কক্সবাজার থেকে ঢাকা ট্রেন ভাড়া ও সময়সূচী
কক্সবাজার টু ঢাকা সঠিক সময় সুচি এবং ভাড়া উপলব্ধ : আপনি কে ঢাকা যেতে চান আপনি সঠিক জায়গায় রয়েছেন। এখন থেকে কক্সবাজার থেকে ঢাকা সহজেই এবং অল্প ভরা যাতায়াত করা যাবে। এই নতুন ট্রেনটির ভাড়ার তালিকা এবং সময়সূচী ইতিমধ্যে রেলের কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করেছেন। কক্সবাজার থেকে ঢাকা অনেকগুলি স্টেশন রয়েছে এবং প্রত্যেকটি স্টেশনের আলাদা আলাদা ভাড়া প্রকাশ করেছেন।
সুতরাং যারা কক্সবাজার থেকে ঢাকা নিয়মিত যাতায়াত করতে চান তাদের অবশ্যই সঠিক সময়সূচি এবং ট্রেনের ভারতের তালিকা জানার দরকার। তাই আমরা ঈদের সুবিধার্থে জানার জন্য সময়সূচি ও ভাড়ার তালিকা নিচে তুলে ধরব।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী (আন্তঃনগর ট্রেন)
ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে চারটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে। ট্রেনটি থেকে প্রথম শুরু করবে এবং কক্সবাজারে গিয়ে থামবে। প্রত্যেকটি ট্রেনের আলাদা আলাদা সময়সূচি রয়েছে। তবে কোন কোন ট্রেন নীতিশ সত্যায় নির্দিষ্ট একটি দিন বন্ধ থাকে। নিচে সময়সূচি প্রদান করা হলো।
S/L | ট্রেন | যখন ছাড়বে | ট্রেন পৌঁছানোর সময় |
1. | মহানগর এক্সপ্রেস | 9:20 PM | 4:50 AM |
2. | মহানগর প্রভাতী | 7:45 AM | 2:00 PM |
3. | সোনার বাংলা এক্সপ্রেস | 7:00 AM | 12:15 PM |
4. | তূর্ণা এক্সপ্রেস | 11:30 PM | 6:20 AM |
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী (মেইল ট্রেন)
ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে মোট ৩ মেইল ট্রেন চলাচল করেন।ট্রেন তিনটি হল -চাকলা এক্সপ্রেস , কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ও কক্সবাজার মেইল। তিন তিনটির আলাদা আলাদা ছাড়ার ও পৌঁছানোর। সময় সূচি রয়েছে। নিচে প্রত্যেকটি ট্রেনের সময়সূচি প্রদান করা হলো।
S/L | ট্রেন | যখন ছাড়বে | ট্রেন পৌঁছানোর সময় |
1. | চাটলা এক্সপ্রেস | 1:00 PM | 8:50 PM |
2. | কর্ণফুলী এক্সপ্রেস | 8:30 AM | 8:00 PM |
3. | কক্সবাজার মেইল | 10:30 PM | কক্সবাজার মেইল |
কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন কবে চালু হবে
ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের জারি থেকে পর্যটন নগরী কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন একটি ট্রেন চালু চালু হয়েছে। ট্রেনটির শুভ উদ্বোধন হয় ১১ নভেম্বর ২০২৩ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে ১২ নভেম্বর থেকে ট্রেনটি নিয়মিত চলাচল করবেন। ডিসেম্বর থেকে ট্রেনটি বাণিজ্যিকভাবে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে। তবে ট্রেনটি যাত্রীবাহী ট্রেন হিসেবে পর্যায়কর্মী চলাচল করবেন।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি দিন
কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটি চলাচল করে মোট সাতটি ট্রেন। তবে কোন কোন ট্রেনে রয়েছে অর্থাৎ একদিন বন্ধ থাকে। কোন ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন কবে এবং কোন কোন ট্রেনের আছে তা বিস্তারিত জানুন এখান থেকে।
ট্রেন | সাপ্তাহিক ছুটি দিন |
মহানগর এক্সপ্রেস | রবিবার |
মহানগর প্রভাতী | নাই |
সোনার বাংলা এক্সপ্রেস | বুধবার |
তূর্ণা এক্সপ্রেস | নাই |
চাটলা এক্সপ্রেস | মঙ্গলবার |
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস | নাই |
কক্সবাজার মেইল | নাই |
কক্সবাজার থেকে ঢাকা ভাড়ার তালিকা
ইতিমধ্যে কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে একটি নতুন ট্রেন চালু হয় এবং ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজারের মোট দূরত্ব হচ্ছে ৫৫১ কিলোমিটার। এই ট্রেনে এসি এবং নন এসি উভয় প্রকাশ সিট রয়েছে।
S/L | আসনের নাম | আসন ভিত্তিক ভাড়া |
১. | শোভন | ১৪৫ টাকা |
২. | শোভন চেয়ার | ১৭৫ টাকা |
৩. | প্রথম সিট | ২৩০ টাকা |
৪. | প্রথম ব্যর্থ | ৩৪৫ টাকা |
৫. | স্নিগ্ধা | ৩৩৪ টাকা |
৬. | এসি সিট | ৩৯৭ টাকা |
৭. | এসি ব্যর্থ | ৫৯৮ টাকা |
কক্সবাজার থেকে ঢাকা ট্রেনের প্রস্তাবিত নাম
বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে জানা গেছে ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে চালু হওয়া ট্রেনটির কয়েকটি প্রস্তাবিত নাম রয়েছে এই নাম গুলি হল প্রবাল এক্সপ্রেস, হিমছরি এক্সপ্রেস, ইনানী এক্সপ্রেস, ইনানী এক্সপ্রেস ও সেন্টমার্টিন এক্সপ্রেস।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে ট্রেনের বগির সংখ্যা
কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে যে ট্রেনটি চলাচল করবে সে ট্রেনটির দুইটি খাবার বগী রয়েছে, একটি পাওয়ার কার, তিনটি এসি কেবিন,পাঁচটি এসি চেয়ার,ছয়টি শোভন চেয়ার এবং নন এসি ফাস্ট সিট বগি রয়েছি।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা রুটে ট্রেনের আসন সংখ্যা
কক্সবাজার থেকে ঢাকা হোটেল প্রস্তাবিত প্যান্টের আসন সংখ্যা হবে ৭৯৭। ঢাকা থেকে কক্সবাজারে যাওয়ার আসন সংখ্যা ৭৯৭ এবং কক্সবাজার থেকে ঢাকা আসার আসন সংখ্যা থাকবে ৭৩৭।
কক্সবাজার থেকে ঢাকা ট্রেনের টিকিট কাটার স্থান
আন্তঃনগর ট্রেনটির ট্রেনের টিকিট যেখান থেকে পাওয়া যাবে তার একটি বর্ণনা নিম্নে তুলে ধরা হলো:
- দেশের সকল টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট কাটা যাবে
- টেনের ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কাটা যাবে (www.esheba.cnsbd.com)
- *১৩১# নম্বরে ডায়াল করে এসএমএস এর মাধ্যমে টিকিট বুক করা যাবে.
- টিকিটের জন্য কনফার্মেশন মেসেজ পাঠানো হবে, তা যাত্রা ন্যূনতম আধাঘন্টা আগে, সংশ্লিষ্ট রেলস্টেশনের কাউন্টার থেকে টিকিট প্রিন্ট করতে হবে
- তবে যাত্রা দশদিন পূর্ব থেকে অগ্রিম টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দেশের যেকোন কম্পিউটারাইজড টিকিট কাউন্টারে এবং ওয়েবসাইটে.