ট্রেন

ঢাকা মেট্রো রেল উদ্বোধন, দৈর্ঘ্য, স্টেশন, সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা

ঢাকা মেট্রো রেল বলতে বোঝায় একটি দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা। এই পরিকল্পনাটি ২০১৩ সালে গ্রহণ করা হয় এবং এর ধারাবাহিকতা হিসাবে প্রথম ধাপে ঢাকা মেট্রো রেল নির্মাণ করা হয়। প্রথম পর্যায়ে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২১.২৬ কিলোমিটার উদ্বোধনায় হয়। গত ২০১৬ সালের ২৬ শে জুন মাধ্যমে সাইড নির্মাণটা শুরু হয়।

জাপানের জাইকা সালের মধ্যে এটা দৈর্ঘ্যের মোট ছয়টি মেট্রো লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে থাকে। তাদের মধ্যে ৫১ টি গুড়াল ষ্টেশন এবং ৫৩ টি ভূগর্ভস্থ ষ্টেশন থাকবে। এই ছয়টি লাইন মিলিয়ে মোট প্রত্যেকদিন ৪৭ লক্ষ যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।

২০২২ সালের ২৮শে ডিসেম্বর উদ্বোধনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ঢাকা মেট্রোলের আংশ চালু হয় এবং খুলে দেওয়া হয়। তবে ২৯ শে ডিসেম্বর থেকে অসাধারণ চলাচলের জন্য এটা খুলে দেওয়া হয়।

প্রথমের দিকে উত্তরা থেকে আগারগাঁ পর্যন্ত থামত তারপর পল্লবী স্টেশন খোলা হয় থেকে উত্তরা থেকে আগারগা পর্যন্ত সকল স্টেশন চালু করা হবে।

Contents hide

ঢাকা মেট্রোরেল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ঢাকা মেট্রো রেল বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল এবং ঢাকা মেট্রো রেল একটি সুবিধাজনক এবং আচার্যজন ট্রেন ব্যবস্থা। টাকা যাত্রীদের একটি আরামআয়েশ যাত্রাপথ। সুতরাং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে নিষে দেখুন

ঢাকা মেট্রোরেল
অবস্থান  ঢাকা, বাংলাদেশ
কাজ শুরু ২০১৭
পরিবহনের ধরন দ্রুতগামী গণপরিবহন ব্যবস্থা
লাইনের (চক্রপথের) সংখ্যা    (নির্মাণাধীন)
এমআরটি লাইন   (নির্মাণাধীন)  এমআরটি লাইন   (সক্রিয়)

বিরতিস্থলের (স্টেশন)

এমআরটি লাইন   (নির্মাণাধীন)  এমআরটি লাইন   (সক্রিয়)
বিরতিস্থলের (স্টেশন) সংখ্যা    ১৬ (নির্মাণাধীন)

১০৪ (পরিকল্পিত) (পাতাল ৫৩টি এবং উড়াল ৫১টি)

দৈনিক যাত্রীসংখ্যা ৬০,০০০ (প্রতি ঘণ্টায়)[] (এমআরটি লাইন )
প্রধান কার্যালয় ঢাকা, বাংলাদেশ
ওয়েবসাইট www.dmtcl.gov.bd
চালুর তারিখ ২৮ ডিসেম্বর,২০২২
পরিচালক সংস্থা ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য      ২১.২৬ কিমি/১২৮.৭৪১ (পরিকল্পিত)
রেলপথের গেজ আদর্শ গজ
সবোর্চ গতি ১০০কিমি/ঘন্টা
দৈর্ঘ্য উত্তরা থেকে কমলাপুর প্রায় ২২ কিমি
ভাড়া সর্বনিম্ন ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০ টাকা
সহযোগী প্রতিষ্ঠান  জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো
প্রকল্পব্যয় ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা
যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা ঘন্টায় ৬০ হাজার এবং প্রতিদিন লক্ষ
শীতাতপ নিয়ন্ত্রন শুক্রবার (আগে ছিলো মঙ্গলবার)
অর্থায়ন  
শীতাতপ নিয়ন্ত্রন শুক্রবার (আগে ছিলো মঙ্গলবার)

 মেট্রো রেলের টিকিট কাটার নিয়ম বা পদ্ধতি

মেট্রোরেল বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ঢাকাতে। মেট্রোলের মাধ্যমে যাতায়াত করতে খুব সুবিধা জনক এবং অল্প ভাড়ায় যাতায়াত করা যায়। কিভাবে মেট্রোলের টিকিট কাটা কাটা যায় তা অনেকে জানতে চান।

সুতরাং টিকিট কাটার জন্য দুইটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারবেন। মেট্রোলের স্টেশন কাউন্টার থেকে এবং মেট্রো রেলের মেশিন থেকে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন।

মেট্রো রেল স্টেশন কাউন্টার থেকে টিকিট কাটার নিয়ম

যাত্রীরা সরাসরি যদি কাউন্টার থেকে টিকিট করা করতে চান তাহলে সরাসরি সে কাউন্টারে যেতে হবে এবং টিকিট মাস্টারের কাছ থেকে টিকিট করে করতে হবে।

মেট্রোলের  বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে টিকিট কাটার নিয়ম

আপনি খুব সহজেই মেট্রোরেল টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে টিকিট করে করতে পারবেন। এজন্য নিজের ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।

মেট্রোরেল মেশিন থেকে টিকিট কাটার প্রথম ধাপ :

  • প্রথমে মেট্রল বিক্রয় মেশিন থেকে টিকিট কাটার জন্য মনিটরের ভাষা সিলেক্ট করুন
  • এবার বাংলা অথবা ইংরেজি অপশন নির্বাচন করুন
  • তারপর সিঙ্গেল পার্মানেন্ট জার্নির জন্য মেট্রোরেলটি টিকিট নির্বাচন করুন।

মেট্রোরে থেকে টিকিট কাটার দ্বিতীয় ধাপ :

এবার আপনি আপনার গন্তব্যের তালিকা দেখুন এবং সেখান থেকে গন্তব্যের জায়গা নির্বাচন করুন।

তারপর কোন স্টেশনের ভাড়া কত হবে সেরকম একটি তথ্য দেখতে পাবেন। সেখান থেকে ভাড়া নির্বাচন করুন।

মেট্রোরেল বিক্রয় মেশিন নিয়ে টিকিট কাটা তৃতীয় ধাপ :

  • আপনি metrol মেশিন থেকে কয়টি টিকিট কিনবেন তার একটি অপশন দেখতে পাবেন। তবে আপনি আপনার যাত্রায় পাঁচটির বেশি টিকিট করে করতে পারবেন না।
  • মেট্রোরেল মেশিনের টিকিট কাটার চতুর্থ দাম : এবার আপনি বাটনে চাপ দিন এবং আপনার কাছে টাকা চাইবে।
  • আপনি আপনার টাকা আমি শুনে দিন এবং মেশিন আপনার টাকা গ্রহণ করবে এবং টিকিট বের করবে।
  • তবে আপনি মেট্রো রেল মেশিন ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০০ টাকা প্রবেশ করাতে পারবেন।

এভাবে আপনি মেট্রোরেল মেশিন থেকে কিটি টিকিট কাটার ধাপগুলো অনুসরণ করে টিকিট ক্রয় করতে পারবেন এবং টিকিট সংক্রান্ত সকল তথ্য আমাদের পোস্ট থেকে জানতে পারবেন। তাছাড়া মেট্রোলের সকল টিকিট কাটার নিয়মতথ্য, অন্যান্য সকল তথ্যাবলী আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারবেন।

ঢাকা মেট্রোরেলের স্টেশন তালিকা

ঢাকা মেট্রোলের মোট ১৬ টি স্টেশন রয়েছে। যারা নিয়মিত যাতায়াত করতে চান তারা ধারাবাহিকভাবে প্রত্যেকটি স্টেশনের নাম এবং তালিকা নিচে দেখতে পাবেন।

Station স্টেশন
Uttara North উত্তরা উত্তর
Uttara Center উত্তরা কেন্দ্র
Uttara South উত্তরা দক্ষিণ
Pallabi পল্লবী
Mirpur-11 মিরপুর১১
Mirpur-10 মিরপুর১০
Kazipara কাজীপাড়া
Shewrapara শেওড়াপাড়া
Agargaon আগারগাঁও
Bijoy Sarawni বিজয় স্বরণী
Framgate ফার্মগেট
Karwan Bazar কারওয়ান বাজার
Shahbag শাহবাগ
Dhaka University ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
Bangladesh Secretariat বাংলাদেশ সচিবালয়
Motijheel মতিঝিল

মেট্রোরেল উদ্বোধন

মেট্রো রেলের প্রথম উদ্বোধন হয় ডিসেম্বর ২০২২ এমআরটি লাইন্স ৬ দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মেট্রোলের প্রথম আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। তবে ২০১৯ সালের ১৫ই অক্টোবর মেট্রোরেল অনুমত লাভ করে।

 ঢাকা মেট্রো রেলের সময়সূচী

ঢাকা মেট্রোরেল রবিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করেন এবং সপ্তাহে শুক্রবার বন্ধ থাকেন। তবে সকাল .০০ থেকে রাত ঘটিকা পর্যন্ত নিম্নোক্ত সময়সূচী অনুযায়ী ট্রেনটি চলাচল করে থাকেন।

রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত Headway সকাল .০০ ঘটিকা থেকে সকাল ১১.০০ ঘটিকা পর্যন্ত
সকাল ১১.০১ মিনিট থেকে বিকাল ০৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত
বিকাল ০৪.০১ মিনিট থেকে রাত ০৮.০০ ঘটিকা পর্যন্ত

 

শনিবারের Headway সকাল .০০ ঘটিকা থেকে সকাল ১১.০০ ঘটিকা পর্যন্ত, ১২ মিনিট পর পর মেট্রো ছাড়বে।
সকাল ১১.০১ মিনিট থেকে রাত ০৮.০০ ঘটিকা পর্যন্ত, ১০ মিনিট পর পর মেট্রো ছাড়বে।
শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার রাত .১৫ মিনিট এবং রাত .৩০ মিনিটে ০২(দুই)টি অতিরিক্ত মেট্রো ট্রেন আগারগাঁও মেট্রোরেল স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করে প্রতিটি মেট্রোরেল স্টেশনে থেমে উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করবে। উল্লেখ্য এই মেট্রো ট্রেন দুইটিতে MRT Pass/Rapid Pass ধারী যাত্রীগণ চলাচল করতে পারবে।

 এমআরটি লাইন (বিমানবন্দর যাত্রাপথ)

  • এমআরটি লাইনটি নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয় ২০১৯ সালে ১৫ অক্টোবর.
  • প্রকল্পটি বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত মোট ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার নির্মিত হবে।
  • এই প্রকল্পটি নির্মিত করতে খরচ হবে ৫২৫৬১ কোটি টাকা.
  • এই প্রকল্পের জাপান দিবে ৩৯ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা এবং সরকারি দহবেল থেকে ব্যয় হবে ১৩১১১ কোটি টাকা।
  • এমআরটি এক প্রকল্পটি বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১৬.২১ কিলোমিটার হবে পাতাল পথ, কুড়িল থেকে পূর্বাচল ডিপো পর্যন্ত ১১.৩৬ কিলোমিটার। এবং বাজার থেকে কুড়িল পর্যন্ত .৬৫ কিলোমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রানজেকশন লাইনসহ ৩১.২৪ কিলোমিটারের রেল অনলাইন নির্মিত হবে.
  • তবে মেট্রোরেলের বারোটি স্টেশন মাটির নিচে এবং সাতটি থাকবে উড়াল সেতুর উপরে।
  • সুতরাং এমআরটি লাইন হবে দেশের মধ্যে প্রথম পাতাল মেট্রোরেল।

এমআরটি লাইন (পূর্বাচল যাত্রাপথ)

এই প্রকল্পের পূর্বাচল যাত্রা পথ নতুন বাজার থেকে পিতলগঞ্জ ডিপো পর্যন্ত ১১.৩৭ কিলোমিটার থাকবে উড়ালপথ এবং ২০২৮ সালের মধ্যে কাজ শেষ হবে। তবে ২০ মিনিটের মধ্যে নতুন বাজার থেকে পিতলগঞ্জ দেওয়া যাবে।

এমআরটি লাইন

এই প্রকল্পটি গাবতলী থেকে চট্টগ্রাম রোড পর্যন্ত উড়াল পাতাল সমন্বয়ে মোট ২৪ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে। তবে ২০৩০ সালের মধ্যে কাছে যাবে এবং জাপান এবং বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় কাজটি সম্পন্ন হবে।

এমআরটি লাইন

২০৩০ সালের মধ্যে কমলাপুর থেকে নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ে ট্রাকের পাশ দিয়ে প্রায় ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ উড়াল প্রকল্প নির্মাণ করা হবে।

এমআরটি লাইন (উত্তর)

এমআরটি নির্মাণ প্রকল্পে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পের ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকার মধ্যে ২৯ হাজার ১১৭ কোটি টাকা দেবে জাপান আর বাকি ১২ হাজার ১২১ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পের মোট ২০ কিলোমিটারের মধ্যে সাড়ে ১৩ কিলোমিটার হবে পাতাল পথে আর বাকি সাড়ে কিলোমিটার হবে উড়াল পথে। রুটে মোট ১৪টি স্টেশন হবে, যার মধ্যে ৯টি হবে পাতাল আর ৫টি হবে

এমআরটি লাইন (দক্ষিণ)

  • এমআরটি লাইন প্রকল্পটি হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার লাইনের মান করা হবে।
  • প্রকল্পটির কাজ শেষ হতে ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। তবে ২৯ হাজার ১১৭ কোটি টাকা দেবে জাপান এবং ১২১২১ কোটি টাকা দিবে বাংলাদেশ সরকার।
  • প্রকল্পের মধ্যে মোট ২০ কিলোমিটার মধ্যে ১৩. কিলোমিটার হবে পাতাল পথ এবং . কিলোমিটার হবে উড়ালপথ।
  • প্রকল্পের রুটে মোট 14 টি স্টেশন থাকবে যার মধ্যে নয়টি হবে পাতাল এবং পাঁচটি হবে উড়াল।
  • ২০৩০ সালের মধ্যে গাবতলী থেকে দাসের কান্দি পর্যন্ত মোট ৪০ কিলোমিটার মেট্রো রেল নির্মাণ করার প্রকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
  • এই প্রকল্পের মধ্যে ১২. ৮০ হবে পাতাল পথ এবং . কিলোমিটার হবে উড়াল।

এমআরটি লাইন

  • এই প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য এমআরটি নামক ২০. ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথকে নির্ধারণ করা হয়েছে।
  • প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে ব্যয় হবে 21985 কোটি 59 লাখ টাকা।
  • এর মধ্যে জাপান সরকার দেবে ১৬৫৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।
  • এই প্রকল্পটি উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রো রেল চালু হবে এবং দুই দিকে মোট ঘন্টায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করতে পারবে।
  • এই রুটে মোট ১৬ স্টেশন থাকবে।
  • এই স্টেশন গুলো হলউত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, মতিঝিল কমলাপুর
  • তবে ট্রেন চালানোর জন্য ঘন্টায় দরকার হবে ১২.৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।
  • ২০১৬ সালের ২৬ জুন এমআরটি প্রকল্পের নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে শুরু হয় ঢাকা মেট্রোর নির্মাণকাজের সূচনা। এমআরটি এর স্টেশন উড়ালপথ নির্মাণের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ২০১৭ সালের আগস্ট। এদিন উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটারের উড়ালপথ স্টেশন নির্মাণ শুরু হয়।[১৭] ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের স্টেশন উড়ালপথ নির্মাণ শুরু হয়।[১৮] ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই প্রকল্পের উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হয়েছে

ঢাকা মেট্রো রেলের যাত্রা পথের মানচিত্র

ঢাকার যাত্রীগণ যাত্রাপথের মানচিত্র যদি দেখতে চান কিংবা আকাই মেট্রোরেলের মানচিত্র অনুযায়ী যাতায়াত করতে চান তাহলে নিজের মানচিত্র দেখুন.

মেট্রো রেলের ভাড়ার তালিকা

মেট্রোরেল বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম রেল পরিবহন। এই মেট্রোরেল চালু হয় ঢাকায়। ঢাকার প্রথম যাত্রা স্থান উত্তরা এবং শেষ কম স্টেশন। আলাদা আলাদা স্টেশনের ভাড়ার তালিকা আলাদা রয়েছে। তবে এক স্টেশন থেকে আরেক স্টেশনে ভাড়ার তালিকা 20 টাকা। বিস্তারিত জানতে নিছে দেখুন।

মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন বাড়ার তালিকা

মেট্রো ফেল ঢাকার থেকে কমলাপুর রেল স্টেশন পর্যন্ত চলাচল করবে এবং অনেকগুলি স্টেশন হয়েছে। অরিস্টেশন থেকে আরেক স্টেশনের ভারত তালিকা 20 টাকা। প্রত্যেকটি স্টেশনের ভারত তালিকা নীচে প্রদান করা হলো এবং একটি সুবিধা জনক এবং সস্তা পরিমাণ ব্যবস্থা।

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
উত্তরা নর্থ থেকে উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে উত্তরা সাউথ ২০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে পল্লবী ৩০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে মিরপুর১১ নম্বর ৩০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে মিরপুর১০ নম্বর ৪০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে কাজীপাড়া ৪০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে শেওড়াপাড়া ৫০ টাকা
উত্তরা নর্থ থেকে আগারগাঁও ৬০ টাকা

 উত্তরা সেন্টার থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
উত্তরা সেন্টার উত্তরা নর্থ ২০ টাকা
উত্তরা সেন্টার উত্তরা সাউথ ২০ টাকা
উত্তরা সেন্টার পল্লবী ২০ টাকা
উত্তরা সেন্টার মিরপুর১১ নম্বর ৩০ টাকা
উত্তরা সেন্টার মিরপুর১০ নম্বর ৩০ টাকা
উত্তরা সেন্টার কাজীপাড়া ৪০ টাকা
উত্তরা সেন্টার শেওড়াপাড়া ৪০ টাকা
উত্তরা সেন্টার আগারগাঁও ৫০ টাকা

 উত্তরা সাউথ থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
উত্তরা সাউথ উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা
উত্তরা সাউথ উত্তরা নর্থ ২০ টাকা
উত্তরা সাউথ পল্লবী ২০ টাকা
উত্তরা সাউথ মিরপুর১১ নম্বর ২০ টাকা
উত্তরা সাউথ মিরপুর১০ নম্বর ৩০ টাকা
উত্তরা সাউথ কাজীপাড়া ৩০ টাকা
উত্তরা সাউথ শেওড়াপাড়া ৪০ টাকা
উত্তরা সাউথ আগারগাঁও ৪০ টাকা

 পল্লবী থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
পল্লবী থেকে উত্তরা সাউথ ২০ টাকা
পল্লবী থেকে উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা
পল্লবী থেকে উত্তরা নর্থ ৩০ টাকা
পল্লবী থেকে মিরপুর১১ নম্বর ২০ টাকা
পল্লবী থেকে মিরপুর১০ নম্বর ২০ টাকা
পল্লবী থেকে কাজীপাড়া ২০ টাকা
পল্লবী থেকে শেওড়াপাড়া ৩০ টাকা
পল্লবী থেকে আগারগাঁও ৩০ টাকা

 মিরপুর-১১ নম্বর থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
মিরপুর১১ নম্বর পল্লবী ২০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর উত্তরা সাউথ ২০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর উত্তরা সেন্টার ৩০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর উত্তরা নর্থ ৩০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর মিরপুর১০ নম্বর ২০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর কাজীপাড়া ২০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর শেওড়াপাড়া ৩০ টাকা
মিরপুর১১ নম্বর আগারগাঁও ৩০ টাকা

 মিরপুর-১০ নম্বর থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
মিরপুর১০ নম্বর মিরপুর১১ নম্বর ২০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর পল্লবী ২০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর উত্তরা সাউথ ৩০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর উত্তরা সেন্টার ৩০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর উত্তরা নর্থ ৪০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর কাজীপাড়া ২০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর শেওড়াপাড়া ২০ টাকা
মিরপুর১০ নম্বর আগারগাঁও ২০ টাকা

 কাজীপাড়া থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
কাজীপাড়া মিরপুর১০ নম্বর ২০ টাকা
কাজীপাড়া মিরপুর১১ নম্বর ২০ টাকা
কাজীপাড়া পল্লবী ২০ টাকা
কাজীপাড়া উত্তরা সাউথ ৩০ টাকা
কাজীপাড়া উত্তরা সেন্টার ৪০ টাকা
কাজীপাড়া উত্তরা নর্থ ৪০ টাকা
কাজীপাড়া শেওড়াপাড়া ২০ টাকা
কাজীপাড়া আগারগাঁও ২০ টাকা

 শেওড়াপাড়া থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
শেওড়াপাড়া কাজীপাড়া ২০ টাকা
শেওড়াপাড়া মিরপুর১০ নম্বর ২০ টাকা
শেওড়াপাড়া মিরপুর১১ নম্বর ২০ টাকা
শেওড়াপাড়া পল্লবী ৩০ টাকা
শেওড়াপাড়া উত্তরা সাউথ ৪০ টাকা
শেওড়াপাড়া উত্তরা সেন্টার ৪০ টাকা
শেওড়াপাড়া উত্তরা নর্থ ৫০ টাকা
শেওড়াপাড়া আগারগাঁও ২০ টাকা

 আগারগাঁও থেকে মেট্রো ভাড়া

উৎস গন্তব্য টিকিট মূল্য
আগারগাঁও শেওড়াপাড়া ২০ টাকা
আগারগাঁও কাজীপাড়া ২০ টাকা
আগারগাঁও মিরপুর১০ নম্বর ২০ টাকা
আগারগাঁও মিরপুর১১ নম্বর ৩০ টাকা
আগারগাঁও পল্লবী ৩০ টাকা
আগারগাঁও উত্তরা সাউথ ৪০ টাকা
আগারগাঁও উত্তরা সেন্টার ৫০ টাকা
আগারগাঁও উত্তরা নর্থ ৬০ টাকা

মেট্রোরেলের দৈর্ঘ্য কত?

ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি ৬ দৈর্ঘ্য ২১.২৬ কিলোমিটার। তবে ট্রেনে সর্বোচ্চ গতি থাকবে ১০০ কিলোমিটার. তবে ট্রেনটি উত্তরা থেকে কমলাপুর স্টেশন পর্যন্ত মোট ১৭ টি স্টেশন অতিক্রম করবে এবং সময় লাগবে ৪০ মিনিট.

মেট্রোরেল সম্পর্কে ১০টি বাক্য

  • মেট্রোরেল সম্পর্কে দশটি গুরুত্বপূর্ণ বাক্য স্নান করা হলো এবং এই বাক্যগুলো মেট্রোলের সম্পর্কে অতি গুরুত্বপূর্ণ।
  • মেট্রোরেল চালু হয় ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২ থেকে ।
  • মেট্রোরেলের পরিচালক সংস্থা হল ঢাকা ম্যাচ ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
  • মেট্রোরেলের মোট দৈর্ঘ্য ২১.২৬ কিলোমিটার নির্মাণাধীন এবং ১২৮.৭৪১ পরিকল্পিত.
  • মেট্রো রেলের অর্থ হ্যালো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা যুক্ত বড় শহর। মেট্রো বলতে বাস্তব বৈদ্যুতিক রেল যোগাযোগের ব্যবস্থাকে বোঝায়।
  • মেট্রো রেলের অল্প অর্থায়ন করছে জাপান এবং সরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাইকা।
  • মেট্রোরেল ব্যয়ের মোট পরিমাণ ২২ হাজার কোটি টাকা।
  • মেট্রোরেলের মোট স্টেশন হলো ১৬ টি। উত্তরা থেকে আগারগাঁ এবং আগারগা থেকে মতিঝিল।
  • মেট্রোলের সর্বনিম্ন ভাড়া দেওয়া হয় ২০ টাকা।
  • মেট্রোরেলের সাপ্তাহিক ছুটি দিন শুক্রবার।
  • মেট্রোরেল সকাল আটটা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করবেন শুক্রবার বাদে।
  • মেট্রোরেলের শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর।

মেট্রো রেল উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণা

মেট্রোলের উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারণ করা হয় 2021 সালের 16 ডিসেম্বর কিন্তু অবশেষে এমআরটি ছয় লাইনের প্রথম পর্যায়ের ২০২২ সালের ২২ ডিসেম্বর। দিয়া বাড়ি থেকে আগারগা পর্যন্ত উদ্বোধন করা হয়।

মেট্রো রেলের প্রথম নারী পরিচালক কে,?

মেট্রোরেলের প্রথম নারী চালক হল মরিয়ম আফিজা. তিনি ম্যাচ রেপিড ট্রানজিট লাইন ৬ প্রথম মেট্রোরেল চালক। তিনি ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর প্রথম মেট্রোল চালু করেন.

মেট্রো রেল কোথায় থেকে কোথায় যাবে?

মেট্রো রেল যাবে উত্তরা থেকে পল্লবী হয়ে মতিঝিল পর্যন্ত। আর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উতরা হয়ে গাজীপুর পর্যন্ত। ২০.১ কিলোমিটার দীর্ঘ পথে ১৬ স্টেশন থাকবে।

মেট্রোরেল অনুচ্ছেদ

মেট্রোরেল একটি বৈদ্যুতিক যান। এই মেট্রোরেল প্রকল্পের বাস্তবায়নের জন্য খরচ হয়েছে ২১হাজার ৯৮৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। তার মধ্যে জাইকা দিবে ৭৫% এবং বাকি টা দিবেন সরকার। এটি উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত চলাচল করবে।  তার মধ্যে ১৬টি স্টেশন থাকবে। এই পথটি প্রায় ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ হবে। যেহেতু এটি যানজট রোধ করার জন্য করা হয়েছে সেহেতু এই মেট্রোরেলের পথ হবে উড়ালসড়ক। এর মধ্যে প্রথম পর্যায়ে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ৯টি স্টেশন থাকবে। এই স্টেশন গুলো হলো উত্তরা দক্ষিণ, উত্তরা সেন্টার, পল্লবী, আইটেমটি, মিরপুর-১০, ফার্মগেট, তালতলা, কাজীপাড়া, আগারগাঁও

 

এছাড়াও বিজয় সরণি, সোনারগাঁও, জাতীয় স্টেডিয়াম, জাতীয় জাদুঘর, দোয়েল চত্বর, বাংলাদেশ ব্যাংক এসকল স্টেশন গুলো থাকবে। প্রতিটি ট্রেনে মোট ৬টি করে বগি থাকবে। উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটে চলবে ১৪টি ট্রেন। এই ট্রেন টি ১৫০০ জনের মতো যাত্রী বহন করতে পারবে। এই ট্রেনে আসন সংখ্যা রয়েছে ৯৪২ টি এবং ৫৭৪ জন যাত্রী দাঁড়িয়ে ভ্রমণ করতে পারবেন। প্রতিটি বগি বেশ প্রশস্ত এবং শীততাপ নিয়ন্ত্রিত । প্রতিটি ট্রেন ৪০মিনিট পর পর ছাড়বে। যার গতি হবে ঘন্টায় ৩২ কিলোমিটার এবং এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশন যেত সময় লাগবে ৩৫ মিনিট। প্রতিটি স্টেশনে ৪০ সেকেন্ড করে থামবে। এই ট্রেনের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০টাকা পর্যন্ত।

মেট্রোরেল প্যারাগ্রাফ

Metro Rail Paragraph

 (মেট্রো রেল)

Metro rail is one of the most powerful rail systems in the world. It is also called a fast transport system. It usually keeps an eye on advanced structures above the road level. It is made of steel or concrete. This is one of the fastest ways to get to the big city. The construction of a metro rail project aimed at saving Dhaka from unbearable traffic jams is in full swing. Metrorail is the second largest project of the present government of Bangladesh. It has been a dream of the city dwellers for a long time because the traffic jams in the city are getting worse day by day. People living in Dhaka are wasting their precious time when they use vehicles. Thus, Metrorail has become a necessity for the people of Dhaka city. The project is being completed in two stages. Officially known as Mass Rapid Transit (MRT) Line-6, the Metrorail service is expected to carry more than 60,000 passengers once it is completed. The city will have 16 stations. Initially, there was a plan to extend 10 km from Agargaon to Uttara. The total length of the project will be 20 km and the line will go up to Motijheel. The project is expected to save tk. 200 billion per year which will be a big relief for our first growing economy. Metro rail is environmentally friendly because it is powered by electricity. So people can easily move from one place to another without traffic jams. Metro rail will have many positive effects on our country.

মেট্রোরেল প্যারাগ্রাফ

মেট্রো রেল হল বিশ্বের এক ধরনের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রেল ব্যবস্থা। একে দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থাও বলা হয়। এটি সাধারণত রাস্তার স্তরের উপরে উন্নত কাঠামোর উপর নজর রাখে। এটি ইস্পাত বা কংক্রিটের তৈরি। এটি বড় শহরে যাতায়াতের অন্যতম দ্রুততম উপায়। অসহনীয় যানজট থেকে Dhakaাকাকে বাঁচানোর লক্ষ্যে একটি মেট্রোরেল প্রকল্পের নির্মাণ কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। মেট্রোরেল বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রকল্প। Dhakaাকা শহরবাসীর এটা অনেক দিনের স্বপ্ন, কারণ শহরের যানজট দিন দিন খারাপ হচ্ছে। Dhakaাকায় বসবাসকারী লোকেরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে যখন তারা যানবাহন ব্যবহার করে। সুতরাং, মেট্রোরেল Dhakaাকা শহরের মানুষের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকল্পটি দুটি ধাপে শেষ হচ্ছে। আনুষ্ঠানিকভাবে গণ র rapid্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-6 নামে পরিচিত, মেট্রোরেল পরিষেবাটি শেষ হওয়ার পর প্রায় 60০০০ এর বেশি যাত্রী বহন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। শহরের 16 টি স্টেশন থাকবে। প্রাথমিকভাবে, আগারগাঁও থেকে উত্তরা পর্যন্ত 10 কিলোমিটার প্রসারিত করার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রকল্পের মোট দৈর্ঘ্য হবে 20 কিলোমিটার এবং লাইনটি মতিঝিল পর্যন্ত যাবে। প্রকল্পটি প্রতি বছর 200 বিলিয়ন টাকা সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে যা আমাদের প্রথম ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির জন্য একটি বড় ত্রাণ হবে। মেট্রো রেল পরিবেশবান্ধব কারণ এটি বিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত হয়। তাই ট্রাফিক জ্যাম ছাড়াই মানুষ সহজেই এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে পারবে। মেট্রো রেল আমাদের দেশে অনেক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

ঢাকা মেট্রোলের দৈর্ঘ্য কত?

ঢাকার প্রথম মেট্রোরেল এমআরটি ২১.২৬ কিলোমিটার।এই মেট্রোরেলের সর্বোচ্চ গতি থাকবে কোনটা ১০০ কিলোমিটার. উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মোট সূত্রটি থাকবে এবং মোট সময় লাগবে ৪০ মিনিট. 

মেট্রোরেল কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে

মেট্রল হল সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে। ২০০৯ সালে মেট্রোরেল নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০১৫ সালে জাপানের সহায়তায় মেট্রোলের রুট সংখ্যা বাড়ানো হয়।

মেট্রোরেল ম্যাপ

মেট্রোল ঢাকায় চলাচলের একটি নির্দিষ্ট ম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। মেট্রোল ঢাকার কোন জায়গা থেকে কোন জায়গায় চলাচল করবে এবং কোন স্টেশন  থেকে পরপর কোন স্টেশনে যাবে তার নির্দিষ্ট একটি ম্যাপ রয়েছে যা নিচে দেখুন।

উত্তরা থেকে মতিঝিল স্টেশন,সময়  ও ভাড়া

মেট্রোরেলটি বাংলাদেশের রাজধানীআগারগা থেকে  ফার্মগেটে যাবে, তারপর ফার্মগেট হয়ে সচিবালয়,  তারপর মতিঝিলে পৌঁছাবে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগবে ৩২ মিনিট এবং মোট ভাড়া ১০০ টাকা। সকাল 9.২০ মিনিটে ছাড়বে এবং মতিঝিল পৌঁছাবে ৯.৫২ মিনিটে।

মেট্রোরেল প্রকল্প বাংলাদেশ

 

মেট্রোরেলের লোগোর ডিজাইনার কে

মেট্রোলের লোগো ডিজাইন করেন আলি আহসান নিশান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী আলী আহসান নিশান।

ঢাকা মেট্রোরেল ম্যাপ

 

মেট্রোরেল বন্ধ কবে?

প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার মেট্রো রেলের সাথে ছুটির দিন নির্ধারণ  করা হয়।

মেট্রোরেলের খরচ

মেট্রোরেল প্রকল্পের মোট খরচ হবে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে এমআরটিস ৬ প্রকল্পের খরচ হয়েছে ২২ হাজার কোটি টাকা।

মেট্রো রেল কয়টা থেকে কয়টা পর্যন্ত চলবে

মেট্রোরেল প্রথম দিকে চার ঘন্টা  করে চালানো হয়। বর্তমানে সকাল 8 টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত চলবে।

মেট্রোরেলের ছবি

Related Articles

Back to top button