন যে শিক্ষা নিয়ে বঙ্গবন্ধু অনেকগুলো উত্তর প্রদান করেছেন এবং এই উক্তি গুলোর দেশি এবং বিদেশী অত্যান্ত সমাদৃত হয়েছে এবং এই উক্তিগুলোর অনেক গুরুত্ব রয়েছে এবং উক্তিগুলো যারা সংগ্রহ করতে চান এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন.