ঢাকা ডেমরা হোমিওপ্যাথিক ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান চেম্বার ঠিকানা ও যোগাযোগ নাম্বার
হোমিওপ্যাথিক একটি প্রাচীন কাল থেকে চলে আসা চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কম এবং রোগকে চিহ্নিত করে ধীরে ধীরে নিরময়ের মাধ্যমে ভালো করা। তাই এই চিকিৎসাকে অনেকে একটি পার্শ্ব থেকে চিকিৎসা বলা হয়ে থাকে। বিশেষ করে শিশুদের জন্য এই চিকিৎসা খুবই উপকারী এবং প্রয়োজন। যেকোনো বয়সের মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারে এবং উপকৃত হতে পারে। তবে প্রাচীনকালে এই চিকিৎসা সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হতো এবং এই চিকিৎসায় পুনরূপকে চিহ্নিত করা হয় এবং ধীরে ধীরে নির্মূল করা হয়।।
সুতরাং অনেকেই হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের অনুসন্ধান করেন এবং ঢাকার সেরা ডাক্তার কে এবং তিনি কোথায় বসে তার যোগাযোগ নাম্বার সব বিস্তারিত জানতে চান। আসুন ঢাকার বিখ্যাত এবং সেরা ডাক্তার গুলির মধ্যে অন্যতম।
হোমিওপ্যাথির ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান চেম্বার ও যোগাযোগ নাম্বার
নিচে আপনি ঢাকা সেরা ডাক্তার গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং বিখ্যাত হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের চেম্বার ও যোগাযোগ ঠিকানা সব বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
ডাক্তার নাম: ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান
ডাক্তার চেম্বার ঠিকানা: নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, মাহমুদ নগর রোড, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা
ডাক্তার চেম্বার মোবাইল নাম্বার: 01977-602004
দেলোয়ার জাহান ইমরান যোগাযোগ
দেলোয়ার জাহান ইমরান
➤ রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ডক্টর(রেজিঃ নং-৩৩৪৪২) ➤ ডিএইচএমএস (বিএইচএমসি এন্ড হসপিটাল), ডিএমএস; ঢাকা ➤ বিশেষত্বঃ আইবিএস, আইবিডি, প্যানক্রিয়াটাইটিস, পিত্তথলির প্রদাহ ও পাথর ইত্যাদি ➤ ফোন : +৮৮ ০১৬৭১-৭৬০৮৭৪; ০১৯৭৭-৬০২০০৪ (শুধু এপয়েন্টমেন্টের জন্য) ➤ নিউটাউন হোমিও হল, নিউটাউন কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন, মাহমুদ নগর মেইন রোড, সাইনবোর্ড, ডেমরা, ঢাকা ➤ সময়: সকাল ১১ টা – বিকাল ৪ টা পর্যন্ত (শুক্রবার বন্ধ); আগের দিন ফোনে যোগাযোগ করে আসবেন |
দেলোয়ার জাহান ইমরান
➤ পদার্থবিদ্যায় B. Sc & M. Sc; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
➤ পিএইচপি এবং জাভা প্রোগ্রামার ( ওরাকল সার্টিফাইড ) ➤ এলএলবি; মেট্রোপলিস আইডিয়াল ল কলেজ, ঢাকা ➤ ডিএইচএমএস; বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল ➤ ডিএমএস; বাংলাদেশের IMWS, ঢাকা |
ডাঃ দেলোয়ার জাহান ইমরান যে সমস্ত রোগের চিকিৎসা করেন এবং অভিজ্ঞ
- প্যানক্রিয়াটাইটিস
অ্যাকিউট ও ক্রনিক প্যানক্রিয়াটাইটিস এর কার্যকর চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
- পিত্তথলির পাথর
অপারেশন ছাড়াই পিত্তথলির পাথর নির্মূলের কার্যকর চিকিৎসা
- আইবিএস
পেটের পীড়া আইবিএস নির্মূলের স্থায়ী চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
- আইবিডি
আলসারেটিভ কোলাইটিস ও ক্রনস ডিজিজ এর কার্যকর চিকিৎসা
- ভেরিকোসিল
ভেরিকোসিলের অপারেশনবিহীন কার্যকর চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি
- মলদ্বারের রোগ
পাইলস, এনাল ফিশার এবং ফিস্টুলা সমস্যায় হোমিওপ্যাথি
- পুরুষের স্বাস্থ্য
পুরুষদের বিভিন্ন রোগের কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
- নারী স্বাস্থ্য
নারীদের বিভিন্ন রোগের কার্যকর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
- নারী স্বাস্থ্য স্ত্রীরোগ
নারীদের অর্থাৎ স্ত্রীরোগ সম্পর্কিত বিষয়াবলী
- মা ও শিশু স্বাস্থ্য
মা ও শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়াবলী
- পুরুষদের স্বাস্থ্য
পুরুষদের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়াবলী
হোমিও মেডিসিন এর কাজ কি?
বিখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাক্তার মোঃ হ্যানিম্যান তার বিখ্যাত অর্গানন অফ মেডিসিন পুস্তকে লিখেছেন যে হোমিওপ্যাথিক ওষুধের কাজ দুই ধরনের হয়। যথা: প্রথমত রোদ সৃষ্টি করা ও দ্বিতীয়তঃ রোগ আরোগ্য করা. তিনি প্রথমে তার নিজের এবং 50 জন সহকর্মীর সুস্থ দেহে প্রায় একশ টির মত ওষুধ বারবার প্রয়োগ করে পরীক্ষা করেছেন যে তাদের শরীরের উপর তিরূপ লক্ষণ প্রকাশ পায়. তারপর তিনি এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে প্রয়োগ করার সুপারিশ করেন এবং পর্যায়ক্রমে চিকিৎসা পদ্ধতি চালু করেন
হোমিওপ্যাথি কি বিজ্ঞান
অনেকে প্রশ্ন করেছেন যে হোমিওপ্যাথিক কি একটি বিজ্ঞান?. হোমিওপ্যাথিক হচ্ছে একটি ছদ্ম বৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি দ্বারা. ১৯৯৬ সালের জার্মান চিকিৎসক্ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান এই চিকিৎসা পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
হোমিওপ্যাথিক কি?.
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি ১৮০৭ সালে জার্মান বিজ্ঞানী হ্যানিম্যান তৈরি করেছিলেন এবং তিনি জার্মান ভাষায় এই চিকিৎসা গ্রন্থ অনুবাদ করেন। তিনি ম্যালেরিয়ান নিরাময়ের জন্য সিনকোনা ব্যবহার সম্পর্কিত একটি তত্ত্ব প্রদান করেন। তবে তিনি বলেন হোমিওপ্যাথিক হল একটি ছদ্ম বৈজ্ঞানিক বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি এবং ১৭৯৬ সালের জার্মান চিকিৎসক ্যামিয়েল হ্যানিম্যান এটা আবিষ্কার করেন।
এলোপ্যাথিক কি?
এলোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি হলো প্রাচীন বিজ্ঞানভিত্তিক এবং আধুনিক চিকিৎসাকে সংজ্ঞায়িত করতে ব্যবহার করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা শিক্ষার ক্ষেত্রে অস্টিওপ্যাথি ওষুধের বিপরীত এলোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি।
হোমিওপ্যাথিক ও অ্যালোপ্যাথিক এর মধ্যে পার্থক্য:
হোমিওপ্যাথিক এবং অ্যালোপ্যাথিক দুইটি রোগ নিরাময়ের বাহক হলেও উভয়ের মধ্যে কিছু কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় তা নিম্ন:
লোপ্যাথির মাধ্যমে বহু রোগের ক্ষেত্রে দ্রুত ফলাফল নিয়ে আসা যায়। অন্যদিকে, ৫০% ক্রনিক রোগই এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় নির্মূল হয় না। তরুন রোগের ক্ষেত্রে এলোপাথির চেয়েও দ্রুত ফলাফল দেয় হোমিওপ্যাথি।
এলোপ্যাথিক ঔষধের পার্শপ্রতিক্রিয়ার ফলে আরো দুরারোগ্য রোগের জন্ম হয়। যেমন ব্যথার ঔষধ খেলে কিডনি নষ্ট হতে থাকে। অন্যদিকে, হোমিওপ্যাথির তেমন কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। অর্থাৎ ব্যথার জন্য হোমিও ঔষধ খেলে আপনার কিডনি নষ্ট হবে না।
বহু রোগ রয়েছে যেগুলির মূলত কোন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেই। সেসব ক্ষেত্রে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা আন্দাজ অনুমান ভিত্তিক চিকিৎসা দিয়ে থাকে. যেমন – আইবিএস, পাইলস, ফিস্টুলা, ভেরিকোসিল, স্পার্মাটোসিল ইত্যাদি ইত্যাদি। অন্যদিকে, সার্জারী বহির্ভুত ৯০% রোগের চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি একাই কভার করে যা একক ভাবে অন্যকোন চিকিৎসা পদ্ধতি করতে পারে না।
এলোপ্যাথিক ঔষধ ইতর শ্রেণীর জীবজন্তুর উপর পরিক্ষিত এবং মানব শরীরে বহু পার্শপ্রতিক্রিয়া জন্ম দিয়ে থাকে। অন্যদিকে, হোমিও ঔষধ মানব শরীরে পরীক্ষিত। ফুর্মলা অনুযায়ী ঔষধ প্রয়োগ করলে রোগ সেরে যায়।
এলোপ্যাথিক ঔষধের সংখ্যা অনেক কম। অন্যদিকে, হোমিওপ্যাথির যে পরিমান ঔষধ রয়েছে তার চার ভাগের এক ভাগ ঔষধও এলোপ্যাথি আজ পর্যন্ত আবিস্কার করতে পারেনি
হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তৈরির পদ্ধতি
হোমিওপ্যাথিক ওষুধকে রেমেডি বলা হয়ে থাকে এবং হোমিওপ্যাথিক ডাইলেসন ব্যবহার করে তৈরি করা হয়ে থাকে। তবে এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত পদার্থ বারবার মিশ্রিত করা হয় যতক্ষণ না চূড়ান্ত পণ্যটি রাসায়নিকভাবে দ্রবণীয় থেকে আলাদা হয়।
গ্যাস্ট্রিকের হোমিও ওষুধের নাম কি?
গ্যাস্টিকের হোমিও ওষুধের নাম হচ্ছে: ক্যালকেরিয়া ফসফরিকাম
দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধের নাম-বায়োমেনিক্স প্লাস
দীর্ঘ সময় সহবাস করার প্রাকৃতিক ঔষধ-নিশাত ট্যাবলেট /Vimax Capsule
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার নিয়ম
ওষুধগুলো খাবার খাওয়ার ২০ বা ৩০ মিনিট আগে বা পরে গ্রহণ করতে হবে। অনেক ডাক্তার তার রোগীদের কফি বা রসুন থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেন, কিন্তু এগুলোও একপ্রকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ। ওষুধ যদি জিভ এর ওপর অনেকক্ষণ রাখা যায় তাহলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এই কারণের জন্যই ডাক্তাররা তার রোগীদের ওষুধগুলো চিবিয়ে খেতে বারণ করেন।
হোমিওপ্যাথি খেলে কি কি খাওয়া নিষেধ?
ওষুধগুলো খাবার খাওয়ার ২০ বা ৩০ মিনিট আগে বা পরে গ্রহণ করতে হবে